সাইফুল মাসুম, ঢাকা
এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে দেশে শুরু হবে ষষ্ঠ জনশুমারি। এ সময় দেশের প্রকৃত জনসংখ্যার তথ্য ও আর্থ সামাজিক অবস্থান জানতে প্রতিটি খানা থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জনশুমারি আগামী ১৫ জুন শুরু হয়ে চলবে ২১ জুন পর্যন্ত। প্রথমবারের মতো ডিজিটাল পদ্ধতিতে হবে এবারের জনশুমারি।
জনশুমারি নিয়ে ইতিমধ্যে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার পাশাপাশি মোবাইল ফোনে মেসেজের মাধ্যমে বার্তা দেওয়া শুরু হয়েছে। জনশুমারি প্রকল্পের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘জনশুমারির খবর সব মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে ব্যাপক প্রচারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মোবাইল ফোনে কলার টোন থাকবে। টিভিতে জিঙ্গেল যাবে। ইসলামি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দুই জুমায় মসজিদে মসজিদে বলা হবে। হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে মন্দিরে মন্দিরে প্রচার করা হবে।
এবার একদম নতুন পদ্ধতিতে শুমারি হওয়ার কারণে চ্যালেঞ্জও আছে বলে মানছেন সবাই। খানা জরিপের সময় সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে পারা এবং কত দ্রুত তা প্রকাশ করা সম্ভব হবে, এটা বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দেশের মানুষ কর্মসূত্রে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘বিবিএস এই জনশুমারির জন্য চার বছর আগে তারা একটা মাস্টারপ্ল্যান করেছিল। ওটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলে এত দেরি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে যেন নির্ভুল শুমারি হয়। কারণ এই শুমারির তথ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়। তাই তথ্যে ভুল থাকলে পরিকল্পনা বাধাগ্রস্ত হবে।’
প্রচারের বিষয়ে প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘আগে থেকে বেশি প্রচার হলে মানুষ বিরক্ত হয়ে যাবে, আবার বাজেটের বিষয়ও রয়েছে। তবে এটা সত্য, না জানলে সব মানুষকে গণনায় আনা কঠিন হবে। কিন্তু আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে সব মানুষ তথ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় অংশ নেবে।’
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়েছে ১৯৭৪ সালে। পরের বার শুমারি হয় ১৯৮১ সালে। এরপর থেকে দশ বছর পর পর হয়ে আসছে। ১৯৯১ সাল, ২০০১ সাল, ২০১১ সাল এবং সবশেষ ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও হচ্ছে ২০২২ সালে। জানা গেছে, জনশুমারির জন্য এর আগে তিন দফা সময় দিয়েও পরে পিছিয়েছে বিবিএস। এর অন্যতম কারণ ছিল করোনা মহামারি এবং ট্যাব কেনা নিয়ে জটিলতা। তবে এর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা বলছেন, জনশুমারি শেষে তাঁরা ছয় মাসের মধ্যে তথ্য প্রকাশ করার চেষ্টা করবেন।
এবারের জনশুমারিতে কোনো চ্যালেঞ্জ রয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার দেশে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল শুমারি হবে। চ্যালেঞ্জ তো সব সময় থাকবে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।’
এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে দেশে শুরু হবে ষষ্ঠ জনশুমারি। এ সময় দেশের প্রকৃত জনসংখ্যার তথ্য ও আর্থ সামাজিক অবস্থান জানতে প্রতিটি খানা থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জনশুমারি আগামী ১৫ জুন শুরু হয়ে চলবে ২১ জুন পর্যন্ত। প্রথমবারের মতো ডিজিটাল পদ্ধতিতে হবে এবারের জনশুমারি।
জনশুমারি নিয়ে ইতিমধ্যে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার পাশাপাশি মোবাইল ফোনে মেসেজের মাধ্যমে বার্তা দেওয়া শুরু হয়েছে। জনশুমারি প্রকল্পের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘জনশুমারির খবর সব মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে ব্যাপক প্রচারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মোবাইল ফোনে কলার টোন থাকবে। টিভিতে জিঙ্গেল যাবে। ইসলামি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দুই জুমায় মসজিদে মসজিদে বলা হবে। হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে মন্দিরে মন্দিরে প্রচার করা হবে।
এবার একদম নতুন পদ্ধতিতে শুমারি হওয়ার কারণে চ্যালেঞ্জও আছে বলে মানছেন সবাই। খানা জরিপের সময় সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে পারা এবং কত দ্রুত তা প্রকাশ করা সম্ভব হবে, এটা বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দেশের মানুষ কর্মসূত্রে এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘বিবিএস এই জনশুমারির জন্য চার বছর আগে তারা একটা মাস্টারপ্ল্যান করেছিল। ওটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলে এত দেরি হতো না।’ তিনি বলেন, ‘অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে যেন নির্ভুল শুমারি হয়। কারণ এই শুমারির তথ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়। তাই তথ্যে ভুল থাকলে পরিকল্পনা বাধাগ্রস্ত হবে।’
প্রচারের বিষয়ে প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘আগে থেকে বেশি প্রচার হলে মানুষ বিরক্ত হয়ে যাবে, আবার বাজেটের বিষয়ও রয়েছে। তবে এটা সত্য, না জানলে সব মানুষকে গণনায় আনা কঠিন হবে। কিন্তু আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে সব মানুষ তথ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় অংশ নেবে।’
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়েছে ১৯৭৪ সালে। পরের বার শুমারি হয় ১৯৮১ সালে। এরপর থেকে দশ বছর পর পর হয়ে আসছে। ১৯৯১ সাল, ২০০১ সাল, ২০১১ সাল এবং সবশেষ ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও হচ্ছে ২০২২ সালে। জানা গেছে, জনশুমারির জন্য এর আগে তিন দফা সময় দিয়েও পরে পিছিয়েছে বিবিএস। এর অন্যতম কারণ ছিল করোনা মহামারি এবং ট্যাব কেনা নিয়ে জটিলতা। তবে এর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা বলছেন, জনশুমারি শেষে তাঁরা ছয় মাসের মধ্যে তথ্য প্রকাশ করার চেষ্টা করবেন।
এবারের জনশুমারিতে কোনো চ্যালেঞ্জ রয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার দেশে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল শুমারি হবে। চ্যালেঞ্জ তো সব সময় থাকবে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪