আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। ধানখেত, খাল-বিলে কীটনাশক প্রয়োগের কারণে দেশি মাছের বংশবিস্তার ব্যাহত হচ্ছে। এমনকি খাল-বিল, হাওর-ঝিল দখল ও ভরাট করা হচ্ছে বেআইনিভাবে। এতে হারিয়ে যেতে বসেছে কই, শিং, শোল, গজার, বোয়াল, টাকির মতো দেশি মাছ।
এ ছাড়া পুকুর, ঘেরে মাছ চাষ, অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জালের ব্যবহারও দায়ী এসব মাছ বিলুপ্তির জন্য।
উপজেলার গৈলা বাজার, বাশাইল, রাজিহার, গুপ্তেরহাট, সাহেবেরহাটসহ বিভিন্ন মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সামুদ্রিক ও অন্যান্য মাছের জোগান থাকলেও দেশি প্রজাতির মাছ তুলনামূলক কম। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিক্রেতাদের কাছে দেশি মাছ দেখা গেলেও তাঁদের কাছে এসবের পরিমাণ একেবারেই কম।
এ ব্যাপারে মাছ ব্যবসায়ী নিখিল মন্ডল বলেন, ‘ধানখেতে কীটনাশকের ব্যবহার দেশি প্রজাতির মাছের প্রজননে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। বিভিন্ন পুকুর ও খালের পানিতে ওষুধ ছিটানোর ফলে মাছের প্রজননক্ষেত্র নষ্ট হচ্ছে। এতে মাছের গায়ে দেখা দেয় বিভিন্ন রোগ। এসব রোগ ছোঁয়াচে। ফলে একটি মাছ থেকে অন্য মাছেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে মাছের বংশবিস্তার প্রচণ্ডভাবে ব্যাঘাত হচ্ছে। ফলে শূন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে দেশি প্রজাতির মাছ।’
এক সময় উপজেলার বাগধা, সাতলা, পয়সারহাট, রাজিহার, বাশাইল, সাহেবেরহাট, মোল্লাপাড়া, আস্কর, নাগিরপাড় এলাকা থেকে প্রতিদিন দেশি কই, শিং, মাগুর, শোল, গজার, বোয়াল, টাকি, পাবদা, ট্যাংরা, ফলি, খলিশা, ভেটকি, পাবদা, পুঁটি প্রভৃতি মাছ আসত বিভিন্ন বাজারে। কিন্তু বর্তমানে বাজারে দেশি মাছের দেখা মেলে না। যা আছে, তার আবার দাম চড়া। এতে সাধারণ ক্রেতারা এসব মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে।
এ ব্যাপারে গৈলা বাজারের ক্রেতা হাবুল সরদার জানান, দেশি প্রজাতির কই ও শিং মাছের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাজারে চাহিদার তুলনায় জোগান কম হওয়ায় মাছ ব্যবসায়ীরা চড়া দাম হাঁকান। ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই কিনতে পারেন না। দেশি মাছ রক্ষার্থে মৎস্য অধিদপ্তরসহ সচেতন নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে।
তবে মাছ বিক্রেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। এখন আর কেউ ছোট মাছের দিকে নজর দেয় না। যারা মাছ চাষ করে, তারা বড় মাছের ওপর নির্ভরশীল। যে কারণে দিন দিন বাজারে ছোট মাছের পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘পুকুর-ডোবাগুলোতে কৃত্রিম উপায়ে মাছ চাষ করতে গিয়ে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে দেশি মাছ বিলুপ্ত হচ্ছে। ফলে দেশি মাছ রক্ষার্থে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে নষ্ট করা হচ্ছে।’
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। ধানখেত, খাল-বিলে কীটনাশক প্রয়োগের কারণে দেশি মাছের বংশবিস্তার ব্যাহত হচ্ছে। এমনকি খাল-বিল, হাওর-ঝিল দখল ও ভরাট করা হচ্ছে বেআইনিভাবে। এতে হারিয়ে যেতে বসেছে কই, শিং, শোল, গজার, বোয়াল, টাকির মতো দেশি মাছ।
এ ছাড়া পুকুর, ঘেরে মাছ চাষ, অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জালের ব্যবহারও দায়ী এসব মাছ বিলুপ্তির জন্য।
উপজেলার গৈলা বাজার, বাশাইল, রাজিহার, গুপ্তেরহাট, সাহেবেরহাটসহ বিভিন্ন মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সামুদ্রিক ও অন্যান্য মাছের জোগান থাকলেও দেশি প্রজাতির মাছ তুলনামূলক কম। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিক্রেতাদের কাছে দেশি মাছ দেখা গেলেও তাঁদের কাছে এসবের পরিমাণ একেবারেই কম।
এ ব্যাপারে মাছ ব্যবসায়ী নিখিল মন্ডল বলেন, ‘ধানখেতে কীটনাশকের ব্যবহার দেশি প্রজাতির মাছের প্রজননে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। বিভিন্ন পুকুর ও খালের পানিতে ওষুধ ছিটানোর ফলে মাছের প্রজননক্ষেত্র নষ্ট হচ্ছে। এতে মাছের গায়ে দেখা দেয় বিভিন্ন রোগ। এসব রোগ ছোঁয়াচে। ফলে একটি মাছ থেকে অন্য মাছেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ধীরে ধীরে মাছের বংশবিস্তার প্রচণ্ডভাবে ব্যাঘাত হচ্ছে। ফলে শূন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে দেশি প্রজাতির মাছ।’
এক সময় উপজেলার বাগধা, সাতলা, পয়সারহাট, রাজিহার, বাশাইল, সাহেবেরহাট, মোল্লাপাড়া, আস্কর, নাগিরপাড় এলাকা থেকে প্রতিদিন দেশি কই, শিং, মাগুর, শোল, গজার, বোয়াল, টাকি, পাবদা, ট্যাংরা, ফলি, খলিশা, ভেটকি, পাবদা, পুঁটি প্রভৃতি মাছ আসত বিভিন্ন বাজারে। কিন্তু বর্তমানে বাজারে দেশি মাছের দেখা মেলে না। যা আছে, তার আবার দাম চড়া। এতে সাধারণ ক্রেতারা এসব মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে।
এ ব্যাপারে গৈলা বাজারের ক্রেতা হাবুল সরদার জানান, দেশি প্রজাতির কই ও শিং মাছের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু বাজারে চাহিদার তুলনায় জোগান কম হওয়ায় মাছ ব্যবসায়ীরা চড়া দাম হাঁকান। ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই কিনতে পারেন না। দেশি মাছ রক্ষার্থে মৎস্য অধিদপ্তরসহ সচেতন নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে।
তবে মাছ বিক্রেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। এখন আর কেউ ছোট মাছের দিকে নজর দেয় না। যারা মাছ চাষ করে, তারা বড় মাছের ওপর নির্ভরশীল। যে কারণে দিন দিন বাজারে ছোট মাছের পরিমাণ কমে যাচ্ছে।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, ‘পুকুর-ডোবাগুলোতে কৃত্রিম উপায়ে মাছ চাষ করতে গিয়ে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে দেশি মাছ বিলুপ্ত হচ্ছে। ফলে দেশি মাছ রক্ষার্থে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে নষ্ট করা হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪