চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
‘বানের পানি আইসলে হামার বিপদ হয়, ছাও-পাও স্কুল যাবার পায় না, হাটবাজার করবের পায় না। অল্প এহনা ঝড়ি হইলে পানি জমি থাকে।’ নিজেদের দুর্ভোগের কথা বলেতে গিয়ে এসব কথা বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের সুরাইয়া বেগম (৪৫) ও আমিনুল ইসলাম (৫২)।
জানা গেছে, রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার মাঠের পাড় ভোলার ছড়ায় ২০১৫ সালের বন্যায় ভেঙে যায় ৩০ মিটার রাস্তা। স্থানীয় লোকজনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মাধ্যমে দুর্ভোগ কমাতে একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পাশে গ্রামবাসীর উদ্যোগ নিয়ে আরেকটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেছে।
উপজেলার গোলাম হাবিব মহিলা ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী আতিকা ও মারুফা আক্তার বলেন, ‘আমরা এই ভাঙা সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন কলেজে যাতায়াত করি। এইদিক দিয়ে যাতায়াত করতে ভয় লাগে, নড়বড়ে সাঁকোটা অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। এখন যদি সরকার এখানে একটা রাস্তাসহ সেতু নির্মাণ করে দেয় তাহলে ভালোভাবে চলাচল করতে পারব।’
স্থানীয় সুফিয়া বেগম (৫০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বানের পানি আইসলে ছাও পাওয়া নিয়ে খুব বিপদে পড়তে হয়। কখন জানি পানিতে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মনসুর আলী বলেন, ‘বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে অনেক সমস্যা হয়। যদি এটা স্থানীয় প্রশাসন নজরে নিয়ে রাস্তাসহ একটি সেতু করে দেয় তাহলে এই দুর্ভোগ থেকে এখানকার মানুষ মুক্তি পাবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি এখনো শুনিনি। সরেজমিনে গিয়ে বিস্তারিত জেনে ব্যবস্থা নিব।’
‘বানের পানি আইসলে হামার বিপদ হয়, ছাও-পাও স্কুল যাবার পায় না, হাটবাজার করবের পায় না। অল্প এহনা ঝড়ি হইলে পানি জমি থাকে।’ নিজেদের দুর্ভোগের কথা বলেতে গিয়ে এসব কথা বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের সুরাইয়া বেগম (৪৫) ও আমিনুল ইসলাম (৫২)।
জানা গেছে, রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার মাঠের পাড় ভোলার ছড়ায় ২০১৫ সালের বন্যায় ভেঙে যায় ৩০ মিটার রাস্তা। স্থানীয় লোকজনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মাধ্যমে দুর্ভোগ কমাতে একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পাশে গ্রামবাসীর উদ্যোগ নিয়ে আরেকটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেছে।
উপজেলার গোলাম হাবিব মহিলা ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী আতিকা ও মারুফা আক্তার বলেন, ‘আমরা এই ভাঙা সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন কলেজে যাতায়াত করি। এইদিক দিয়ে যাতায়াত করতে ভয় লাগে, নড়বড়ে সাঁকোটা অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। এখন যদি সরকার এখানে একটা রাস্তাসহ সেতু নির্মাণ করে দেয় তাহলে ভালোভাবে চলাচল করতে পারব।’
স্থানীয় সুফিয়া বেগম (৫০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বানের পানি আইসলে ছাও পাওয়া নিয়ে খুব বিপদে পড়তে হয়। কখন জানি পানিতে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মনসুর আলী বলেন, ‘বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে অনেক সমস্যা হয়। যদি এটা স্থানীয় প্রশাসন নজরে নিয়ে রাস্তাসহ একটি সেতু করে দেয় তাহলে এই দুর্ভোগ থেকে এখানকার মানুষ মুক্তি পাবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি এখনো শুনিনি। সরেজমিনে গিয়ে বিস্তারিত জেনে ব্যবস্থা নিব।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪