মিনহাজ মির্জা, গোয়াইনঘাট
সপ্তাহের ছুটির দিনে গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো বেড়েই চলেছে পর্যটকদের ভিড়। করোনা অতিমারির পর দিন যতই যাচ্ছে বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা। এ রকম হারে পর্যটক বাড়তে থাকলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা করোনাকালের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবেন বলে মনে করছেন। গত শুক্রবার সকাল থেকেই নানা বয়সের পর্যটক ভিড় করেন এসব পর্যটনকেন্দ্রে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার তিনটি পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সবচেয়ে বেশি পর্যটকের ভিড় ছিল জাফলংয়ে। সেখানে সকাল থেকেই পর্যটকেরা দল বেঁধে ঘুরতে আসেন। দুপুর গড়িয়ে আসার পর থেকে জিরোপয়েন্টে দর্শনার্থীদের ভিড় আরও বাড়তে থাকে।
জাফলংয়ের জিরোপয়েন্ট, খাসিয়াপল্লি ও চা-বাগানে গিয়ে পর্যটকেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পাহাড়, পাথর ও স্বচ্ছ জলের স্রোতোধারায় মুগ্ধ ঘুরতে আসা পর্যটকেরা। তবে মায়াবী ঝরনায় পানি কম থাকায় সেখানে পর্যটকের উপস্থিতি ছিল একেবারেই কম।
সহস্রাধিক পর্যটকের পদচারণে এখানকার চারপাশের পরিবেশ হয়ে ওঠে কর্মমুখর। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতে আসেন এসব পর্যটক।
টাঙ্গাইল থেকে আসা সুমন মিয়া জানান, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে জাফলং বেড়াতে এসেছেন। এখানকার চারপাশের পরিবেশ খুব সুন্দর। পিয়াইন নদীর ওপর ঝুলন্ত সেতু এই সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
পর্যটক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক আগে এখানে বেড়াতে এসেছিলাম। তখনকার চাইতে এখন পরিবেশ যেন আরও সুন্দর হয়েছে। খুব ভালো লাগছে। এখন সুযোগ পেলেই এখানে ছুটে আসব।’
স্থানীয় কাপড় ব্যবসায়ী সামাদ মিয়া বলেন, ‘জাফলং ভ্রমণে প্রতিদিনই পর্যটকেরা ছুটে আসছেন। সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার এই দুই দিন পর্যটক বেশি আসেন। বেচা-কেনাও ভালো হয়ে থাকে। পর্যটকের সংখ্যা এ রকম থাকলে আমরা দ্রুত করোনাকালের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারব।’
গত শুক্রবার দুপুরের দিকে জাফলংয়ে টুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা হ্যান্ড মাইক দিয়ে পর্যটকদের বিভিন্নভাবে সতর্ক করেন।
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন জাফলংয়ে প্রচুর পরিমাণে পর্যটক বেড়াতে এসেছেন। টুরিস্ট পুলিশ তাঁদের সেবায় সর্বদা প্রস্তুত।
সপ্তাহের ছুটির দিনে গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলো বেড়েই চলেছে পর্যটকদের ভিড়। করোনা অতিমারির পর দিন যতই যাচ্ছে বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা। এ রকম হারে পর্যটক বাড়তে থাকলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা করোনাকালের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবেন বলে মনে করছেন। গত শুক্রবার সকাল থেকেই নানা বয়সের পর্যটক ভিড় করেন এসব পর্যটনকেন্দ্রে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার তিনটি পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। সবচেয়ে বেশি পর্যটকের ভিড় ছিল জাফলংয়ে। সেখানে সকাল থেকেই পর্যটকেরা দল বেঁধে ঘুরতে আসেন। দুপুর গড়িয়ে আসার পর থেকে জিরোপয়েন্টে দর্শনার্থীদের ভিড় আরও বাড়তে থাকে।
জাফলংয়ের জিরোপয়েন্ট, খাসিয়াপল্লি ও চা-বাগানে গিয়ে পর্যটকেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পাহাড়, পাথর ও স্বচ্ছ জলের স্রোতোধারায় মুগ্ধ ঘুরতে আসা পর্যটকেরা। তবে মায়াবী ঝরনায় পানি কম থাকায় সেখানে পর্যটকের উপস্থিতি ছিল একেবারেই কম।
সহস্রাধিক পর্যটকের পদচারণে এখানকার চারপাশের পরিবেশ হয়ে ওঠে কর্মমুখর। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতে আসেন এসব পর্যটক।
টাঙ্গাইল থেকে আসা সুমন মিয়া জানান, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে জাফলং বেড়াতে এসেছেন। এখানকার চারপাশের পরিবেশ খুব সুন্দর। পিয়াইন নদীর ওপর ঝুলন্ত সেতু এই সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
পর্যটক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক আগে এখানে বেড়াতে এসেছিলাম। তখনকার চাইতে এখন পরিবেশ যেন আরও সুন্দর হয়েছে। খুব ভালো লাগছে। এখন সুযোগ পেলেই এখানে ছুটে আসব।’
স্থানীয় কাপড় ব্যবসায়ী সামাদ মিয়া বলেন, ‘জাফলং ভ্রমণে প্রতিদিনই পর্যটকেরা ছুটে আসছেন। সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার এই দুই দিন পর্যটক বেশি আসেন। বেচা-কেনাও ভালো হয়ে থাকে। পর্যটকের সংখ্যা এ রকম থাকলে আমরা দ্রুত করোনাকালের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারব।’
গত শুক্রবার দুপুরের দিকে জাফলংয়ে টুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা হ্যান্ড মাইক দিয়ে পর্যটকদের বিভিন্নভাবে সতর্ক করেন।
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির দুই দিন জাফলংয়ে প্রচুর পরিমাণে পর্যটক বেড়াতে এসেছেন। টুরিস্ট পুলিশ তাঁদের সেবায় সর্বদা প্রস্তুত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪