গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
যে মরিচের দাম ২০০ টাকার ওপরে উঠেছিল, মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে তা এখন মাত্র ১২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম না পেয়ে অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে অন্য ফসলের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার একাধিক মরিচচাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অন্যান্য ফসলের চেয়ে মরিচ চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। কারণ, স্বল্প সময়ে মরিচের ফলন পাওয়া যায়। তা ছাড়া মরিচের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করা যায়। প্রথমে মরিচের দাম নিয়ে কৃষকেরা সন্তুষ্ট ছিলেন। তবে এই দাম হঠাৎ এত কমে যাবে কেউ ভাবতে পারেননি। মরিচের দাম নিয়ে হতাশ অনেক কৃষক এখন গাছ কেটে ফেলছেন।
উপজেলার ভরাট গ্রামের মরিচচাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে ২৬ কেজি মরিচ এনেছিলাম। ১ কেজি ৫০০ গ্রাম কেটে নিয়েছে। ২৪ কেজি ৫০০ গ্রামের দাম পেলাম ৩২০ টাকা। খাজনা দিলাম ২০ টাকা। মরিচ তুলতে প্রতি কেজিতে খরচ দিতে হয় ১০ টাকা। খরচ বাদ দিয়ে আমার কিছু থাকেই না। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ গাছে মরিচ রয়েছে, সেসব তোলার আগ্রহ হারিয়ে যাচ্ছে। তাই মরিচগাছ কেটে গম করব।’
দেবীপুর গ্রামের মরিচচাষি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এই অঞ্চলে মরিচ ভালো হয়। তবে অনেক সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে লোকসানের মুখে পড়তে হয় চাষিদের। বর্তমানে মরিচের দাম খুবই কম। ১২-১৩ টাকা কেজি মরিচ বিক্রি করে কিছুই থাকছে না।’
দেবীপুর হাটের ইজারাদার আবুল বাশার জানান, এ হাটে প্রতিদিন ৫-৬ হাজার কেজি মরিচ কেনাবেচা হয়। প্রথমে মরিচ একেবারে কম উঠত। তবে দাম ছিল চড়া। আর এখন মরিচ অনেক আসে। কিন্তু দাম একেবারে কম। বর্তমানে ১২-১৩ টাকার ওপর দাম উঠছে না। আর এক মাসের মতো মরিচ থাকবে। এখন সবাই গমের জন্য জমি প্রস্তুত করবে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে। তবে এখন মরিচের দাম কমে গেছে। অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে গমের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লাভলী খাতুন জানান, মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় চাষিদের অনেকে মরিচ চাষের দিকে ঝুঁকেছেন। কিছুদিন আগেও উৎপাদন কম হওয়ায় এর দাম ছিল চড়া। শেষ সময়ে মরিচের দাম একেবারেই কমে গেছে। যে কারণে অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে গম চাষের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
যে মরিচের দাম ২০০ টাকার ওপরে উঠেছিল, মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে তা এখন মাত্র ১২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম না পেয়ে অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে অন্য ফসলের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার একাধিক মরিচচাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অন্যান্য ফসলের চেয়ে মরিচ চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। কারণ, স্বল্প সময়ে মরিচের ফলন পাওয়া যায়। তা ছাড়া মরিচের সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করা যায়। প্রথমে মরিচের দাম নিয়ে কৃষকেরা সন্তুষ্ট ছিলেন। তবে এই দাম হঠাৎ এত কমে যাবে কেউ ভাবতে পারেননি। মরিচের দাম নিয়ে হতাশ অনেক কৃষক এখন গাছ কেটে ফেলছেন।
উপজেলার ভরাট গ্রামের মরিচচাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে ২৬ কেজি মরিচ এনেছিলাম। ১ কেজি ৫০০ গ্রাম কেটে নিয়েছে। ২৪ কেজি ৫০০ গ্রামের দাম পেলাম ৩২০ টাকা। খাজনা দিলাম ২০ টাকা। মরিচ তুলতে প্রতি কেজিতে খরচ দিতে হয় ১০ টাকা। খরচ বাদ দিয়ে আমার কিছু থাকেই না। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ গাছে মরিচ রয়েছে, সেসব তোলার আগ্রহ হারিয়ে যাচ্ছে। তাই মরিচগাছ কেটে গম করব।’
দেবীপুর গ্রামের মরিচচাষি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এই অঞ্চলে মরিচ ভালো হয়। তবে অনেক সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে লোকসানের মুখে পড়তে হয় চাষিদের। বর্তমানে মরিচের দাম খুবই কম। ১২-১৩ টাকা কেজি মরিচ বিক্রি করে কিছুই থাকছে না।’
দেবীপুর হাটের ইজারাদার আবুল বাশার জানান, এ হাটে প্রতিদিন ৫-৬ হাজার কেজি মরিচ কেনাবেচা হয়। প্রথমে মরিচ একেবারে কম উঠত। তবে দাম ছিল চড়া। আর এখন মরিচ অনেক আসে। কিন্তু দাম একেবারে কম। বর্তমানে ১২-১৩ টাকার ওপর দাম উঠছে না। আর এক মাসের মতো মরিচ থাকবে। এখন সবাই গমের জন্য জমি প্রস্তুত করবে।
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মরিচ চাষ করেছে। তবে এখন মরিচের দাম কমে গেছে। অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে গমের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লাভলী খাতুন জানান, মরিচ চাষ লাভজনক হওয়ায় চাষিদের অনেকে মরিচ চাষের দিকে ঝুঁকেছেন। কিছুদিন আগেও উৎপাদন কম হওয়ায় এর দাম ছিল চড়া। শেষ সময়ে মরিচের দাম একেবারেই কমে গেছে। যে কারণে অনেক চাষি মরিচগাছ কেটে গম চাষের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪