রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
রমজানের শুরু থেকেই জমে উঠেছে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন বিপণিবিতান। বিক্রিও ধীরে ধীরে বাড়ছে। করোনার কারণে ব্যবসা মন্দা ছিল গত দুই বছর। বিগত লোকসান কাটিয়ে উঠতে এবার কোমর বেঁধেই নেমেছেন দরজিরা।
অত্যাধুনিক তৈরি পোশাকের কারণে দরজিবাড়ির চাহিদা অনেকটাই কমে আসছিল। তবে নিত্যনতুন পোশাকের আকাশচুম্বী দামের কারণে গ্রামের মানুষের এখনো ভরসা তৈরি পোশাকের প্রতি। সেই কারণে দরজিবাড়িগুলোতে এখনো ভিড় লাগে। ফলে এখন বিরামহীন ব্যস্ততা চলছে তাঁদের।
এসব দোকান ঘুরে দেখা যায়, এখন তাঁদের কথা বলার ফুরসত একেবারেই নেই। দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। শার্ট, প্যান্ট, সালোয়ার, কামিজ, ফতুয়া, ব্লাউজ, থ্রি-পিস, পাঞ্জাবি, কামিজসহ বিভিন্ন ধরনের থান কাপড় থেকে পোশাক সেলাই করছেন তাঁরা। উপজেলার শপিংমলগুলোতে তৈরি পোশাকের যেমন কদর বেশি, তেমনি বাজারভিত্তিক স্টেশনগুলোর দর্জিবাড়িতে চলছে পোশাক তৈরির ধুম।
বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, থান কাপড়ের দোকানগুলোতেও সেলাই মেশিন দিয়ে দরজি রাখা হয়েছে। থান কাপড় থেকে নিজেরা অর্ডার নিয়ে কাপড় তৈরি করেও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক দরজি।
কয়েকজন দরজির সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এখানে মেয়েদের সালোয়ার-কামিজ, ব্লাউজ, পেটিকোট; ছেলেদের পাঞ্জাবি, পায়জামা; ছোটদের প্যান্ট-শার্ট তৈরি করা হয়। জায়গা অনুযায়ী সেলাইয়ের মজুরি ও তারতম্য দেখা যায়।
দরজিরা অনেকেই বলেন, তাঁরা এ মাসের জন্য অপেক্ষা করেন সারা বছর। তা ছাড়া দিন-রাত পরিশ্রম করে তাঁরা এ মাসে বেশি টাকা আয় করেন।
উপজেলার গোচরা চৌমুহনীর শাহ আলম টেইলার্সে কাপড় বানাতে আসা আবুল ছৈয়দ নামের এক অভিভাবক জানান, দেশি কাপড়ের বুটিক হাউসগুলো স্বল্পমূল্যের ভেতর নকশা করা পাঞ্জাবি, থ্রি-পিস, ব্লাউজ, ফ্রকসহ নানা রকম থান কাপড় সরবরাহ করছে। তা থেকে সুলভ মূল্যে পছন্দ করা কাপড় বানানো যাচ্ছে।
রমজানের শুরু থেকেই জমে উঠেছে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন বিপণিবিতান। বিক্রিও ধীরে ধীরে বাড়ছে। করোনার কারণে ব্যবসা মন্দা ছিল গত দুই বছর। বিগত লোকসান কাটিয়ে উঠতে এবার কোমর বেঁধেই নেমেছেন দরজিরা।
অত্যাধুনিক তৈরি পোশাকের কারণে দরজিবাড়ির চাহিদা অনেকটাই কমে আসছিল। তবে নিত্যনতুন পোশাকের আকাশচুম্বী দামের কারণে গ্রামের মানুষের এখনো ভরসা তৈরি পোশাকের প্রতি। সেই কারণে দরজিবাড়িগুলোতে এখনো ভিড় লাগে। ফলে এখন বিরামহীন ব্যস্ততা চলছে তাঁদের।
এসব দোকান ঘুরে দেখা যায়, এখন তাঁদের কথা বলার ফুরসত একেবারেই নেই। দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। শার্ট, প্যান্ট, সালোয়ার, কামিজ, ফতুয়া, ব্লাউজ, থ্রি-পিস, পাঞ্জাবি, কামিজসহ বিভিন্ন ধরনের থান কাপড় থেকে পোশাক সেলাই করছেন তাঁরা। উপজেলার শপিংমলগুলোতে তৈরি পোশাকের যেমন কদর বেশি, তেমনি বাজারভিত্তিক স্টেশনগুলোর দর্জিবাড়িতে চলছে পোশাক তৈরির ধুম।
বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, থান কাপড়ের দোকানগুলোতেও সেলাই মেশিন দিয়ে দরজি রাখা হয়েছে। থান কাপড় থেকে নিজেরা অর্ডার নিয়ে কাপড় তৈরি করেও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক দরজি।
কয়েকজন দরজির সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এখানে মেয়েদের সালোয়ার-কামিজ, ব্লাউজ, পেটিকোট; ছেলেদের পাঞ্জাবি, পায়জামা; ছোটদের প্যান্ট-শার্ট তৈরি করা হয়। জায়গা অনুযায়ী সেলাইয়ের মজুরি ও তারতম্য দেখা যায়।
দরজিরা অনেকেই বলেন, তাঁরা এ মাসের জন্য অপেক্ষা করেন সারা বছর। তা ছাড়া দিন-রাত পরিশ্রম করে তাঁরা এ মাসে বেশি টাকা আয় করেন।
উপজেলার গোচরা চৌমুহনীর শাহ আলম টেইলার্সে কাপড় বানাতে আসা আবুল ছৈয়দ নামের এক অভিভাবক জানান, দেশি কাপড়ের বুটিক হাউসগুলো স্বল্পমূল্যের ভেতর নকশা করা পাঞ্জাবি, থ্রি-পিস, ব্লাউজ, ফ্রকসহ নানা রকম থান কাপড় সরবরাহ করছে। তা থেকে সুলভ মূল্যে পছন্দ করা কাপড় বানানো যাচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫