বাসাইল প্রতিনিধি
২০১৭ সালের অক্টোবরে টাঙ্গাইলের বাসাইলে উদ্বোধনের আগেই হেলে পড়ে টেংরাখালী সেতু। প্রায় ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। হেলে পড়ার চার বছর অতিবাহিত হলেও সেতুটি সংস্কার বা সেখানে নতুন সেতু নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় মোট ১২৮টি সেতু নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা হয়।
এর মধ্যে বাসাইল উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নের সাতটি সেতু রয়েছে। এ সাতটি সেতুর মধ্যে ওই সময় চারটি সেতুর নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়। বাকি তিনটি সেতুর নির্মাণকাজ চলমান ছিল। নির্মাণ শেষ হওয়া সেতুর মধ্যে উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের টেংরাখালী সেতুটি উদ্বোধনের আগেই হেলে পড়ে। সেতুটির নির্মাণকাজটি পেয়েছিল মেসার্স আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সেতুটির কাজ ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শেষের দিকে সমাপ্ত হয়। সেতুটি নির্মাণের সময়েই রড, সিমেন্ট ও বালুসহ খুবই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।
বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার তদারকির উদাসীনতায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি এমন দায়সারা কাজ করেছেন বলে দাবি স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা মৌখিকভাবে বেশ কয়েকবার অভিযোগ জানান বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেনের কাছে। কিন্তু ওই কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়েও কোনো ব্যবস্থা নেননি। ফলে বিফলে গেছে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকার এই প্রকল্প।
প্রায় ১০-১৫টি গ্রামের মানুষ ফুলকি-ফুলবাড়ি-নিড়াইল সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করেন। এই সড়কে মানুষ চলাচলের আগেই পরিত্যক্ত হয় সেতুটি। বর্তমানে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
স্থানীয় বাসিন্দা, বাবুল মিয়ার অভিযোগ সেতুটি নির্মাণের সময় স্পটে ঠিকাদারকে দেখা যায়নি। সে সময় নির্মাণ শ্রমিকের পরিবর্তে ধান কাটার অদক্ষ শ্রমিকদের দিয়ে সেতুর কাজ করতে দেখা যায়।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার জাহিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন জানান, নির্মাণের পরপরই বর্ষা মৌসুমে পানির স্রোতের কারণে সেতুটি হেলে পড়ে। আবার যদি বরাদ্দ আসে, তবেই সেতুটি পুনর্নির্মাণ করা যাবে।
বাসাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম বলেন, ‘ফুলবাড়ি-ফুলকি-নিড়াইল রাস্তায় মাটি ফেলার কাজ চলমান আছে। রাস্তাটির মাটির কাজ শেষ হলেই ওই এলাকার মানুষের চলাচল ও পানি প্রবাহ সচল রাখতে সেতু নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হবে।’
২০১৭ সালের অক্টোবরে টাঙ্গাইলের বাসাইলে উদ্বোধনের আগেই হেলে পড়ে টেংরাখালী সেতু। প্রায় ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। হেলে পড়ার চার বছর অতিবাহিত হলেও সেতুটি সংস্কার বা সেখানে নতুন সেতু নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় মোট ১২৮টি সেতু নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা হয়।
এর মধ্যে বাসাইল উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নের সাতটি সেতু রয়েছে। এ সাতটি সেতুর মধ্যে ওই সময় চারটি সেতুর নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়। বাকি তিনটি সেতুর নির্মাণকাজ চলমান ছিল। নির্মাণ শেষ হওয়া সেতুর মধ্যে উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের টেংরাখালী সেতুটি উদ্বোধনের আগেই হেলে পড়ে। সেতুটির নির্মাণকাজটি পেয়েছিল মেসার্স আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সেতুটির কাজ ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শেষের দিকে সমাপ্ত হয়। সেতুটি নির্মাণের সময়েই রড, সিমেন্ট ও বালুসহ খুবই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।
বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার তদারকির উদাসীনতায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি এমন দায়সারা কাজ করেছেন বলে দাবি স্থানীয়দের।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা মৌখিকভাবে বেশ কয়েকবার অভিযোগ জানান বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেনের কাছে। কিন্তু ওই কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়েও কোনো ব্যবস্থা নেননি। ফলে বিফলে গেছে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকার এই প্রকল্প।
প্রায় ১০-১৫টি গ্রামের মানুষ ফুলকি-ফুলবাড়ি-নিড়াইল সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করেন। এই সড়কে মানুষ চলাচলের আগেই পরিত্যক্ত হয় সেতুটি। বর্তমানে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
স্থানীয় বাসিন্দা, বাবুল মিয়ার অভিযোগ সেতুটি নির্মাণের সময় স্পটে ঠিকাদারকে দেখা যায়নি। সে সময় নির্মাণ শ্রমিকের পরিবর্তে ধান কাটার অদক্ষ শ্রমিকদের দিয়ে সেতুর কাজ করতে দেখা যায়।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার জাহিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বাসাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন জানান, নির্মাণের পরপরই বর্ষা মৌসুমে পানির স্রোতের কারণে সেতুটি হেলে পড়ে। আবার যদি বরাদ্দ আসে, তবেই সেতুটি পুনর্নির্মাণ করা যাবে।
বাসাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম বলেন, ‘ফুলবাড়ি-ফুলকি-নিড়াইল রাস্তায় মাটি ফেলার কাজ চলমান আছে। রাস্তাটির মাটির কাজ শেষ হলেই ওই এলাকার মানুষের চলাচল ও পানি প্রবাহ সচল রাখতে সেতু নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪