ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠিতে গ্রামে গ্রামে ঘুরে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করেন শাহ আলম (৫৫)। গ্রামের কোথাও মধু সংগ্রহের সরঞ্জাম নিয়ে ছুটে যান তিনি। অত্যন্ত যত্নসহকারে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করেন। ভেজালমুক্ত এই মধুর অর্ধেক গাছের মালিককে দিতে হয়। বাকি অর্ধেক নেন তিনি। সংগৃহীত মধু বিক্রি করে যে টাকা পান, তা দিয়েই চলে তাঁর সংসার।
জানা গেছে, অভাব-অনটনের সংসারে জন্ম নেওয়ায় পড়ালেখা করা হয়নি। শৈশব-কৈশোর পেরোনোর আগেই শুরু হয় কর্মজীবন। শুরুতে দিনমজুরি করতেন। তাতে যে আয় হতো তা দিয়ে চাল-ডাল কিনতেই শেষ হয়ে যেত। একপর্যায়ে বরিশালের মৌয়ালদের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। কোথাও মৌচাকের সন্ধান পেলেই বরিশালের মৌয়ালদের ডাকা হতো। এ সময় বরিশালের মৌয়ালরা মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে সামান্য কিছু টাকা দিত। এতে আর্থিকভাবে বৈষম্যের শিকার হতেন মৌচাকের মালিকেরা। তাই মৌচাক থেকে কীভাবে মধু সংগ্রহ করে তার কৌশল আয়ত্ত করতে শুরু করেন শাহ আলম। আস্তে আস্তে শুরু হয় মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ। এভাবে পেশাদার মৌয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। সাত-আট বছর ধরে তিনি বরিশালের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করছেন। আর তা বিক্রি করেই চলে সংসার। তবে প্রতিদিনই মধু সংগ্রহ না। বৈশাখ থেকে জ্যৈষ্ঠ মাসে বেশি মধু সংগ্রহ করা যায়।
রাজাপুর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে মৌয়াল শাহ আলমের (৫৫) বাড়ি। ব্যক্তিগত জীবনে শাহ আলম চার মেয়ের বাবা। ছোট মেয়ে মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী। বড় তিন মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। শ্বশুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম তালুকদারের কোনো ছেলে নেই। ফলে শ্বশুরের সম্পত্তির অর্ধেকই পেয়েছেন তিনি।
শাহ আলম বলেন, ‘প্রতিটি মৌচাক থেকে তিন-ছয় কেজি মধু পাওয়া যায়। এর অর্ধেক আমি পাই। সেই নির্ভেজাল মধু প্রতি কেজি ৮০০ টাকা দরে বিক্রি করি। তবে প্রতিদিন মৌচাকের সন্ধান পাওয়া যায় না। মাঝেমধ্যে যখন পাই, তখন আয় বেশ ভালোই হয়।’
ঝালকাঠিতে গ্রামে গ্রামে ঘুরে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করেন শাহ আলম (৫৫)। গ্রামের কোথাও মধু সংগ্রহের সরঞ্জাম নিয়ে ছুটে যান তিনি। অত্যন্ত যত্নসহকারে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করেন। ভেজালমুক্ত এই মধুর অর্ধেক গাছের মালিককে দিতে হয়। বাকি অর্ধেক নেন তিনি। সংগৃহীত মধু বিক্রি করে যে টাকা পান, তা দিয়েই চলে তাঁর সংসার।
জানা গেছে, অভাব-অনটনের সংসারে জন্ম নেওয়ায় পড়ালেখা করা হয়নি। শৈশব-কৈশোর পেরোনোর আগেই শুরু হয় কর্মজীবন। শুরুতে দিনমজুরি করতেন। তাতে যে আয় হতো তা দিয়ে চাল-ডাল কিনতেই শেষ হয়ে যেত। একপর্যায়ে বরিশালের মৌয়ালদের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। কোথাও মৌচাকের সন্ধান পেলেই বরিশালের মৌয়ালদের ডাকা হতো। এ সময় বরিশালের মৌয়ালরা মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে সামান্য কিছু টাকা দিত। এতে আর্থিকভাবে বৈষম্যের শিকার হতেন মৌচাকের মালিকেরা। তাই মৌচাক থেকে কীভাবে মধু সংগ্রহ করে তার কৌশল আয়ত্ত করতে শুরু করেন শাহ আলম। আস্তে আস্তে শুরু হয় মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ। এভাবে পেশাদার মৌয়াল হয়ে ওঠেন তিনি। সাত-আট বছর ধরে তিনি বরিশালের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করছেন। আর তা বিক্রি করেই চলে সংসার। তবে প্রতিদিনই মধু সংগ্রহ না। বৈশাখ থেকে জ্যৈষ্ঠ মাসে বেশি মধু সংগ্রহ করা যায়।
রাজাপুর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে মৌয়াল শাহ আলমের (৫৫) বাড়ি। ব্যক্তিগত জীবনে শাহ আলম চার মেয়ের বাবা। ছোট মেয়ে মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী। বড় তিন মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। শ্বশুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেম তালুকদারের কোনো ছেলে নেই। ফলে শ্বশুরের সম্পত্তির অর্ধেকই পেয়েছেন তিনি।
শাহ আলম বলেন, ‘প্রতিটি মৌচাক থেকে তিন-ছয় কেজি মধু পাওয়া যায়। এর অর্ধেক আমি পাই। সেই নির্ভেজাল মধু প্রতি কেজি ৮০০ টাকা দরে বিক্রি করি। তবে প্রতিদিন মৌচাকের সন্ধান পাওয়া যায় না। মাঝেমধ্যে যখন পাই, তখন আয় বেশ ভালোই হয়।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
১০ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
১০ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
১০ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫