রাশেদ কামাল, কালিয়া (নড়াইল)
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার ৪ লক্ষাধিক মানুষের একমাত্র সরকারি চিকিৎসালয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ভবনটি এখন নিজেই রুগ্ণ হয়ে পড়েছে। ভবনটির দেওয়াল ও পিলারে বড় ধরনের ফাটল দেখা দিয়েছে। খসে পড়ছে ছাদের অংশ ও দেওয়ালের পলেস্তারা। চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষসহ কর্মকর্তা কর্মচারীরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। বিভিন্ন স্থানে ধরা ফাটলে যে কোনো মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. কাজল মল্লিক।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ অফিস সূত্রে জানা যায়, স্বাধীনতা পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালে ৫ একর জমির ওপর ৩১ শয্যার বিশিষ্ট হাসপাতালটি স্থাপিত হয় । প্রতিষ্ঠাকালে নির্মিত হয় দ্বিতল মূল ভবনটি। পরবর্তী কালে ২০০৯ একটিকে ৫০ শয্যায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। পুরোনো এই ভবনটি মেরামতও করা হয়েছে কয়েক বার। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। প্রায় ২-৩ বছর আগে ভবনের নিচতলায় ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর যশোরের প্রকৌশলীরা পরিদর্শন করে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। কিন্তু বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিক বার জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, হাসপাতালের মূল ভবনের নিচতলার বিভিন্ন স্থানের কয়েকটি পিলার ও দেওয়ালের বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের ফাটল। কয়েক জায়গায় ছাঁদের অংশ খসে পড়ে বেরিয়ে পড়েছে রড। ফাটলগুলো সম্প্রতি রড় আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে আরও নতুন ফাটল ধরতে শুরু করেছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে। অপর দিকে পুরো হাসপাতাল জুড়েই দেওয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ে রোগীর ওয়ার্ড গুলোকে অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর করে তুলছে।
উপজেলার বাঐসোনা গ্রাম থেকে আসা একজন রোগীর স্বজন মো. কামরুজ্জামান বলেছেন, ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও জীবন বাঁচাতে এক প্রকার দায়ে পড়েই জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে। বিষয়টিতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. কাজল মল্লিক বলেছেন, হাসপাতালের ভবনটি দীর্ঘদিন আগেই জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। অনেক আগেই ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীসহ রোগীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই কাজ করছে।
বিষয়টিতে নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. নাসিমা আক্তার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করে সম্ভব হয়নি।
স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ কর্মকার বলেছেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি অপসারণসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ০
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার ৪ লক্ষাধিক মানুষের একমাত্র সরকারি চিকিৎসালয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ভবনটি এখন নিজেই রুগ্ণ হয়ে পড়েছে। ভবনটির দেওয়াল ও পিলারে বড় ধরনের ফাটল দেখা দিয়েছে। খসে পড়ছে ছাদের অংশ ও দেওয়ালের পলেস্তারা। চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষসহ কর্মকর্তা কর্মচারীরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। বিভিন্ন স্থানে ধরা ফাটলে যে কোনো মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. কাজল মল্লিক।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ অফিস সূত্রে জানা যায়, স্বাধীনতা পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালে ৫ একর জমির ওপর ৩১ শয্যার বিশিষ্ট হাসপাতালটি স্থাপিত হয় । প্রতিষ্ঠাকালে নির্মিত হয় দ্বিতল মূল ভবনটি। পরবর্তী কালে ২০০৯ একটিকে ৫০ শয্যায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। পুরোনো এই ভবনটি মেরামতও করা হয়েছে কয়েক বার। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। প্রায় ২-৩ বছর আগে ভবনের নিচতলায় ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর যশোরের প্রকৌশলীরা পরিদর্শন করে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। কিন্তু বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিক বার জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা গেছে, হাসপাতালের মূল ভবনের নিচতলার বিভিন্ন স্থানের কয়েকটি পিলার ও দেওয়ালের বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের ফাটল। কয়েক জায়গায় ছাঁদের অংশ খসে পড়ে বেরিয়ে পড়েছে রড। ফাটলগুলো সম্প্রতি রড় আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে আরও নতুন ফাটল ধরতে শুরু করেছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে। অপর দিকে পুরো হাসপাতাল জুড়েই দেওয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ে রোগীর ওয়ার্ড গুলোকে অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর করে তুলছে।
উপজেলার বাঐসোনা গ্রাম থেকে আসা একজন রোগীর স্বজন মো. কামরুজ্জামান বলেছেন, ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও জীবন বাঁচাতে এক প্রকার দায়ে পড়েই জীবনের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে। বিষয়টিতে তিনি প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. কাজল মল্লিক বলেছেন, হাসপাতালের ভবনটি দীর্ঘদিন আগেই জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। অনেক আগেই ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীসহ রোগীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই কাজ করছে।
বিষয়টিতে নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. নাসিমা আক্তার সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করে সম্ভব হয়নি।
স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ কর্মকার বলেছেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি অপসারণসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ০
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২০ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪