চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
কেউ জমির পানি সরাচ্ছেন, কেউ নালা করে পানি অপসারণের ব্যবস্থা করছেন, আবার কেউ পানিবন্দী জমিতে কাদার মধ্যেই রসুন তুলছেন। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মাঠে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
এর আগে গত সোমবার রাতের বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন উপজেলার রসুনচাষিরা। এতে জমিতে জমে থাকা পানিতে রসুন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। তবে কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ করলে রসুনের তেমন ক্ষতি হবে না।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৪১১ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ হয়েছে। তবে ফলন শতভাগ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়া ও বৃষ্টির কারণে রসুন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় কৃষকের দুশ্চিন্তার যেন শেষ নেই।
উপজেলার সাতনালা গ্রামে রসুন তুলছেন কৃষক মোজাহার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী। মোজাহার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে জমিতে পানি জমে গেছে। এই রসুন তোলার এখনো সময় হয়নি। কিন্তু বৃষ্টির পানি বের করে দেওয়ার কোনো উপায় নেই। পানি জমিতে থাকলে রসুন পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এ জন্য কাদার মধ্যে রসুন তোলা হচ্ছে। পরে তা পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।’
একই গ্রামের চাষি জাকির হোসেন ও সাত্তার মিয়া বলেন, ‘এমনিতেই বাজারে রসুনের দাম কম। প্রতি বিঘায় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তার ওপর বৃষ্টির পানি। রসুনখেত নিমজ্জিত হওয়ায় জমিতে পানি জমেছে। জমিতে পানি জমে থাকলে রসুনে পচন ধরবে। এতে রসুনের ব্যাপক ক্ষতি হবে।’
বিন্যাকুড়ি গ্রামের রসুনচাষি আবদুল খালেক বলেন, ‘নিজের দুই বিঘা এবং বর্গা নেওয়া তিন বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছি। ইতিমধ্যে এক বিঘা জমির রসুন বিক্রি করে প্রায় ১৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে। এখন বৃষ্টির কারণে রসুন নষ্ট হলে পথে বসতে হবে।’
চিরিরবন্দর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জোহরা সুলতানা বলেন, এ বছর উপজেলায় ৪১১ হেক্টর জমিতে রসুন আবাদ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার রসুনের ফলন ভালো হয়েছে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়া ও হঠাৎ বৃষ্টির কারণে কৃষকের হতাশার শেষ নেই।
তিনি আরও বলেন, বৃষ্টির হওয়ায় রসুনের জমিতে পানি জমেছে। তবে কৃষকেরা পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করছেন। জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ করলে এবং আর বৃষ্টি না হলে তেমন ক্ষতি হবে না।
কেউ জমির পানি সরাচ্ছেন, কেউ নালা করে পানি অপসারণের ব্যবস্থা করছেন, আবার কেউ পানিবন্দী জমিতে কাদার মধ্যেই রসুন তুলছেন। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মাঠে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
এর আগে গত সোমবার রাতের বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন উপজেলার রসুনচাষিরা। এতে জমিতে জমে থাকা পানিতে রসুন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। তবে কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ করলে রসুনের তেমন ক্ষতি হবে না।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৪১১ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ হয়েছে। তবে ফলন শতভাগ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়া ও বৃষ্টির কারণে রসুন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় কৃষকের দুশ্চিন্তার যেন শেষ নেই।
উপজেলার সাতনালা গ্রামে রসুন তুলছেন কৃষক মোজাহার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী। মোজাহার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে জমিতে পানি জমে গেছে। এই রসুন তোলার এখনো সময় হয়নি। কিন্তু বৃষ্টির পানি বের করে দেওয়ার কোনো উপায় নেই। পানি জমিতে থাকলে রসুন পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এ জন্য কাদার মধ্যে রসুন তোলা হচ্ছে। পরে তা পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।’
একই গ্রামের চাষি জাকির হোসেন ও সাত্তার মিয়া বলেন, ‘এমনিতেই বাজারে রসুনের দাম কম। প্রতি বিঘায় ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তার ওপর বৃষ্টির পানি। রসুনখেত নিমজ্জিত হওয়ায় জমিতে পানি জমেছে। জমিতে পানি জমে থাকলে রসুনে পচন ধরবে। এতে রসুনের ব্যাপক ক্ষতি হবে।’
বিন্যাকুড়ি গ্রামের রসুনচাষি আবদুল খালেক বলেন, ‘নিজের দুই বিঘা এবং বর্গা নেওয়া তিন বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছি। ইতিমধ্যে এক বিঘা জমির রসুন বিক্রি করে প্রায় ১৫ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে। এখন বৃষ্টির কারণে রসুন নষ্ট হলে পথে বসতে হবে।’
চিরিরবন্দর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জোহরা সুলতানা বলেন, এ বছর উপজেলায় ৪১১ হেক্টর জমিতে রসুন আবাদ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার রসুনের ফলন ভালো হয়েছে। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়া ও হঠাৎ বৃষ্টির কারণে কৃষকের হতাশার শেষ নেই।
তিনি আরও বলেন, বৃষ্টির হওয়ায় রসুনের জমিতে পানি জমেছে। তবে কৃষকেরা পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করছেন। জমে থাকা পানি দ্রুত অপসারণ করলে এবং আর বৃষ্টি না হলে তেমন ক্ষতি হবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪