সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার সারিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের চান্দিনা নোয়ারপাড়া গ্রামের পাকা রাস্তাটি ধসে গিয়ে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে বন্ধ রয়েছে যান চলাচল। ইতিমধ্যে যান উল্টে ঘটেছে দুর্ঘটনা। বেশ কয়েক মাস আগেই রাস্তাটি ভেঙেছে। গত রোববার বৃষ্টির পর এটি ধসে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়।
এই রাস্তা দিয়ে সাত গ্রামের প্রায় ১২ হাজার মানুষ উপজেলা সদরে যাতায়াত করে। গ্রামগুলো হলো চর বরুরবাড়ী, বরুরবাড়ী, তাজুরপাড়া, ভেগির পাড়া, ভেড়ামারা, দেউলী ও গোদাগাড়ী। এর মধ্যে তাজুরপাড়া গ্রামে ২ হাজার, চর বরুরবাড়ীতে ২ হাজার, ভেগির পাড়ায় ১ হাজার, ভেড়ামারায় ১ হাজার, দেউলীতে ১ হাজার ৫০০, বরুরবাড়ীতে ৩ হাজার এবং গোদাগাড়ী গ্রামে দেড় হাজার লোক বাস করে। এসব গ্রামের লোকজন এখন কয়েক কিলোমিটার ঘুরে হাসনাপাড়া সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে চলাচল করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার রাত পর্যন্ত রাস্তাটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করেছে। গত সোমবার সকালে যাত্রীসহ একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে কয়েকজন যাত্রী আহত হন। দুর্ঘটনার পর থেকে রাস্তাটি দিয়ে বর্তমানে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বরুরবাড়ী গ্রামের হাসান মিয়া বলেন, রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার পর থেকে গ্রামবাসী খুব সমস্যায় আছে। গ্রামের মাধ্যমিক ও কলেজপড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা উপজেলা সদরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। দ্রুত রাস্তাটি মেরামত করা প্রয়োজন।
একই গ্রামের আতাউর রহমান বলেন, ‘আমাদের প্রতিদিনই উপজেলা সদরে যেতে হয়। ভাঙা রাস্তাটি দিয়ে এখন উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যেতে হচ্ছে। ফলে সময়ও বেশি লাগছে; আবার ভাড়াও বেশি।’
স্থানীয় বরুরবাড়ী গ্রামের ইউপি সদস্য আছালত জামান বলেন, ‘রাস্তাটি বেশ কয়েক মাস আগেই ভেঙে গিয়েছিল। গত রোববার বৃষ্টি হয়ে একেবারে ধসে গেছে। এটি মেরামতের জন্য আমরা সদর ইউপির চেয়ারম্যানকে বলেছি। তিনি বলেছেন এটা তাঁর আওতাভুক্ত নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানাতে হবে।’
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত ছিলাম না। যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে রাস্তাটির ভাঙা অংশে দ্রুত মেরামত করে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়ার সারিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের চান্দিনা নোয়ারপাড়া গ্রামের পাকা রাস্তাটি ধসে গিয়ে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে বন্ধ রয়েছে যান চলাচল। ইতিমধ্যে যান উল্টে ঘটেছে দুর্ঘটনা। বেশ কয়েক মাস আগেই রাস্তাটি ভেঙেছে। গত রোববার বৃষ্টির পর এটি ধসে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়।
এই রাস্তা দিয়ে সাত গ্রামের প্রায় ১২ হাজার মানুষ উপজেলা সদরে যাতায়াত করে। গ্রামগুলো হলো চর বরুরবাড়ী, বরুরবাড়ী, তাজুরপাড়া, ভেগির পাড়া, ভেড়ামারা, দেউলী ও গোদাগাড়ী। এর মধ্যে তাজুরপাড়া গ্রামে ২ হাজার, চর বরুরবাড়ীতে ২ হাজার, ভেগির পাড়ায় ১ হাজার, ভেড়ামারায় ১ হাজার, দেউলীতে ১ হাজার ৫০০, বরুরবাড়ীতে ৩ হাজার এবং গোদাগাড়ী গ্রামে দেড় হাজার লোক বাস করে। এসব গ্রামের লোকজন এখন কয়েক কিলোমিটার ঘুরে হাসনাপাড়া সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে চলাচল করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার রাত পর্যন্ত রাস্তাটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করেছে। গত সোমবার সকালে যাত্রীসহ একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে কয়েকজন যাত্রী আহত হন। দুর্ঘটনার পর থেকে রাস্তাটি দিয়ে বর্তমানে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বরুরবাড়ী গ্রামের হাসান মিয়া বলেন, রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার পর থেকে গ্রামবাসী খুব সমস্যায় আছে। গ্রামের মাধ্যমিক ও কলেজপড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা উপজেলা সদরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। দ্রুত রাস্তাটি মেরামত করা প্রয়োজন।
একই গ্রামের আতাউর রহমান বলেন, ‘আমাদের প্রতিদিনই উপজেলা সদরে যেতে হয়। ভাঙা রাস্তাটি দিয়ে এখন উপজেলা সদরে যাতায়াত করতে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যেতে হচ্ছে। ফলে সময়ও বেশি লাগছে; আবার ভাড়াও বেশি।’
স্থানীয় বরুরবাড়ী গ্রামের ইউপি সদস্য আছালত জামান বলেন, ‘রাস্তাটি বেশ কয়েক মাস আগেই ভেঙে গিয়েছিল। গত রোববার বৃষ্টি হয়ে একেবারে ধসে গেছে। এটি মেরামতের জন্য আমরা সদর ইউপির চেয়ারম্যানকে বলেছি। তিনি বলেছেন এটা তাঁর আওতাভুক্ত নয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানাতে হবে।’
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত ছিলাম না। যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে রাস্তাটির ভাঙা অংশে দ্রুত মেরামত করে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪