বেনাপোল প্রতিনিধি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসায় ভ্রমণে সব ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত। গড়ে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার মানুষ যাতায়াত করছেন। তবে দুই পাশেই তাঁদের দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে একেকজনের ৫ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লাগছে।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসায় দুই বছর পর চালু হয়েছে ভারতে টুরিস্ট ভিসায় যাওয়া-আসা। এ ছাড়া মেডিকেল, বিজনেস ও শিক্ষা ভিসায় ভ্রমণের শর্ত শিথিল করা হয়েছে। এতে বেড়েছে ভ্রমণকারীদের যাতায়াত। প্রতিবছর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ২০ লাখ পাসপোর্টধারী মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। তবে এ যাতায়াতের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে সীমাহীন ভোগান্তি। তা ছাড়া ভারত ভ্রমণে ভিসা ফি হিসেবে ভারতীয় দূতাবাসকে ৮৪০ টাকা, ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর ও বন্দর ট্যাক্স আরও ৫০ টাকা করে গুনতে হয়। এসব মানুষের কাছ থেকে ভ্রমণ কর হিসেবে সরকারের রাজস্ব আসে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
তবে বন্দরের প্যাসেঞ্জার টার্মিনালে ধারণ ক্ষমতা কম। এ কারণে যাত্রী সংখ্যা বাড়লে রোদ, বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দাঁড়াতে হয় সড়কের ওপর। ভারতের অংশেও ধীর গতিতে ভোগান্তি বেড়েছে। ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে বন্দরে ছাত্রী ছাউনি ও সেবাদানকারী সংস্থাগুলোর জনবল বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে আসছেন ভুক্তভোগীরা।
ভারতগামী কয়েকজন বাংলাদেশি বলেন, নানান অব্যবস্থাপনায় ভোগান্তির মধ্যে আমাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যাত্রী ছাউনি না থাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। বন্দরে দালালেরা অতিরিক্ত টাকা নিয়ে লাইন ছাড়া পারাপার করছে। আর যাঁরা টাকা দিচ্ছেন না, তাঁদের লাইন শেষ হচ্ছে না।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি মো. রাজু জানিয়েছেন, ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা সব তুলে নেওয়ায় দুই দেশে যাতায়াত বেড়েছে। গত বুধবার ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ৩ হাজার ৯১৯ জন যাতায়াত করেছেন। বর্তমানে করোনা টিকার ডাবল ডোজ নেওয়া থাকলে ভারত যাওয়া যাচ্ছে।
বেনাপোল বন্দর থানার ওসি কামাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, বন্দর এলাকায় যাত্রীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। দালাল শ্রেণির কারও কাছে যাতে যাত্রীরা পাসপোর্ট ও অর্থ লেনদেন না করেন সতর্ক করা হচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক সঞ্জয় বাড়ৈ বলেন, যাত্রী যাতায়াত বাড়ায় দীর্ঘ লাইন হচ্ছে। তবে যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে যাত্রী ছাউনি তৈরিতে জায়গা অধিগ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক সঞ্জয় বাড়ৈ বলেন, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪০০ ট্রাক পণ্য ভারত থেকে আমদানি ও ১৫০ ট্রাক পণ্য ভারতে রপ্তানি হচ্ছে। দুই দেশে যাতায়াতকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৪ হাজার পর্যন্ত। যাত্রী ও বাণিজ্য সেবা বৃদ্ধি করতে বন্দরের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসায় ভ্রমণে সব ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত। গড়ে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার মানুষ যাতায়াত করছেন। তবে দুই পাশেই তাঁদের দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে একেকজনের ৫ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লাগছে।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসায় দুই বছর পর চালু হয়েছে ভারতে টুরিস্ট ভিসায় যাওয়া-আসা। এ ছাড়া মেডিকেল, বিজনেস ও শিক্ষা ভিসায় ভ্রমণের শর্ত শিথিল করা হয়েছে। এতে বেড়েছে ভ্রমণকারীদের যাতায়াত। প্রতিবছর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ২০ লাখ পাসপোর্টধারী মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। তবে এ যাতায়াতের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে সীমাহীন ভোগান্তি। তা ছাড়া ভারত ভ্রমণে ভিসা ফি হিসেবে ভারতীয় দূতাবাসকে ৮৪০ টাকা, ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর ও বন্দর ট্যাক্স আরও ৫০ টাকা করে গুনতে হয়। এসব মানুষের কাছ থেকে ভ্রমণ কর হিসেবে সরকারের রাজস্ব আসে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
তবে বন্দরের প্যাসেঞ্জার টার্মিনালে ধারণ ক্ষমতা কম। এ কারণে যাত্রী সংখ্যা বাড়লে রোদ, বৃষ্টি মাথায় নিয়ে দাঁড়াতে হয় সড়কের ওপর। ভারতের অংশেও ধীর গতিতে ভোগান্তি বেড়েছে। ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে বন্দরে ছাত্রী ছাউনি ও সেবাদানকারী সংস্থাগুলোর জনবল বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে আসছেন ভুক্তভোগীরা।
ভারতগামী কয়েকজন বাংলাদেশি বলেন, নানান অব্যবস্থাপনায় ভোগান্তির মধ্যে আমাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। যাত্রী ছাউনি না থাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে। বন্দরে দালালেরা অতিরিক্ত টাকা নিয়ে লাইন ছাড়া পারাপার করছে। আর যাঁরা টাকা দিচ্ছেন না, তাঁদের লাইন শেষ হচ্ছে না।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি মো. রাজু জানিয়েছেন, ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা সব তুলে নেওয়ায় দুই দেশে যাতায়াত বেড়েছে। গত বুধবার ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ৩ হাজার ৯১৯ জন যাতায়াত করেছেন। বর্তমানে করোনা টিকার ডাবল ডোজ নেওয়া থাকলে ভারত যাওয়া যাচ্ছে।
বেনাপোল বন্দর থানার ওসি কামাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, বন্দর এলাকায় যাত্রীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। দালাল শ্রেণির কারও কাছে যাতে যাত্রীরা পাসপোর্ট ও অর্থ লেনদেন না করেন সতর্ক করা হচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক সঞ্জয় বাড়ৈ বলেন, যাত্রী যাতায়াত বাড়ায় দীর্ঘ লাইন হচ্ছে। তবে যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে যাত্রী ছাউনি তৈরিতে জায়গা অধিগ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক সঞ্জয় বাড়ৈ বলেন, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪০০ ট্রাক পণ্য ভারত থেকে আমদানি ও ১৫০ ট্রাক পণ্য ভারতে রপ্তানি হচ্ছে। দুই দেশে যাতায়াতকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৪ হাজার পর্যন্ত। যাত্রী ও বাণিজ্য সেবা বৃদ্ধি করতে বন্দরের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪