সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বইছে শীতের হিমেল হাওয়া। গতকাল রোববার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে চারদিক। তাপমাত্রাও নেমে এসে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এতে হালকা ও মাঝারি ধরনের শীতের পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ভ্যানে করে শীতবস্ত্রের জমজমাট বেচাকেনা চলছে। এতে মধ্যবিত্ত, নিম্ন আয়ের মানুষসহ প্রায় সব শ্রেণিপেশার মানুষ এ কাপড় কিনছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজার, ইছাপুরা বাজার, তালতলা বাজার, নিমতলাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ভ্যানে করে শীতের গরম কাপড় বিক্রি করা হচ্ছে। ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা মূল্যের পোশাক বিক্রি হয়ে থাকে এই ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোতে। এতে অল্প আয়ের লোকজন সাধ্যের মধ্যে কেনাকাটা করে থাকেন।
থেমে নেই বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণিবিতানগুলোতে। সেখানে উচ্চবিত্ত পরিবারের লোকজন ছাড়া মধ্যবিত্ত ক্রেতা কেনাকাটা করছেন। ভ্যানে রয়েছে ছোট-বড়দের জ্যাকেট, মাফলার, সোয়েটার, হাত মোজা, কোট ও টুপি। দাম সস্তা হওয়ায় নিম্নবিত্ত ক্রেতাদের কাছে এই কাপড়ের চাহিদাও বেশি।
ভ্যানে আরও রয়েছে মেয়েদের সোয়েটার। দাম মানভেদে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা। ছেলেদের সোয়েটার ১০০ থেকে ৩০০ টাকা, ছেলেদের জ্যাকেট ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, বাচ্চাদের সোয়েটার ৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং হাতের মোজা ৩০ থেকে ১০০ টাকা। এ ছাড়া এখানে মানভেদে সাধারণ টুপি ৪০ থেকে ১০০ টাকা ও মাফলার ৫০ থেকে ২৫০ টাকায় পাওয়া যায়।
ক্রেতা আশরাফ আলী বলেন, ‘রাস্তার পাশে ভ্যান গাড়িতে শীতের পোশাক বিক্রি করতে দেখে আমার ছেলের জন্য ২০০ টাকা দিয়ে সোয়েটার কিনেছি। আমরা গরিব তাই আমাদের বেশি দামের পোশাক কেনার সামর্থ্য নেই। তাই ভ্যান থেকে পোশাকই আমাদের একমাত্র ভরসা।’
আরেক ক্রেতা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ‘নিজের এবং ছেলেমেয়েদের ব্যবহারের জন্য কম দামে সুন্দর সুন্দর গরম কাপড় কিনে নিয়েছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভ্যান থেকে নিজেকে বাছাই করে নিতে অনেক সময় লেগে যায়।’
সরকারি চাকরিজীবী মো. আলম বলেন, ‘ভ্যান থেকে ৩৫০ টাকায় জ্যাকেট কিনেছি। এ ধরনের জ্যাকেট যেকোনো মার্কেটে কিনতে ৬০০-৭০০ টাকা লাগবে।’
ভ্রাম্যমাণ ভ্যানের কাপড় ব্যবসায়ী মো. শাহীন বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও শীতের কাপড় বিক্রি শুরু করেছি। সকালের দিকে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও বিকেলের দিকে ভিড় বাড়তে থাকে। আর শীতের কাপড় বিক্রি চলে রাত ৯টা পর্যন্ত।’
ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বইছে শীতের হিমেল হাওয়া। গতকাল রোববার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে চারদিক। তাপমাত্রাও নেমে এসে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এতে হালকা ও মাঝারি ধরনের শীতের পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ভ্যানে করে শীতবস্ত্রের জমজমাট বেচাকেনা চলছে। এতে মধ্যবিত্ত, নিম্ন আয়ের মানুষসহ প্রায় সব শ্রেণিপেশার মানুষ এ কাপড় কিনছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সিরাজদিখান বাজার, ইছাপুরা বাজার, তালতলা বাজার, নিমতলাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ভ্যানে করে শীতের গরম কাপড় বিক্রি করা হচ্ছে। ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা মূল্যের পোশাক বিক্রি হয়ে থাকে এই ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোতে। এতে অল্প আয়ের লোকজন সাধ্যের মধ্যে কেনাকাটা করে থাকেন।
থেমে নেই বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণিবিতানগুলোতে। সেখানে উচ্চবিত্ত পরিবারের লোকজন ছাড়া মধ্যবিত্ত ক্রেতা কেনাকাটা করছেন। ভ্যানে রয়েছে ছোট-বড়দের জ্যাকেট, মাফলার, সোয়েটার, হাত মোজা, কোট ও টুপি। দাম সস্তা হওয়ায় নিম্নবিত্ত ক্রেতাদের কাছে এই কাপড়ের চাহিদাও বেশি।
ভ্যানে আরও রয়েছে মেয়েদের সোয়েটার। দাম মানভেদে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা। ছেলেদের সোয়েটার ১০০ থেকে ৩০০ টাকা, ছেলেদের জ্যাকেট ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা, বাচ্চাদের সোয়েটার ৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং হাতের মোজা ৩০ থেকে ১০০ টাকা। এ ছাড়া এখানে মানভেদে সাধারণ টুপি ৪০ থেকে ১০০ টাকা ও মাফলার ৫০ থেকে ২৫০ টাকায় পাওয়া যায়।
ক্রেতা আশরাফ আলী বলেন, ‘রাস্তার পাশে ভ্যান গাড়িতে শীতের পোশাক বিক্রি করতে দেখে আমার ছেলের জন্য ২০০ টাকা দিয়ে সোয়েটার কিনেছি। আমরা গরিব তাই আমাদের বেশি দামের পোশাক কেনার সামর্থ্য নেই। তাই ভ্যান থেকে পোশাকই আমাদের একমাত্র ভরসা।’
আরেক ক্রেতা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ‘নিজের এবং ছেলেমেয়েদের ব্যবহারের জন্য কম দামে সুন্দর সুন্দর গরম কাপড় কিনে নিয়েছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভ্যান থেকে নিজেকে বাছাই করে নিতে অনেক সময় লেগে যায়।’
সরকারি চাকরিজীবী মো. আলম বলেন, ‘ভ্যান থেকে ৩৫০ টাকায় জ্যাকেট কিনেছি। এ ধরনের জ্যাকেট যেকোনো মার্কেটে কিনতে ৬০০-৭০০ টাকা লাগবে।’
ভ্রাম্যমাণ ভ্যানের কাপড় ব্যবসায়ী মো. শাহীন বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও শীতের কাপড় বিক্রি শুরু করেছি। সকালের দিকে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও বিকেলের দিকে ভিড় বাড়তে থাকে। আর শীতের কাপড় বিক্রি চলে রাত ৯টা পর্যন্ত।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪