শেখ আবু হাসান, খুলনা
দীর্ঘদিন সম্মেলন না হওয়ায় খুলনা মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ নেতা ব্যবসা ও বিভিন্ন পেশায় জড়িত হওয়ায় সংগঠন দুটি একপ্রকার নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে।
মেয়াদোত্তীর্ণ নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগের সহযোগী অন্য দুটি সংগঠনে স্থান করে নিয়েছেন। নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন ছাত্রলীগের পাশাপাশি মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন। সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান রাসেলও ছাত্রলীগের পাশাপাশি মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
এদিকে ২১৫ সদস্যের নগর কমিটির অধিকাংশ নেতাই ছাত্রজীবন শেষ করেছেন। বাকিরা কেউ ব্যবসায়ী, কেউবা আবার চাকরিজীবী। মাদক কারবারসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের মতো অভিযোগে জড়িয়ে পড়েছেন। বিভিন্ন অভিযোগে এ পর্যন্ত বহিষ্কার হয়েছেন ডজনখানেক নেতা।
প্রায় একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। মেয়াদোত্তীর্ণ এই কমিটির শীর্ষনেতাদের অনেকেই শিক্ষাজীবন শেষ করে ব্যবসাসহ বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে পড়েছেন। অনেকেই বিবাহিত। এ দুটি সংগঠনের সম্মেলন না হওয়ায় পদপ্রত্যাশী অনেক নেতা-কর্মী হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন।
সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৮ জুন খুলনা মহানগর ও ২০১৭ সালের ২৯ জুলাই জেলা ছাত্রলীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর প্রায় চার বছর পর ২০১৯ সালের ৩০ জুন ২১৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। এক বছর পর পর সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও নানা কারণে সম্মেলন করা যায়নি। বিশেষ করে করোনা মহামারির কারণে সম্মেলন আরও বেশি বিলম্বিত হয়েছে।
২০১৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর গঠিত নগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক মনোনীত হয়েছেন নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন। অপরদিকে ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হয়েছেন নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান রাসেল।
২০১৭ সালের ২৯ জুলাই জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে মো. পারভেজ হাওলাদার সভাপতি ও মো. ইমরান হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি জেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
সাংগঠনিক নিষ্ক্রিয়তার বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুজ্জামান বলেন, ‘সম্মেলন করা অতি জরুরি হয়েছে পড়েছে। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। তাঁরা যেকোনো সময় সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করবেন।
জেলা ছাত্রলীগের সম্পাদক মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘সম্মেলন করার ব্যাপারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের জানিয়েছি। তাঁরা যে সময় সম্মেলন করতে বলবেন, আমরা সেই সময়ই সম্মেলন করতে প্রস্তুত আছি।’
দীর্ঘদিন সম্মেলন না হওয়ায় খুলনা মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ নেতা ব্যবসা ও বিভিন্ন পেশায় জড়িত হওয়ায় সংগঠন দুটি একপ্রকার নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে।
মেয়াদোত্তীর্ণ নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগের সহযোগী অন্য দুটি সংগঠনে স্থান করে নিয়েছেন। নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন ছাত্রলীগের পাশাপাশি মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন। সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান রাসেলও ছাত্রলীগের পাশাপাশি মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
এদিকে ২১৫ সদস্যের নগর কমিটির অধিকাংশ নেতাই ছাত্রজীবন শেষ করেছেন। বাকিরা কেউ ব্যবসায়ী, কেউবা আবার চাকরিজীবী। মাদক কারবারসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের মতো অভিযোগে জড়িয়ে পড়েছেন। বিভিন্ন অভিযোগে এ পর্যন্ত বহিষ্কার হয়েছেন ডজনখানেক নেতা।
প্রায় একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। মেয়াদোত্তীর্ণ এই কমিটির শীর্ষনেতাদের অনেকেই শিক্ষাজীবন শেষ করে ব্যবসাসহ বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে পড়েছেন। অনেকেই বিবাহিত। এ দুটি সংগঠনের সম্মেলন না হওয়ায় পদপ্রত্যাশী অনেক নেতা-কর্মী হতাশ ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন।
সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৮ জুন খুলনা মহানগর ও ২০১৭ সালের ২৯ জুলাই জেলা ছাত্রলীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর প্রায় চার বছর পর ২০১৯ সালের ৩০ জুন ২১৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। এক বছর পর পর সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও নানা কারণে সম্মেলন করা যায়নি। বিশেষ করে করোনা মহামারির কারণে সম্মেলন আরও বেশি বিলম্বিত হয়েছে।
২০১৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর গঠিত নগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক মনোনীত হয়েছেন নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন। অপরদিকে ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হয়েছেন নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান রাসেল।
২০১৭ সালের ২৯ জুলাই জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনে মো. পারভেজ হাওলাদার সভাপতি ও মো. ইমরান হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি জেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
সাংগঠনিক নিষ্ক্রিয়তার বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুজ্জামান বলেন, ‘সম্মেলন করা অতি জরুরি হয়েছে পড়েছে। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। তাঁরা যেকোনো সময় সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করবেন।
জেলা ছাত্রলীগের সম্পাদক মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘সম্মেলন করার ব্যাপারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের জানিয়েছি। তাঁরা যে সময় সম্মেলন করতে বলবেন, আমরা সেই সময়ই সম্মেলন করতে প্রস্তুত আছি।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫