আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে পাকিস্তানে। বিশেষ করে দেশটির বেলুচিস্তান প্রদেশে, যেখানে সম্প্রতি পৃথক তিনটি বড় সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়েছেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য। সন্ত্রাসী হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না লাহোর ও ইসলামাবাদের মতো বড় শহরও।
গত ২৫ জানুয়ারি সন্ত্রাসীরা প্রথম হামলা চালায় বেলুচিস্তানের কেচ জেলায়। ওই সন্ত্রাসী হামলায় ১০ পাকিস্তানি সেনা নিহত হন। এর ঠিক এক সপ্তাহ পরে প্রদেশের নুশকি এবং পাঞ্জগুর জেলায় আরও দুটি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নিহত হন সাত সেনা সদস্য।
এদিকে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর প্রেস উইংয়ের বিবৃতির বরাতে সংবাদমাধ্যম দ্য ডিপ্লোম্যাট বলেছে, এসব হামলায় অন্তত ২০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। আর এসব হামলার দায় স্বীকার করে বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মির দাবি, নোশকি ও পাঞ্জগুরে তারা ‘শত্রুপক্ষের’ শতাধিক লোককে হত্যা করেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছর আফগানিস্তানের ক্ষমতা তালেবানের হাতে যাওয়ার পর থেকে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বাড়ছে, সাম্প্রতিক হামলাগুলো যার বড় প্রমাণ। ইসলামাবাদভিত্তিক থিংকট্যাংক পাকিস্তান ইনস্টিটিউট ফর পিস স্টাডিজ সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, পাকিস্তান কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। আর বেশির ভাগ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) এবং বেলুচ লিবারেশন আর্মির (বিএলএ) মতো নিষিদ্ধ সংগঠন, যাদের সঙ্গে আফগান তালেবানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ ওয়ালির মতে, বিশ্বের কোনো দেশ এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানে তালেবান শাসন মেনে না নেওয়ায় দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে। ধ্বংসের মুখে রয়েছে আফগান অর্থনীতিও। ফলে দেশটি এখনো বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের আশ্রয়স্থল। আর এসবই পাকিস্তানের জন্য উদ্বেগের।
দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে পাকিস্তানে। বিশেষ করে দেশটির বেলুচিস্তান প্রদেশে, যেখানে সম্প্রতি পৃথক তিনটি বড় সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়েছেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য। সন্ত্রাসী হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না লাহোর ও ইসলামাবাদের মতো বড় শহরও।
গত ২৫ জানুয়ারি সন্ত্রাসীরা প্রথম হামলা চালায় বেলুচিস্তানের কেচ জেলায়। ওই সন্ত্রাসী হামলায় ১০ পাকিস্তানি সেনা নিহত হন। এর ঠিক এক সপ্তাহ পরে প্রদেশের নুশকি এবং পাঞ্জগুর জেলায় আরও দুটি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নিহত হন সাত সেনা সদস্য।
এদিকে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর প্রেস উইংয়ের বিবৃতির বরাতে সংবাদমাধ্যম দ্য ডিপ্লোম্যাট বলেছে, এসব হামলায় অন্তত ২০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। আর এসব হামলার দায় স্বীকার করে বেলুচিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মির দাবি, নোশকি ও পাঞ্জগুরে তারা ‘শত্রুপক্ষের’ শতাধিক লোককে হত্যা করেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছর আফগানিস্তানের ক্ষমতা তালেবানের হাতে যাওয়ার পর থেকে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বাড়ছে, সাম্প্রতিক হামলাগুলো যার বড় প্রমাণ। ইসলামাবাদভিত্তিক থিংকট্যাংক পাকিস্তান ইনস্টিটিউট ফর পিস স্টাডিজ সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, পাকিস্তান কয়েক বছর ধরে ধীরে ধীরে বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। আর বেশির ভাগ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) এবং বেলুচ লিবারেশন আর্মির (বিএলএ) মতো নিষিদ্ধ সংগঠন, যাদের সঙ্গে আফগান তালেবানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ ওয়ালির মতে, বিশ্বের কোনো দেশ এখন পর্যন্ত আফগানিস্তানে তালেবান শাসন মেনে না নেওয়ায় দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে। ধ্বংসের মুখে রয়েছে আফগান অর্থনীতিও। ফলে দেশটি এখনো বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের আশ্রয়স্থল। আর এসবই পাকিস্তানের জন্য উদ্বেগের।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৯ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৯ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৯ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫