রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজস্ব আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া, উন্নয়নের নামে লুটপাটসহ নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার মেয়রসহ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তহবিলে টাকা না থাকায় প্রথম শ্রেণির এই পৌরসভার স্থায়ী-অস্থায়ী ৩০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা বকেয়া থাকে মাসের পর মাস।
তারপরও পৌর মেয়র মো. আবদুর রাজ্জাকের মনোযোগ কর্মচারী নিয়োগের দিকেই। এই নিয়োগ নিয়েও বাণিজ্য করার চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে। ফলে ২০২০ সালের অক্টোবরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলেও এ পর্যন্ত তা সম্পন্ন হয়নি। এ-সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধও করেছিল।
চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার বিভাগের রাজশাহীর উপপরিচালক শাহানা আখতার জাহান বাঘা পৌরসভা পরিদর্শনে গিয়ে নানা অনিয়ম পান। তিনি পরিদর্শন প্রতিবেদনে লিখেছেন, নারায়ণপুর হাট বার্ষিক ইজারা না দিয়ে মাসে মাসে দেওয়া হয়। প্রতি মাসে হাটের আদায় করা খাস কোন খাতে জমা হয়, তার কোনো প্রমাণাদি পাওয়া যায়নি। তিনি এসব অর্থ সংশ্লিষ্ট খাতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রতিদিনের আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব-নিকাশ বহিতে লেখার জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়। তারপরও এখনো নানা অনিয়ম চলছে পৌরসভায়।
অভিযোগ পেয়ে ১২ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনের নেতৃত্বে উপসহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী পরিদর্শক মাহবুবুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি এনফোর্সমেন্ট টিম পৌরসভায় অভিযান চালায়। অভিযানে নানা অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।
অভিযানের পর দুদকের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, বাঘা পৌরসভার মেয়র আবদুর রাজ্জাক ও প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রকল্প প্রস্তুত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পৌরসভার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের রাজশাহীর উপপরিচালক শাহানা আখতার জাহান ফেব্রুয়ারিতে তাঁর পরিদর্শন প্রতিবেদনে লিখেছেন, সর্বশেষ ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়েছে। বকেয়া বেতন পরিশোধের জন্য তিনি নির্দেশ দেন। কিন্তু এখনো তাঁদের তিন মাসের বেতন বকেয়া পড়ে আছে। সম্প্রতি শুধু এক মাসের বেতন দেওয়া হয়েছে। বেতন পরিশোধে মেয়র ব্যর্থ হলেও ২০২০ সাল থেকেই তিনি ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ জন্য অপ্রচলিত পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। অভিযোগ ওঠে, গোপনে ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা করছেন মেয়র।
এ নিয়ে ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই মেয়র আবদুর রাজ্জাক সীমাহীন দুর্নীতি ও সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছেন। মৌখিকভাবে তাঁকে সতর্ক করা হলেও তিনি সংশোধন হননি। মেয়র ১৪২৫ থেকে ১৪২৮ বাংলা সনের হাটবাজার ইজারার প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং দরপত্রের ৯৬ লাখ টাকা বিডি পৌরসভার হিসাবে জমা না করে আত্মসাৎ করেছেন। জমা করা হয়নি ভ্যাটও। পৌর এলাকায় সৌন্দর্যবর্ধনের নামে ১৫ লাখ টাকা খরচ করা হলেও কোনো কাজ চোখে পড়েনি।
ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম আরও অভিযোগ করেন, জন্মনিবন্ধন সনদ, ওয়ারিশ সনদ ও নাগরিকত্ব সনদ বিক্রির টাকাও সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন হয় না। কাউন্সিলররা সম্মানী ভাতা পান না। বকেয়া পড়েছে বিদ্যুতের বিলও। মেয়র মাসিক সভায় অনুমোদন না নিয়েই ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা করছেন। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০-১৫ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ ফারুক হোসেন বিষয়টি তদন্তের জন্য আরেক উপসচিব আবুজাফর রিপনকে তদন্তের দায়িত্ব দেন। একই সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধের জন্য মেয়রকে নির্দেশ দেন। তদন্তে নানা অনিয়ম উঠে এলে উপসচিব ফারুক হোসেন মেয়র আবদুর রাজ্জাককে কারণ দর্শানোর চিঠিও দেন। একই দিন জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আরেকটি চিঠি দেন তিনি।
নিয়োগের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন দিয়েছিল। মেয়র আবদুর রাজ্জাক দফায় দফায় আবেদন করে এর সময় বৃদ্ধি করেছেন। তবে অনিয়মের অভিযোগ তুলে কাউন্সিলরের বিরোধিতার কারণে এখনো ওই নিয়োগ দিতে পারেননি মেয়র। মেয়র আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘নানা জটিলতার কারণে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে পারিনি। এটা শেষ করার প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিয়োগের আগে টাকাপয়সা নেওয়ার অভিযোগ একেবারেই সত্য নয়।’
পৌরসভার অন্যান্য অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও মিথ্যা বলে দাবি করেন মেয়র আবদুর রাজ্জাক। দুদকের অভিযান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দুদক তদন্ত করেছে। আমার অপরাধ পেলে ব্যবস্থা নেবে।’ হাট ইজারার টাকা তহবিলে জমা না করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘হাটের সব টাকা পাওয়া যায়নি। ইজারাদাররা টাকা দেননি। তাই ব্যাংকেও জমা করা যায়নি।’
রাজস্ব আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া, উন্নয়নের নামে লুটপাটসহ নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার মেয়রসহ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তহবিলে টাকা না থাকায় প্রথম শ্রেণির এই পৌরসভার স্থায়ী-অস্থায়ী ৩০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা বকেয়া থাকে মাসের পর মাস।
তারপরও পৌর মেয়র মো. আবদুর রাজ্জাকের মনোযোগ কর্মচারী নিয়োগের দিকেই। এই নিয়োগ নিয়েও বাণিজ্য করার চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে। ফলে ২০২০ সালের অক্টোবরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলেও এ পর্যন্ত তা সম্পন্ন হয়নি। এ-সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধও করেছিল।
চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার বিভাগের রাজশাহীর উপপরিচালক শাহানা আখতার জাহান বাঘা পৌরসভা পরিদর্শনে গিয়ে নানা অনিয়ম পান। তিনি পরিদর্শন প্রতিবেদনে লিখেছেন, নারায়ণপুর হাট বার্ষিক ইজারা না দিয়ে মাসে মাসে দেওয়া হয়। প্রতি মাসে হাটের আদায় করা খাস কোন খাতে জমা হয়, তার কোনো প্রমাণাদি পাওয়া যায়নি। তিনি এসব অর্থ সংশ্লিষ্ট খাতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রতিদিনের আয়-ব্যয়ের সঠিক হিসাব-নিকাশ বহিতে লেখার জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়। তারপরও এখনো নানা অনিয়ম চলছে পৌরসভায়।
অভিযোগ পেয়ে ১২ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনের নেতৃত্বে উপসহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী পরিদর্শক মাহবুবুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি এনফোর্সমেন্ট টিম পৌরসভায় অভিযান চালায়। অভিযানে নানা অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।
অভিযানের পর দুদকের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, বাঘা পৌরসভার মেয়র আবদুর রাজ্জাক ও প্রকৌশলী শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রকল্প প্রস্তুত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পৌরসভার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের রাজশাহীর উপপরিচালক শাহানা আখতার জাহান ফেব্রুয়ারিতে তাঁর পরিদর্শন প্রতিবেদনে লিখেছেন, সর্বশেষ ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া হয়েছে। বকেয়া বেতন পরিশোধের জন্য তিনি নির্দেশ দেন। কিন্তু এখনো তাঁদের তিন মাসের বেতন বকেয়া পড়ে আছে। সম্প্রতি শুধু এক মাসের বেতন দেওয়া হয়েছে। বেতন পরিশোধে মেয়র ব্যর্থ হলেও ২০২০ সাল থেকেই তিনি ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ জন্য অপ্রচলিত পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। অভিযোগ ওঠে, গোপনে ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা করছেন মেয়র।
এ নিয়ে ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই মেয়র আবদুর রাজ্জাক সীমাহীন দুর্নীতি ও সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছেন। মৌখিকভাবে তাঁকে সতর্ক করা হলেও তিনি সংশোধন হননি। মেয়র ১৪২৫ থেকে ১৪২৮ বাংলা সনের হাটবাজার ইজারার প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং দরপত্রের ৯৬ লাখ টাকা বিডি পৌরসভার হিসাবে জমা না করে আত্মসাৎ করেছেন। জমা করা হয়নি ভ্যাটও। পৌর এলাকায় সৌন্দর্যবর্ধনের নামে ১৫ লাখ টাকা খরচ করা হলেও কোনো কাজ চোখে পড়েনি।
ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম আরও অভিযোগ করেন, জন্মনিবন্ধন সনদ, ওয়ারিশ সনদ ও নাগরিকত্ব সনদ বিক্রির টাকাও সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন হয় না। কাউন্সিলররা সম্মানী ভাতা পান না। বকেয়া পড়েছে বিদ্যুতের বিলও। মেয়র মাসিক সভায় অনুমোদন না নিয়েই ১০ জনকে নিয়োগের চেষ্টা করছেন। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০-১৫ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ ফারুক হোসেন বিষয়টি তদন্তের জন্য আরেক উপসচিব আবুজাফর রিপনকে তদন্তের দায়িত্ব দেন। একই সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধের জন্য মেয়রকে নির্দেশ দেন। তদন্তে নানা অনিয়ম উঠে এলে উপসচিব ফারুক হোসেন মেয়র আবদুর রাজ্জাককে কারণ দর্শানোর চিঠিও দেন। একই দিন জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য আরেকটি চিঠি দেন তিনি।
নিয়োগের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন দিয়েছিল। মেয়র আবদুর রাজ্জাক দফায় দফায় আবেদন করে এর সময় বৃদ্ধি করেছেন। তবে অনিয়মের অভিযোগ তুলে কাউন্সিলরের বিরোধিতার কারণে এখনো ওই নিয়োগ দিতে পারেননি মেয়র। মেয়র আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘নানা জটিলতার কারণে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে পারিনি। এটা শেষ করার প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিয়োগের আগে টাকাপয়সা নেওয়ার অভিযোগ একেবারেই সত্য নয়।’
পৌরসভার অন্যান্য অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও মিথ্যা বলে দাবি করেন মেয়র আবদুর রাজ্জাক। দুদকের অভিযান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দুদক তদন্ত করেছে। আমার অপরাধ পেলে ব্যবস্থা নেবে।’ হাট ইজারার টাকা তহবিলে জমা না করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘হাটের সব টাকা পাওয়া যায়নি। ইজারাদাররা টাকা দেননি। তাই ব্যাংকেও জমা করা যায়নি।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫