মোহাম্মদ আরীফুল ইসলাম, কুলিয়ারচর
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে পারছেন না কৃষকেরা। ভরা বর্ষায় খাল-বিলে পানি না থাকায় জমিসহ বিভিন্ন জলাশয় শুকিয়ে গেছে। এতে পাট কাটলেও জাগ দিতে না পেরে আঁটি বেঁধে বিভিন্ন স্থানে রেখে দিয়েছেন কৃষকেরা। কেউ আবার গর্ত করে সেখানে সামান্য পানি দিয়ে পাট জাগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
চলতি মৌসুমে উপজেলায় পাটের ভালো আবাদ হয়েছে। বাজারদরও ভালো। এবার পাটের বাম্পার ফলনের আশায় ছিলেন কৃষকেরা। তবে স্বপ্নে বাধা হয় দাঁড়িয়েছে দাবদাহ ও অনাবৃষ্টি। পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় জমিতেই নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয়ভাবে প্রতিমণ ভালো মানের পাট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা দরে। এ ছাড়া স্থানীয় বাজারগুলোতে জ্বালানি হিসেবে পাটখড়ির খুব কদর রয়েছে। মাঝারি এক আঁটি পাটখড়ি বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
কৃষক রবি মিয়া বলেন, ‘গত বছরের মতো এ বছর জমিতে পাট চাষ করছি। এবার পাটের দাম ভালো। তবে পাট কাটার পর জাগ দেওয়ার মতো জায়গা পাচ্ছি না। তাই আঁটি বেঁধে জমিতেই ফেলে রেখেছি। পানি এলে পাট জাগ দিতে পারব, না হলে জমিতেই নষ্ট হবে।’
কৃষক কুদ্দুস মিয়া বলেন, ‘এই বছর এক কানি জমিতে পাট চাষ করেছি। এখন পাট কেটে জাগ দেওয়ার জন্য পানি পাই না। বাড়ির কাছে সেতুর গোড়ায় একটু ডোবা আছে। কিন্তু সব পাট এখানে জাগ দেওয়াও সম্ভব না।’
কৃষক আবু চাঁন বলেন, ‘আগাম বন্যার পানি আসায় অনেক কৃষকের গাছ উপযুক্ত হওয়ার আগেই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু পাট উপযুক্ত হয়ে জমিতে রয়েছে। এ বছর পানির অভাবে আমরা পাটের জাগ দিতে পারছি না।’
পাট জাগ দেওয়ার ও পাটের ফলন নিয়ে কথা হয় কুলিয়ারচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, খাল-বিলে পানি থাকাকালীন অনেক কৃষকের পাট কাটার মতো উপযুক্ত হয়নি। এখন পাট কাটতে গিয়ে কৃষক জাগ দেওয়ার জন্য পানি পাচ্ছেন না। এ ক্ষেত্রে তাঁরা কৃত্রিমভাবে খনন করে কিংবা বৃষ্টির পানি জলাশয়ে ধরে রেখে পাটের জাগ দিতে পারেন।
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে পারছেন না কৃষকেরা। ভরা বর্ষায় খাল-বিলে পানি না থাকায় জমিসহ বিভিন্ন জলাশয় শুকিয়ে গেছে। এতে পাট কাটলেও জাগ দিতে না পেরে আঁটি বেঁধে বিভিন্ন স্থানে রেখে দিয়েছেন কৃষকেরা। কেউ আবার গর্ত করে সেখানে সামান্য পানি দিয়ে পাট জাগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
চলতি মৌসুমে উপজেলায় পাটের ভালো আবাদ হয়েছে। বাজারদরও ভালো। এবার পাটের বাম্পার ফলনের আশায় ছিলেন কৃষকেরা। তবে স্বপ্নে বাধা হয় দাঁড়িয়েছে দাবদাহ ও অনাবৃষ্টি। পানির অভাবে পাট জাগ দিতে না পারায় জমিতেই নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয়ভাবে প্রতিমণ ভালো মানের পাট বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা দরে। এ ছাড়া স্থানীয় বাজারগুলোতে জ্বালানি হিসেবে পাটখড়ির খুব কদর রয়েছে। মাঝারি এক আঁটি পাটখড়ি বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
কৃষক রবি মিয়া বলেন, ‘গত বছরের মতো এ বছর জমিতে পাট চাষ করছি। এবার পাটের দাম ভালো। তবে পাট কাটার পর জাগ দেওয়ার মতো জায়গা পাচ্ছি না। তাই আঁটি বেঁধে জমিতেই ফেলে রেখেছি। পানি এলে পাট জাগ দিতে পারব, না হলে জমিতেই নষ্ট হবে।’
কৃষক কুদ্দুস মিয়া বলেন, ‘এই বছর এক কানি জমিতে পাট চাষ করেছি। এখন পাট কেটে জাগ দেওয়ার জন্য পানি পাই না। বাড়ির কাছে সেতুর গোড়ায় একটু ডোবা আছে। কিন্তু সব পাট এখানে জাগ দেওয়াও সম্ভব না।’
কৃষক আবু চাঁন বলেন, ‘আগাম বন্যার পানি আসায় অনেক কৃষকের গাছ উপযুক্ত হওয়ার আগেই নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু পাট উপযুক্ত হয়ে জমিতে রয়েছে। এ বছর পানির অভাবে আমরা পাটের জাগ দিতে পারছি না।’
পাট জাগ দেওয়ার ও পাটের ফলন নিয়ে কথা হয় কুলিয়ারচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, খাল-বিলে পানি থাকাকালীন অনেক কৃষকের পাট কাটার মতো উপযুক্ত হয়নি। এখন পাট কাটতে গিয়ে কৃষক জাগ দেওয়ার জন্য পানি পাচ্ছেন না। এ ক্ষেত্রে তাঁরা কৃত্রিমভাবে খনন করে কিংবা বৃষ্টির পানি জলাশয়ে ধরে রেখে পাটের জাগ দিতে পারেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪