দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলাবাসীর সীমাহীন উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল। গতকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে উপজেলায় সকাল থেকে উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, চায়ের দোকান, শপিং মলসহ বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে প্রজেক্টর ও টিভির সামনে ছিল হাজার হাজার লোকের ভিড়। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ বলেন, এই সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। এই সেতু দক্ষিণে সুদিনের বার্তাবাহক।
এদিকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজির হাট লঞ্চঘাট থেকে স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ লিটনের বহরে যোগ দেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রায় ৬ হাজার নেতা-কর্মী।
স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাজাদা বলেন, ‘এ সেতু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে শত বাধা বিপত্তি পার করে স্বপ্নের সেতু আজ বাস্তবে রূপদান করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ৯ মাসে দেশ স্বাধীন করেছে। আর বঙ্গবন্ধুর কন্যা চ্যালেঞ্জ নিয়ে পদ্মা সেতুকে আজ দক্ষিণ অঞ্চলের জন্য বাস্তবে রূপদান করেছেন। এ সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলসহ আমার নির্বাচনী এলাকায় ব্যবসা ও বাণিজ্য ব্যাপক প্রসার লাভ করবে।’
উপজেলার মৎস্য ব্যবসায়ী কামাল উদ্দিন কাজল জোমাদার ও জামাল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. জামাল বলেন, ‘এ সেতুর মাধ্যমে আমাদের অনেক দুর্ভোগ লাঘব হবে। দোকানের মালামাল আনতে ফেরিতে দিনকে দিন অপেক্ষা করতে হইতো। এখোন আমাদের দোকানের মালামাল ঢাকা থেকে ৪-৫ ঘণ্টায় দশমিনা এসে পৌঁছাবে। দৈনিক ৩-৪ টন মাছ ঢাকায় সরবরাহ করা হইতো। কখনো ফেরিতে আটকে পচে যাইত। আবার কখনো লঞ্চে গিয়ে বাজার পাইতো না; তাতে বহু টাকা লছ দিতে হয়েছে। এখোন পদ্মা সেতু হয়েছে। যেকোনো সময় মাছ সহজে ঢাকায় পাঠানো যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএও) মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, ‘আজ ২৫ জুন, একটি ঐতিহাসিক দিন। বাঙালি জাতির অন্যতম মাইল ফলক। বঙ্গবন্ধুর কন্যা মননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় নেতৃত্বে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। পদ্মা সেতু একটি সেতু নয়, ভৌত কাঠামো নয়, এই পদ্মা সেতু বাঙালি জাতির আত্মমর্যাদা, আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতার স্মারক। এ সেতুর সংযোগে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের দুয়ার খুলে যাবে শিক্ষাব্যবস্থা, বিনিয়োগ ও সংস্কৃতিতে। এ সেতুর কারণে এ সব এলাকায় শিল্পনগরী গড়ে উঠবে। কৃষি ও মৎস্যসহ নানা ব্যবসার সুযোগ ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে।’
ডানা মেলল পায়রা
নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি জানিয়েছেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সকালে উপজেলা অডিটোরিয়ামে বড় পর্দায় পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পায়রা উড়িয়ে আনন্দ উল্লাস করা হয়।
ইউএনও মোশারেফ হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল হামিদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপস পাল প্রমুখ।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলাবাসীর সীমাহীন উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল। গতকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে উপজেলায় সকাল থেকে উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, চায়ের দোকান, শপিং মলসহ বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে প্রজেক্টর ও টিভির সামনে ছিল হাজার হাজার লোকের ভিড়। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ বলেন, এই সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। এই সেতু দক্ষিণে সুদিনের বার্তাবাহক।
এদিকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজির হাট লঞ্চঘাট থেকে স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ লিটনের বহরে যোগ দেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রায় ৬ হাজার নেতা-কর্মী।
স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাজাদা বলেন, ‘এ সেতু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্যা কন্যা শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে শত বাধা বিপত্তি পার করে স্বপ্নের সেতু আজ বাস্তবে রূপদান করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ৯ মাসে দেশ স্বাধীন করেছে। আর বঙ্গবন্ধুর কন্যা চ্যালেঞ্জ নিয়ে পদ্মা সেতুকে আজ দক্ষিণ অঞ্চলের জন্য বাস্তবে রূপদান করেছেন। এ সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলসহ আমার নির্বাচনী এলাকায় ব্যবসা ও বাণিজ্য ব্যাপক প্রসার লাভ করবে।’
উপজেলার মৎস্য ব্যবসায়ী কামাল উদ্দিন কাজল জোমাদার ও জামাল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. জামাল বলেন, ‘এ সেতুর মাধ্যমে আমাদের অনেক দুর্ভোগ লাঘব হবে। দোকানের মালামাল আনতে ফেরিতে দিনকে দিন অপেক্ষা করতে হইতো। এখোন আমাদের দোকানের মালামাল ঢাকা থেকে ৪-৫ ঘণ্টায় দশমিনা এসে পৌঁছাবে। দৈনিক ৩-৪ টন মাছ ঢাকায় সরবরাহ করা হইতো। কখনো ফেরিতে আটকে পচে যাইত। আবার কখনো লঞ্চে গিয়ে বাজার পাইতো না; তাতে বহু টাকা লছ দিতে হয়েছে। এখোন পদ্মা সেতু হয়েছে। যেকোনো সময় মাছ সহজে ঢাকায় পাঠানো যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএও) মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, ‘আজ ২৫ জুন, একটি ঐতিহাসিক দিন। বাঙালি জাতির অন্যতম মাইল ফলক। বঙ্গবন্ধুর কন্যা মননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় নেতৃত্বে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। পদ্মা সেতু একটি সেতু নয়, ভৌত কাঠামো নয়, এই পদ্মা সেতু বাঙালি জাতির আত্মমর্যাদা, আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতার স্মারক। এ সেতুর সংযোগে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের দুয়ার খুলে যাবে শিক্ষাব্যবস্থা, বিনিয়োগ ও সংস্কৃতিতে। এ সেতুর কারণে এ সব এলাকায় শিল্পনগরী গড়ে উঠবে। কৃষি ও মৎস্যসহ নানা ব্যবসার সুযোগ ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে।’
ডানা মেলল পায়রা
নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি জানিয়েছেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে নেছারাবাদ উপজেলা প্রশাসন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সকালে উপজেলা অডিটোরিয়ামে বড় পর্দায় পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পায়রা উড়িয়ে আনন্দ উল্লাস করা হয়।
ইউএনও মোশারেফ হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল হামিদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাপস পাল প্রমুখ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪