সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট সিটি করপোরেশনে (সিসিক) পানির বৈধ গ্রাহক রয়েছেন প্রায় ১৬ হাজার। প্রতিদিন তাঁদের পানির চাহিদা আট কোটি লিটার। এর মধ্যে সিটি করপোরেশন সরবরাহ করে থাকে মাত্র পাঁচ কোটি লিটার। ফলে এমনিতেই পানির তীব্র সংকট রয়েছে নগরজুড়ে। এর মধ্যে অবৈধ সংযোগের কারণে সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
এ ছাড়া বৈধ প্রায় আট হাজার সংযোগে প্রতিদিন ২ কোটি লিটারের বেশি পানি অপচয় হচ্ছে বলে জানা গেছে।
সিসিক সূত্র জানিয়েছে সংযোগের ক্ষেত্রে হাফ ইঞ্চি পানির লাইনের অনুমোদন দিয়ে অনেকে অতিরিক্ত মাপের পাইপ ব্যবহার করেছেন। এ ছাড়া বাসা-বাড়িতে পানির লাইন নিয়ে এর বাণিজ্যিক ব্যবহারের অভিযোগও আছে। এসব কারণে নগরে তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম সংকট।
এ বিষয়ে এবার কঠোর অবস্থানে সিসিক। ৩০ জানুয়ারি মধ্যে অবৈধ সংযোগ অনুমোদনের সুযোগ দিচ্ছে করপোরেশন। এরপর শুরু হবে সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ অভিযান।
সিটি করপোরেশনের পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আলী আকবর বলেন, ‘প্রতিদিন বৈধ গ্রাহকের চাহিদার পানি সরবরাহে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অবৈধ গ্রাহকের কারণে দৈনিক প্রায় ২ কোটি লিটার পানির ঘাটতি দেখা দিয়েছে। অবৈধ গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর অভিযান শুরু করব। যাদের অবৈধ সংযোগ আছে তাঁরা তা বৈধ করলে আমরা আরও ভালো সেবা দিতে পারব।’
নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর আরও বলেন, প্রতি মাসে পানি সরবরাহে সিটি করপোরেশনের গড়ে ১ কোটি ৮ লাখ টাকা খরচ হয়। এর বিপরীতে গ্রাহকদের কাছ থেকে গড়ে প্রতি মাসে ৪৮ থেকে ৪৯ লাখ টাকা আদায় হয়। আর পানি বাবদ বকেয়া পড়ে আছে ১২ থেকে ১৩ কোটি টাকা। এর প্রেক্ষিতে গত বছরের ২১ জুন সিটি করপোরেশনের সাধারণ সভায় মাসিক পানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু বর্ধিত পানির বিল নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন নগরীর বাসিন্দারা। ফলে পানির বিল কমাতে বাধ্য হয় সিসিক।
গত বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পানির বিল কমানোর ঘোষণা দেন মেয়র।
সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, যারা অবৈধভাবে পানির সংযোগ নিয়েছেন তাঁরা আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে অনুমোদন করিয়ে নিতে পারবেন। ৩০ জানুয়ারির পর সিসিকের অভিযানে অবৈধ সব সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। ভবিষ্যতে সিসিক পানির বিলের জন্য ডিজিটাল মিটার স্থাপন করবে বলে জানান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
সিলেট সিটি করপোরেশনে (সিসিক) পানির বৈধ গ্রাহক রয়েছেন প্রায় ১৬ হাজার। প্রতিদিন তাঁদের পানির চাহিদা আট কোটি লিটার। এর মধ্যে সিটি করপোরেশন সরবরাহ করে থাকে মাত্র পাঁচ কোটি লিটার। ফলে এমনিতেই পানির তীব্র সংকট রয়েছে নগরজুড়ে। এর মধ্যে অবৈধ সংযোগের কারণে সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
এ ছাড়া বৈধ প্রায় আট হাজার সংযোগে প্রতিদিন ২ কোটি লিটারের বেশি পানি অপচয় হচ্ছে বলে জানা গেছে।
সিসিক সূত্র জানিয়েছে সংযোগের ক্ষেত্রে হাফ ইঞ্চি পানির লাইনের অনুমোদন দিয়ে অনেকে অতিরিক্ত মাপের পাইপ ব্যবহার করেছেন। এ ছাড়া বাসা-বাড়িতে পানির লাইন নিয়ে এর বাণিজ্যিক ব্যবহারের অভিযোগও আছে। এসব কারণে নগরে তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম সংকট।
এ বিষয়ে এবার কঠোর অবস্থানে সিসিক। ৩০ জানুয়ারি মধ্যে অবৈধ সংযোগ অনুমোদনের সুযোগ দিচ্ছে করপোরেশন। এরপর শুরু হবে সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ অভিযান।
সিটি করপোরেশনের পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আলী আকবর বলেন, ‘প্রতিদিন বৈধ গ্রাহকের চাহিদার পানি সরবরাহে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অবৈধ গ্রাহকের কারণে দৈনিক প্রায় ২ কোটি লিটার পানির ঘাটতি দেখা দিয়েছে। অবৈধ গ্রাহকদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর অভিযান শুরু করব। যাদের অবৈধ সংযোগ আছে তাঁরা তা বৈধ করলে আমরা আরও ভালো সেবা দিতে পারব।’
নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর আরও বলেন, প্রতি মাসে পানি সরবরাহে সিটি করপোরেশনের গড়ে ১ কোটি ৮ লাখ টাকা খরচ হয়। এর বিপরীতে গ্রাহকদের কাছ থেকে গড়ে প্রতি মাসে ৪৮ থেকে ৪৯ লাখ টাকা আদায় হয়। আর পানি বাবদ বকেয়া পড়ে আছে ১২ থেকে ১৩ কোটি টাকা। এর প্রেক্ষিতে গত বছরের ২১ জুন সিটি করপোরেশনের সাধারণ সভায় মাসিক পানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু বর্ধিত পানির বিল নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন নগরীর বাসিন্দারা। ফলে পানির বিল কমাতে বাধ্য হয় সিসিক।
গত বুধবার সংবাদ সম্মেলন করে পানির বিল কমানোর ঘোষণা দেন মেয়র।
সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, যারা অবৈধভাবে পানির সংযোগ নিয়েছেন তাঁরা আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে অনুমোদন করিয়ে নিতে পারবেন। ৩০ জানুয়ারির পর সিসিকের অভিযানে অবৈধ সব সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। ভবিষ্যতে সিসিক পানির বিলের জন্য ডিজিটাল মিটার স্থাপন করবে বলে জানান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪