চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়ায় পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদ ঘুরেফিরে একই পৌরসভায় ১৪ বছরের বেশি সময় কর্মরত থাকার অভিযোগ উঠেছে। দুই দফায় তিনি এ পৌরসভায় দায়িত্ব পালন করছেন। চাকরিবিধি উপেক্ষা করে এই কর্মকর্তা এত দিন একই কর্মস্থলে রয়েছেন বলে অভিযোগ ওই পৌরসভার অনেকের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি তাঁকে বদলি করতে ৯ জন কাউন্সিলর মেয়র আলমগীর চৌধুরীর কাছে দাবি তুলেছিলেন। ওই সময় মেয়র তাঁদের আশ্বস্ত করেছিলেন অতি দ্রুত তাঁকে বদলি করতে মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করবেন। প্রায় ৪ মাস পার হলেও তাঁকে বদলি না করায় কাউন্সিলর ও পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার দ্বন্দ্ব এখন চরম আকার ধারণ করেছে।
চকরিয়া পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদের বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়। ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল প্রথম চকরিয়া পৌরসভায় যোগদান করেন তিনি। টানা ৬ বছর ১ মাস ১৯ দিন তিনি এই পৌরসভায় কর্মরত ছিলেন। এরপর ২০১১ সালের ১৬ জুন তাঁকে বদলি করা হয়।
প্রায় ৩ বছর পর আবারও ২০১৪ সালের ৩ এপ্রিল চকরিয়া পৌরসভা যোগদান করেন তিনি। অদ্যাবধি ৮ বছর ১ মাস ১৫ দিন ধরে তিনি এ পৌরসভায় কর্মরত আছেন। ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের মে পর্যন্ত তিনি দুই দফায় প্রায় ১৪ বছর ৩ মাস ঘুরেফিরে চকরিয়ায় কর্মরত রয়েছেন।
পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্ব্যবহার, দুর্নীতি ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সমবণ্টন না করার অভিযোগ তুলে ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল তাঁর অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব। চলতি বছরের ২৫ মার্চ অনিয়ম ও পৌরসভার কিচেন মার্কেটে নামে-বেনামে দোকান বরাদ্দ নেওয়া, পৌরসভার ফুটপাত ইজারা, চাঁদা তোলাসহ নানা অভিযোগ তুলে কাউন্সিলর মুজিব ফের তাঁর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেন। তিনি তাঁর নিজস্ব ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নানা অনিয়মের বিষয়ে স্ট্যাটাস দেন। বিষয়টি চকরিয়ায় ‘টক অব দ্য টাউনে’ পরিণত হয়েছিল।
এ বিষয়ে পৌরসভার কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব বলেন, ‘আমি পরপর দুইবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছি। প্রথমবার ২০১৭ সাল থেকে মাসউদ মোরশেদের দুর্নীতিসহ নানা অনিয়মে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছি। তাঁর অনিয়ম ও দুর্নীতিতে পৌরসভার আর্থিকভিত্তি ধ্বংস হয়ে গেছে।’ একই অভিযোগ তোলেন আরও দুজন কাউন্সিলর। তাঁরা বলেন, ‘যে কর্মকর্তা দীর্ঘ সময় ঘুরেফিরে একই কর্মস্থলে থাকেন, নিশ্চয়ই তাঁর মধ্যে অসৎ উদ্দেশ্য থাকে।’
পৌরসভার বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি সনদ নিতে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষে যাই। সনদের বিষয়ে তাঁর কাছে জানতে চাইলে দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেন।’
পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদের কাছে প্রথম কত সালে যোগদান করেছিলেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কখন যোগদান করেছি, সেটা আপনার এখন জানার দরকার নেই।’ আগে বসে কথা বলার অনুরোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।
চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী বলেন, ‘পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদ বদলি হয়ে এসে ৮ বছর পার করেছে ঠিক। তিনি বদলি হয়ে যাবেন। একটু আমার সঙ্গে দেখা করবেন, বিস্তারিত দেখা হলেই বলব।’
কক্সবাজারের চকরিয়ায় পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদ ঘুরেফিরে একই পৌরসভায় ১৪ বছরের বেশি সময় কর্মরত থাকার অভিযোগ উঠেছে। দুই দফায় তিনি এ পৌরসভায় দায়িত্ব পালন করছেন। চাকরিবিধি উপেক্ষা করে এই কর্মকর্তা এত দিন একই কর্মস্থলে রয়েছেন বলে অভিযোগ ওই পৌরসভার অনেকের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি তাঁকে বদলি করতে ৯ জন কাউন্সিলর মেয়র আলমগীর চৌধুরীর কাছে দাবি তুলেছিলেন। ওই সময় মেয়র তাঁদের আশ্বস্ত করেছিলেন অতি দ্রুত তাঁকে বদলি করতে মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করবেন। প্রায় ৪ মাস পার হলেও তাঁকে বদলি না করায় কাউন্সিলর ও পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার দ্বন্দ্ব এখন চরম আকার ধারণ করেছে।
চকরিয়া পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদের বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়। ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল প্রথম চকরিয়া পৌরসভায় যোগদান করেন তিনি। টানা ৬ বছর ১ মাস ১৯ দিন তিনি এই পৌরসভায় কর্মরত ছিলেন। এরপর ২০১১ সালের ১৬ জুন তাঁকে বদলি করা হয়।
প্রায় ৩ বছর পর আবারও ২০১৪ সালের ৩ এপ্রিল চকরিয়া পৌরসভা যোগদান করেন তিনি। অদ্যাবধি ৮ বছর ১ মাস ১৫ দিন ধরে তিনি এ পৌরসভায় কর্মরত আছেন। ২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের মে পর্যন্ত তিনি দুই দফায় প্রায় ১৪ বছর ৩ মাস ঘুরেফিরে চকরিয়ায় কর্মরত রয়েছেন।
পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্ব্যবহার, দুর্নীতি ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সমবণ্টন না করার অভিযোগ তুলে ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল তাঁর অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব। চলতি বছরের ২৫ মার্চ অনিয়ম ও পৌরসভার কিচেন মার্কেটে নামে-বেনামে দোকান বরাদ্দ নেওয়া, পৌরসভার ফুটপাত ইজারা, চাঁদা তোলাসহ নানা অভিযোগ তুলে কাউন্সিলর মুজিব ফের তাঁর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নেন। তিনি তাঁর নিজস্ব ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নানা অনিয়মের বিষয়ে স্ট্যাটাস দেন। বিষয়টি চকরিয়ায় ‘টক অব দ্য টাউনে’ পরিণত হয়েছিল।
এ বিষয়ে পৌরসভার কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব বলেন, ‘আমি পরপর দুইবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছি। প্রথমবার ২০১৭ সাল থেকে মাসউদ মোরশেদের দুর্নীতিসহ নানা অনিয়মে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছি। তাঁর অনিয়ম ও দুর্নীতিতে পৌরসভার আর্থিকভিত্তি ধ্বংস হয়ে গেছে।’ একই অভিযোগ তোলেন আরও দুজন কাউন্সিলর। তাঁরা বলেন, ‘যে কর্মকর্তা দীর্ঘ সময় ঘুরেফিরে একই কর্মস্থলে থাকেন, নিশ্চয়ই তাঁর মধ্যে অসৎ উদ্দেশ্য থাকে।’
পৌরসভার বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি সনদ নিতে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষে যাই। সনদের বিষয়ে তাঁর কাছে জানতে চাইলে দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেন।’
পৌরসভার পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদের কাছে প্রথম কত সালে যোগদান করেছিলেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কখন যোগদান করেছি, সেটা আপনার এখন জানার দরকার নেই।’ আগে বসে কথা বলার অনুরোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি।
চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী বলেন, ‘পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মাসউদ মোরশেদ বদলি হয়ে এসে ৮ বছর পার করেছে ঠিক। তিনি বদলি হয়ে যাবেন। একটু আমার সঙ্গে দেখা করবেন, বিস্তারিত দেখা হলেই বলব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪