ঝালকাঠি প্রতিনিধি
রাজাপুর সদরে প্রবেশের একমাত্র মাধ্যম বাগরি বেইলি সেতুটি। সেতুটির লোহার পাটাতন ভেঙে গর্ত হওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। অথচ বেইলি সেতুটি সংস্কারের জন্য কেউ এগিয়ে আসছেন না। সংস্কারে বিষয়ে জানতে চাইলে সেতুটির মালিকানা অস্বীকার করেছেন এলজিইডি ও সওজের প্রকৌশলীরা।
জানা যায়, রাজাপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত এই বাগরি বেইলি সেতুটি নব্বইয়ের দশকে নির্মিত হয়। এরপর এই বেইলি সেতু আর কোনো সংস্কার করা হয়নি। প্রায় বছর খানেক আগে এই সেতুর পাটাতন নষ্ট হয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। কিন্তু সংস্কারে কেউ এগিয়ে না আসায় রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজ উদ্যোগে সেতুর কয়েকটি পাটাতন সংস্কার করেন। এরপর কিছুদিন এই সেতুটি যান চলাচলের উপযোগী ছিল। প্রায় ১৫-২০ দিন আগে হঠাৎ করে কয়েকটি পাটাতনে গর্ত দেখা দেয়।
বাগরি সেতু এলাকার বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বেইলি সেতুটির স্লিপারগুলো পুরোনো হয়ে গেছে। স্লিপারগুলোর বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়ে রয়েছে। প্রতিদিন এই ভাঙা স্লিপারের গর্তে রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ যানবাহনের চাকা ঢুকে দুর্ঘটনা ঘটছে।
রহমত উল্লাহ নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘সেতুটির উত্তর পাড়ে কয়েকটি শিশুশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে অভিভাবকেরা শিশুদের কোলে নিয়ে সেতু পার হয়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) রাজাপুর উপজেলা প্রকৌশলী গোলাম মস্তোফা বলেন, ‘সেতুর দুই দিকের রাস্তা আমাদের হলেও এই বেইলি সেতু আমাদের দপ্তরের করা না। কেননা, এলজিইডি কংক্রিটের ছাড়া স্টিলের ব্রিজ কখনোই করে না। এই ব্রিজ সড়ক ও জনপথ বিভাগের।’
ঝালকাঠি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ নাবিল হোসেন বলেন, ‘রাস্তা এলজিইডি বা সড়ক ও জনপথের যারই হোক না কেন যখন হস্তান্তর হয়েছে তখন ব্রিজসহ এলজিইডি দপ্তরে হস্তান্তর হয়েছে। এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী হয়তো বিষয়টি জানে না। এখানে আমাদের কোনো দায়িত্ব নাই।’
রাজাপুর সদরে প্রবেশের একমাত্র মাধ্যম বাগরি বেইলি সেতুটি। সেতুটির লোহার পাটাতন ভেঙে গর্ত হওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। অথচ বেইলি সেতুটি সংস্কারের জন্য কেউ এগিয়ে আসছেন না। সংস্কারে বিষয়ে জানতে চাইলে সেতুটির মালিকানা অস্বীকার করেছেন এলজিইডি ও সওজের প্রকৌশলীরা।
জানা যায়, রাজাপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত এই বাগরি বেইলি সেতুটি নব্বইয়ের দশকে নির্মিত হয়। এরপর এই বেইলি সেতু আর কোনো সংস্কার করা হয়নি। প্রায় বছর খানেক আগে এই সেতুর পাটাতন নষ্ট হয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। কিন্তু সংস্কারে কেউ এগিয়ে না আসায় রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজ উদ্যোগে সেতুর কয়েকটি পাটাতন সংস্কার করেন। এরপর কিছুদিন এই সেতুটি যান চলাচলের উপযোগী ছিল। প্রায় ১৫-২০ দিন আগে হঠাৎ করে কয়েকটি পাটাতনে গর্ত দেখা দেয়।
বাগরি সেতু এলাকার বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বেইলি সেতুটির স্লিপারগুলো পুরোনো হয়ে গেছে। স্লিপারগুলোর বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়ে রয়েছে। প্রতিদিন এই ভাঙা স্লিপারের গর্তে রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ যানবাহনের চাকা ঢুকে দুর্ঘটনা ঘটছে।
রহমত উল্লাহ নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘সেতুটির উত্তর পাড়ে কয়েকটি শিশুশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে অভিভাবকেরা শিশুদের কোলে নিয়ে সেতু পার হয়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) রাজাপুর উপজেলা প্রকৌশলী গোলাম মস্তোফা বলেন, ‘সেতুর দুই দিকের রাস্তা আমাদের হলেও এই বেইলি সেতু আমাদের দপ্তরের করা না। কেননা, এলজিইডি কংক্রিটের ছাড়া স্টিলের ব্রিজ কখনোই করে না। এই ব্রিজ সড়ক ও জনপথ বিভাগের।’
ঝালকাঠি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ নাবিল হোসেন বলেন, ‘রাস্তা এলজিইডি বা সড়ক ও জনপথের যারই হোক না কেন যখন হস্তান্তর হয়েছে তখন ব্রিজসহ এলজিইডি দপ্তরে হস্তান্তর হয়েছে। এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী হয়তো বিষয়টি জানে না। এখানে আমাদের কোনো দায়িত্ব নাই।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫