সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সেচ সুবিধা না থাকায় সুনামগঞ্জে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি থাকে বছরের ছয় মাস। এসব জমিতে কোনো ধরনের ফসল উৎপাদন করতে পারেন না মালিকেরা। গভীর নলকূপ বসিয়ে দেশের অনেক স্থানেই এ ধরনের জমিতে চাষাবাদ করা হলেও সুনামগঞ্জে তা করা হচ্ছে না।
তবে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সাড়ে তিন হাজার হেক্টর অনাবাদি জমিতে চাষাবাদ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
এক ফসলের ওপর নির্ভরশীল সুনামগঞ্জ জেলায় শুধু অবহেলায় অনাবাদি থাকে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি। বোরো ও রোপা আমন ফসল ঘরে তোলার পর বছরের ছয় মাসই সরকারি সহায়তা ও কৃষি বিভাগের পরামর্শের অভাবে এসব জমি অনাবাদি থাকে।
সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে প্রতিবছর ২ লাখ ২০ থেকে ২৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়। এর বাইরেও প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি থাকে। অর্থ-সংকট ও কৃষি বিভাগের পরামর্শ না থাকায় কৃষকেরা চাইলেও এসব অনাবাদি জমিতে আবাদ করতে পারেন না। এসব অনাবাদি জমির অধিকাংশই হাওরাঞ্চলের উঁচু স্থানে।
কৃষকেরা বলছেন, কৃষি উপকরণ, কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও ব্যাংক থেকে সহজশর্তে ঋণ দেওয়া হলে অনাবাদি জমিগুলোতে চাষাবাদ করা সম্ভব।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের মো. নবী হোসেন বলেন, ‘আমন ধান কাটা শেষে এখন আমার জমি পতিত (অনাবাদি) থাকব। কৃষি অফিস থাইকা যদি আমরারে কোনো পরামর্শ বা বীজ দিত তাইলে আমরার এই জমিটা পতিত থাকত না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এলাকায় এমন অনেক জমি আছে, যেগুলো বছরের ছয় মাস পতিত থাকে। ব্যাংক থাইকা ঋণ দিলে আমরার লাগি অনেক উপকার হইত।’
একই উপজেলার রাসনগর গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমরার অনেক পতিত জাগা আছে। সরকার যদি আমরারের সাহায্য-সহযোগিতা করত তাইলে আমরার জমি আর পতিত থাকে না।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ সোম বলেন, ‘অতিরিক্ত পতিত জমি আবাদের আওতায় আনতে আমরা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। প্রয়োজনীয় সেচযন্ত্র পাওয়া গেলে কোনো জমিই অনাবাদি থাকবে না।’
সেচ সুবিধা না থাকায় সুনামগঞ্জে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি থাকে বছরের ছয় মাস। এসব জমিতে কোনো ধরনের ফসল উৎপাদন করতে পারেন না মালিকেরা। গভীর নলকূপ বসিয়ে দেশের অনেক স্থানেই এ ধরনের জমিতে চাষাবাদ করা হলেও সুনামগঞ্জে তা করা হচ্ছে না।
তবে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে সাড়ে তিন হাজার হেক্টর অনাবাদি জমিতে চাষাবাদ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
এক ফসলের ওপর নির্ভরশীল সুনামগঞ্জ জেলায় শুধু অবহেলায় অনাবাদি থাকে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি। বোরো ও রোপা আমন ফসল ঘরে তোলার পর বছরের ছয় মাসই সরকারি সহায়তা ও কৃষি বিভাগের পরামর্শের অভাবে এসব জমি অনাবাদি থাকে।
সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে প্রতিবছর ২ লাখ ২০ থেকে ২৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়। এর বাইরেও প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমি অনাবাদি থাকে। অর্থ-সংকট ও কৃষি বিভাগের পরামর্শ না থাকায় কৃষকেরা চাইলেও এসব অনাবাদি জমিতে আবাদ করতে পারেন না। এসব অনাবাদি জমির অধিকাংশই হাওরাঞ্চলের উঁচু স্থানে।
কৃষকেরা বলছেন, কৃষি উপকরণ, কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও ব্যাংক থেকে সহজশর্তে ঋণ দেওয়া হলে অনাবাদি জমিগুলোতে চাষাবাদ করা সম্ভব।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের মো. নবী হোসেন বলেন, ‘আমন ধান কাটা শেষে এখন আমার জমি পতিত (অনাবাদি) থাকব। কৃষি অফিস থাইকা যদি আমরারে কোনো পরামর্শ বা বীজ দিত তাইলে আমরার এই জমিটা পতিত থাকত না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এলাকায় এমন অনেক জমি আছে, যেগুলো বছরের ছয় মাস পতিত থাকে। ব্যাংক থাইকা ঋণ দিলে আমরার লাগি অনেক উপকার হইত।’
একই উপজেলার রাসনগর গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমরার অনেক পতিত জাগা আছে। সরকার যদি আমরারের সাহায্য-সহযোগিতা করত তাইলে আমরার জমি আর পতিত থাকে না।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ সোম বলেন, ‘অতিরিক্ত পতিত জমি আবাদের আওতায় আনতে আমরা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। প্রয়োজনীয় সেচযন্ত্র পাওয়া গেলে কোনো জমিই অনাবাদি থাকবে না।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪