নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীর দেশি প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রম ঘের দিয়ে ধ্বংস করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে। দেশি প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত নুনেরটেক এলাকায় মাছ ও জীব বৈচিত্র্য ধ্বংস করা হচ্ছে অবাধে।
নুনেরটেক এলাকার জেলেদের অভিযোগ, শম্ভুপুরা ইউনিয়নের গজারিয়া থেকে বিশনন্দি পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি সিন্ডিকেট নদীর বুক জুড়ে চারদিকে ঘের দিয়ে নিষিদ্ধ জাল ফেলে পোনা মাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ শিকার করে যাচ্ছেন। এভাবে মাছ শিকারের ফলে মাছসহ জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এমনকি এদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না পোনা মাছও।
সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর বুক জুড়ে সোনারগাঁ অংশের শম্ভুপুরা এলাকা থেকে নুনেরটেক পর্যন্ত কয়েকশত ঘের দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ঘের দেওয়া হয়েছে মাছের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত নুনেরটেক ও আনন্দবাজার এলাকায়। স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের প্রশ্রয়ে গত তিন বছর ধরে এখানে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলা হয়েছে। সিন্ডিকেটের সদস্যরা নদীর এসব ঘের পরিচালনা করে থাকেন।
নুনেরটেক গ্রামের বাসিন্দা হোসেন মিয়া বলেন, ‘আমি নদীতে চারটি ঘের দিয়েছি। এখান থেকে যে আয় হবে তাঁর অংশ কিছু লোককে দিতে হবে। তা ছাড়া প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপহার হিসেবে মাছ দিতে হবে। এভাবেই আমরা প্রতি বছর ঘের দিই, এতে মৎস্য আইন লঙ্ঘন হয় কি না আমার জানা নেই।’
সাত ভাইয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মুকবুল হোসেন বলেন, ‘একটি ঘের থেকে কমপক্ষে ১০-১৫ লাখ টাকার মাছ পাওয়া যায়। লাভের ৫০ ভাগ নেতাদের দিতে হয় আর ৫০ ভাগ টাকা যারা ঘের দেন তাঁরা ভাগাভাগি করে নেন। এ হিসেবে প্রতি বছর কার্তিক, পৌষ ও মাঘ মাসে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন সিন্ডিকেটের সদস্যরা।’
উপজেলার জ্যৈষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা জেসমীন আক্তার বলেন, ‘মৎস্য আইন লঙ্ঘন করে যে সব ব্যক্তিরা নদীতে ঘের দিয়ে মাছ শিকার করছেন তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থ ও জনবল না থাকায় নিয়মিত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীর দেশি প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রম ঘের দিয়ে ধ্বংস করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে। দেশি প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত নুনেরটেক এলাকায় মাছ ও জীব বৈচিত্র্য ধ্বংস করা হচ্ছে অবাধে।
নুনেরটেক এলাকার জেলেদের অভিযোগ, শম্ভুপুরা ইউনিয়নের গজারিয়া থেকে বিশনন্দি পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি সিন্ডিকেট নদীর বুক জুড়ে চারদিকে ঘের দিয়ে নিষিদ্ধ জাল ফেলে পোনা মাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ শিকার করে যাচ্ছেন। এভাবে মাছ শিকারের ফলে মাছসহ জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এমনকি এদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না পোনা মাছও।
সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর বুক জুড়ে সোনারগাঁ অংশের শম্ভুপুরা এলাকা থেকে নুনেরটেক পর্যন্ত কয়েকশত ঘের দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ঘের দেওয়া হয়েছে মাছের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত নুনেরটেক ও আনন্দবাজার এলাকায়। স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের প্রশ্রয়ে গত তিন বছর ধরে এখানে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলা হয়েছে। সিন্ডিকেটের সদস্যরা নদীর এসব ঘের পরিচালনা করে থাকেন।
নুনেরটেক গ্রামের বাসিন্দা হোসেন মিয়া বলেন, ‘আমি নদীতে চারটি ঘের দিয়েছি। এখান থেকে যে আয় হবে তাঁর অংশ কিছু লোককে দিতে হবে। তা ছাড়া প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপহার হিসেবে মাছ দিতে হবে। এভাবেই আমরা প্রতি বছর ঘের দিই, এতে মৎস্য আইন লঙ্ঘন হয় কি না আমার জানা নেই।’
সাত ভাইয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মুকবুল হোসেন বলেন, ‘একটি ঘের থেকে কমপক্ষে ১০-১৫ লাখ টাকার মাছ পাওয়া যায়। লাভের ৫০ ভাগ নেতাদের দিতে হয় আর ৫০ ভাগ টাকা যারা ঘের দেন তাঁরা ভাগাভাগি করে নেন। এ হিসেবে প্রতি বছর কার্তিক, পৌষ ও মাঘ মাসে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন সিন্ডিকেটের সদস্যরা।’
উপজেলার জ্যৈষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা জেসমীন আক্তার বলেন, ‘মৎস্য আইন লঙ্ঘন করে যে সব ব্যক্তিরা নদীতে ঘের দিয়ে মাছ শিকার করছেন তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থ ও জনবল না থাকায় নিয়মিত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২২ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫