রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার গয়টাপাড়া থেকে মাঠেরভিটা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই তৈরি হয় কাদা। সহজভাবে যানবাহন চলাচল করতে পারে না। কয়েকজন ঠেলা না দিলে ভ্যান, অটোরিকশার চাকা ঘোরে না। এতে এক কিলোমিটার রাস্তায় উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামের দুর্ভোগের শেষ নেই।
শৌলমারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, চৎলাকান্দা, কলমেরচর, গয়টাপাড়া, উত্তর শৌলমারী ও দক্ষিণ বোয়ালমারী গ্রামের চলাচলের একমাত্র রাস্তা মাঠেরভিটা থেকে গয়টাপাড়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার। এর মধ্যে এক কিলোমিটার রাস্তা সম্পূর্ণ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে কথা হলে চৎলাকান্দা গ্রামের ব্যাটারিচালিত ভ্যানের চালক রফিকুল বলেন, ‘কলমের চর সেতু থেকে চৎলাকান্দা গ্রামের আলমের বাড়ি পর্যন্ত এক কিলোমিটার রাস্তায় হাঁটু কাদা হওয়ায় পাঁচ থেকে ছয়জন ঠেলা না দিলে কোনো গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। চরম ভোগান্তিতে আমাদের ভ্যান চালাতে হচ্ছে। জীবিকার তাগিদে কষ্ট করে এই রাস্তায় ভ্যান চালাই।’
গয়টাপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘সারা দেশে উন্নয়ন হলেও বঞ্চিত হয়েছি আমরা। গয়টাপাড়া থেকে রৌমারী বাজারের দূরত্ব চার কিলোমিটার। এখানে ধান, গম, ভুট্টার ৫০ কেজির ১ বস্তা বহনে খরচ পড়ে ৫০ টাকা, অথচ দাঁতভাঙ্গা থেকে রৌমারী বাজারের দূরত্ব ১০ কিলোমিটার। রাস্তা ভালো থাকায় এক বস্তায় খরচ পড়ে ২০ টাকা। ফলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।’
গয়টাপাড়া গ্রামের রিয়াজুল হক, আব্দুল গফুর, মমিন উদ্দিন ও সোনা মিয়া বলেন, ‘আমাদের গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে রাস্তা খারাপের কারণে কোনো ডাক্তার আসতে চায় না। রোগীকে দ্রুত হাসপাতালেও নেওয়া যায় না। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে।’
চৎলাকান্দ গ্রামের শাহিন মিয়া বলেন, ‘এই রাস্তাটি সংস্কার না করায় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের সময়মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারে না। ’
শৌলমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই রাস্তাটির টেন্ডার হয়েছে, সেখানে আবার নতুন করে প্রকল্প দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যে ঠিকাদার কাজ পেয়েছেন, আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলেছি দ্রুত কাজ শুরু করার জন্য। তাঁরা বৃষ্টির অজুহাতে কাজ শুরু করছেন না।’
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার গয়টাপাড়া থেকে মাঠেরভিটা রাস্তায় বৃষ্টি হলেই তৈরি হয় কাদা। সহজভাবে যানবাহন চলাচল করতে পারে না। কয়েকজন ঠেলা না দিলে ভ্যান, অটোরিকশার চাকা ঘোরে না। এতে এক কিলোমিটার রাস্তায় উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের পাঁচ গ্রামের দুর্ভোগের শেষ নেই।
শৌলমারী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, চৎলাকান্দা, কলমেরচর, গয়টাপাড়া, উত্তর শৌলমারী ও দক্ষিণ বোয়ালমারী গ্রামের চলাচলের একমাত্র রাস্তা মাঠেরভিটা থেকে গয়টাপাড়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার। এর মধ্যে এক কিলোমিটার রাস্তা সম্পূর্ণ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে কথা হলে চৎলাকান্দা গ্রামের ব্যাটারিচালিত ভ্যানের চালক রফিকুল বলেন, ‘কলমের চর সেতু থেকে চৎলাকান্দা গ্রামের আলমের বাড়ি পর্যন্ত এক কিলোমিটার রাস্তায় হাঁটু কাদা হওয়ায় পাঁচ থেকে ছয়জন ঠেলা না দিলে কোনো গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। চরম ভোগান্তিতে আমাদের ভ্যান চালাতে হচ্ছে। জীবিকার তাগিদে কষ্ট করে এই রাস্তায় ভ্যান চালাই।’
গয়টাপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবুল হোসেন বলেন, ‘সারা দেশে উন্নয়ন হলেও বঞ্চিত হয়েছি আমরা। গয়টাপাড়া থেকে রৌমারী বাজারের দূরত্ব চার কিলোমিটার। এখানে ধান, গম, ভুট্টার ৫০ কেজির ১ বস্তা বহনে খরচ পড়ে ৫০ টাকা, অথচ দাঁতভাঙ্গা থেকে রৌমারী বাজারের দূরত্ব ১০ কিলোমিটার। রাস্তা ভালো থাকায় এক বস্তায় খরচ পড়ে ২০ টাকা। ফলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।’
গয়টাপাড়া গ্রামের রিয়াজুল হক, আব্দুল গফুর, মমিন উদ্দিন ও সোনা মিয়া বলেন, ‘আমাদের গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে রাস্তা খারাপের কারণে কোনো ডাক্তার আসতে চায় না। রোগীকে দ্রুত হাসপাতালেও নেওয়া যায় না। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের পড়তে হয় চরম দুর্ভোগে।’
চৎলাকান্দ গ্রামের শাহিন মিয়া বলেন, ‘এই রাস্তাটি সংস্কার না করায় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের সময়মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে পারে না। ’
শৌলমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই রাস্তাটির টেন্ডার হয়েছে, সেখানে আবার নতুন করে প্রকল্প দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যে ঠিকাদার কাজ পেয়েছেন, আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলেছি দ্রুত কাজ শুরু করার জন্য। তাঁরা বৃষ্টির অজুহাতে কাজ শুরু করছেন না।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪