আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমাতে ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে জাতিসংঘভুক্ত দেশগুলো। কিন্তু কার্বন নিঃসরণ যে হারে কমানো হচ্ছে, তাতে চলতি শতাব্দীর শেষে বৈশ্বিক উষ্ণতা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি বা ২ ডিগ্রির মধ্যে আটকে না থেকে ২ দশমিক ৭ বা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। তাই আরও বড় ধরনের পদক্ষেপের সুপারিশ করেছে।
আগামী রোববার থেকে শুরু হওয়া কপ-২৬ জলবায়ু সম্মেলনের আগে প্রকাশিত ‘ইমিশনস গ্যাপ’ নামের জাতিসংঘের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এই সম্মেলনের আগে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত ১৯২টি মধ্যে ১৪৩টি দেশ জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নিজেদের পরিকল্পনা জমা দিয়েছে। তারা কয়েক ধাপে নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
দেশগুলো যে গতিতে কার্বন নিঃসরণ কমাচ্ছে, তাতে গত পাঁচ বছরের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমাতে পারবে। আর সংস্থাটির সব দেশ প্যারিস চুক্তির আলোক ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১৬ শতাংশ কমালেও চুক্তিটির মূল লক্ষ্য তথা শিল্পবিপ্লবের আগের তুলনায় চলতি শতাব্দীতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখা সম্ভব না।
উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে আটকাতে হলে ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর অতিরিক্ত ২৮ গিগাটন কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে। আর ২ ডিগ্রিতে আটকাতে হলে প্রতিবছর অতিরিক্ত ১৩ গিগাটন কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে। প্যারিস চুক্তিতে নির্ধারিত বার্ষিক ৬০ গিগাটনের সঙ্গে এসব অতিরিক্ত পরিমাণ যোগ করতে হবে।
দিশেহারা গরিব দেশগুলো
জলবায়ু মোকাবিলা করার অর্থ হলো ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিন, কয়লা ইত্যাদির ব্যবহার কমানো। এসবের ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প জ্বালানির ব্যবহারসহ অন্য পরিবেশবান্ধব পদক্ষেপ নিতে গরিব দেশগুলোকে ধনী দেশগুলো বছরে ১০ হাজার কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার ওয়াদা রয়েছে। চলতি থেকে এর কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ২০২৩ সালের আগে তা শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে গরিব দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করতে বছরে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে, তার ৫ গুণ অর্থঋণ পরিশোধ করতে ব্যয় করে বলে জানিয়েছে ‘জুবিলি ডেবট ক্যাম্পেইন’ নামের একটি সংস্থা। তাদের এক গবেষণায় দেখা যায়, ৩৪টি গরিব দেশকে ঋণ পরিশোধ করতে বছরে ২ হাজার ৯৪০ কোটি ডলার ব্যয় করতে হয়। আর একই সময়ে তারা জলবায়ু খাতে ব্যয় করতে পারে মাত্র ৫৪০ কোটি ডলার।
অনুদান বাড়ানোর আহ্বান
গ্রিনহাউস গ্যাসের ৮০ শতাংশই নিঃসরণ করে বিশ্বের ধনী দেশগুলো। তাই জলবায়ু তহবিলে অনুদান বাড়াতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন ‘ইউএনইপি-আর্থিক উদ্যোগ’। জি২০-এর প্রতি অনুদান বাড়ানোর আহ্বানের পাশাপাশি বিজ্ঞানের আলোকে কার্বন নিঃসরণ কমাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে নতুন করে বিনিয়োগ না করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমাতে ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে জাতিসংঘভুক্ত দেশগুলো। কিন্তু কার্বন নিঃসরণ যে হারে কমানো হচ্ছে, তাতে চলতি শতাব্দীর শেষে বৈশ্বিক উষ্ণতা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি বা ২ ডিগ্রির মধ্যে আটকে না থেকে ২ দশমিক ৭ বা ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। তাই আরও বড় ধরনের পদক্ষেপের সুপারিশ করেছে।
আগামী রোববার থেকে শুরু হওয়া কপ-২৬ জলবায়ু সম্মেলনের আগে প্রকাশিত ‘ইমিশনস গ্যাপ’ নামের জাতিসংঘের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, এই সম্মেলনের আগে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত ১৯২টি মধ্যে ১৪৩টি দেশ জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নিজেদের পরিকল্পনা জমা দিয়েছে। তারা কয়েক ধাপে নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
দেশগুলো যে গতিতে কার্বন নিঃসরণ কমাচ্ছে, তাতে গত পাঁচ বছরের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমাতে পারবে। আর সংস্থাটির সব দেশ প্যারিস চুক্তির আলোক ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১৬ শতাংশ কমালেও চুক্তিটির মূল লক্ষ্য তথা শিল্পবিপ্লবের আগের তুলনায় চলতি শতাব্দীতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ বা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখা সম্ভব না।
উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে আটকাতে হলে ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর অতিরিক্ত ২৮ গিগাটন কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে। আর ২ ডিগ্রিতে আটকাতে হলে প্রতিবছর অতিরিক্ত ১৩ গিগাটন কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে। প্যারিস চুক্তিতে নির্ধারিত বার্ষিক ৬০ গিগাটনের সঙ্গে এসব অতিরিক্ত পরিমাণ যোগ করতে হবে।
দিশেহারা গরিব দেশগুলো
জলবায়ু মোকাবিলা করার অর্থ হলো ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিন, কয়লা ইত্যাদির ব্যবহার কমানো। এসবের ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প জ্বালানির ব্যবহারসহ অন্য পরিবেশবান্ধব পদক্ষেপ নিতে গরিব দেশগুলোকে ধনী দেশগুলো বছরে ১০ হাজার কোটি ডলার সহায়তা দেওয়ার ওয়াদা রয়েছে। চলতি থেকে এর কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ২০২৩ সালের আগে তা শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে গরিব দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করতে বছরে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে, তার ৫ গুণ অর্থঋণ পরিশোধ করতে ব্যয় করে বলে জানিয়েছে ‘জুবিলি ডেবট ক্যাম্পেইন’ নামের একটি সংস্থা। তাদের এক গবেষণায় দেখা যায়, ৩৪টি গরিব দেশকে ঋণ পরিশোধ করতে বছরে ২ হাজার ৯৪০ কোটি ডলার ব্যয় করতে হয়। আর একই সময়ে তারা জলবায়ু খাতে ব্যয় করতে পারে মাত্র ৫৪০ কোটি ডলার।
অনুদান বাড়ানোর আহ্বান
গ্রিনহাউস গ্যাসের ৮০ শতাংশই নিঃসরণ করে বিশ্বের ধনী দেশগুলো। তাই জলবায়ু তহবিলে অনুদান বাড়াতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন ‘ইউএনইপি-আর্থিক উদ্যোগ’। জি২০-এর প্রতি অনুদান বাড়ানোর আহ্বানের পাশাপাশি বিজ্ঞানের আলোকে কার্বন নিঃসরণ কমাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে নতুন করে বিনিয়োগ না করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫