সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ১৬ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৪৫টি কেন্দ্রে। প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারে। তবে প্রার্থীদের প্রচারে প্রায়ই ঘটছে সংঘর্ষ। এসব সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর না হলে সহিংসতার পাশাপাশি প্রাণহানি বাড়বে।
সূত্রে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে সাতকানিয়ার ১৬ ইউপির মধ্যে অতিরিক্ত ঝুঁকিতে রয়েছে ১১টি। এসব ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পাশাপাশি শক্ত অবস্থানে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর না হলে সহিংসতার শঙ্কা থাকছে। ঝুঁকিপূর্ণ ইউপিগুলোর মধ্যে রয়েছে চরতি, খাগরিয়া, নলুয়া, কাঞ্চনা, ঢেমশা, কালিয়ইশ, ধর্মপুর, বাজালিয়া, ছদাহা ও সোনাকানিয়া। পাশাপাশি অতিরিক্ত ঝুঁকিতে রয়েছে ১৬ নম্বর সাতকানিয়া ইউপির বেশ কয়েকটি কেন্দ্র।
স্থানীয় একজন বাসিন্দা বলেন, ‘ইতিমধ্যে নির্বাচন নিয়ে সংঘর্ষের পাশাপাশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যদি নির্বাচনের দিন অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা না হয়, নিঃসন্দেহে সংঘর্ষের পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি ঘটবে। কারণ বেশির ভাগ ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত রয়েছে।’
এ বিষয়ে সাতকানিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিবলী নোমান বলেন, ‘যেখানেই সহিংসতা হয়েছে, আমরা তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছি। ভবিষ্যতেও সব সহিংসতা কঠোরভাবে দমন করা হবে। আমরা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলছি। নির্বাচনের দিন আমরা অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করব। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করণীয় পুলিশের পক্ষ থেকে সব করা হবে।’
চট্টগ্রাম জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন করতে আমাদের পক্ষ থেকে যথেষ্ট প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, এই মর্মে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে বলেছি। আমরা কমিশনকে সাতকানিয়ায় সহিংসতার কথা জানিয়েছি। আমরা অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করব। সহিংসতামুক্ত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করব।’
উল্লেখ্য, ৭ ফেব্রুয়ারি সাতকানিয়ার ১৬ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৪ ইউপিতে বিনা ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ১৬ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৪৫টি কেন্দ্রে। প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচারে। তবে প্রার্থীদের প্রচারে প্রায়ই ঘটছে সংঘর্ষ। এসব সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর না হলে সহিংসতার পাশাপাশি প্রাণহানি বাড়বে।
সূত্রে জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে সাতকানিয়ার ১৬ ইউপির মধ্যে অতিরিক্ত ঝুঁকিতে রয়েছে ১১টি। এসব ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পাশাপাশি শক্ত অবস্থানে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর না হলে সহিংসতার শঙ্কা থাকছে। ঝুঁকিপূর্ণ ইউপিগুলোর মধ্যে রয়েছে চরতি, খাগরিয়া, নলুয়া, কাঞ্চনা, ঢেমশা, কালিয়ইশ, ধর্মপুর, বাজালিয়া, ছদাহা ও সোনাকানিয়া। পাশাপাশি অতিরিক্ত ঝুঁকিতে রয়েছে ১৬ নম্বর সাতকানিয়া ইউপির বেশ কয়েকটি কেন্দ্র।
স্থানীয় একজন বাসিন্দা বলেন, ‘ইতিমধ্যে নির্বাচন নিয়ে সংঘর্ষের পাশাপাশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। যদি নির্বাচনের দিন অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা না হয়, নিঃসন্দেহে সংঘর্ষের পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত প্রাণহানি ঘটবে। কারণ বেশির ভাগ ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত রয়েছে।’
এ বিষয়ে সাতকানিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিবলী নোমান বলেন, ‘যেখানেই সহিংসতা হয়েছে, আমরা তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছি। ভবিষ্যতেও সব সহিংসতা কঠোরভাবে দমন করা হবে। আমরা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলছি। নির্বাচনের দিন আমরা অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করব। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করণীয় পুলিশের পক্ষ থেকে সব করা হবে।’
চট্টগ্রাম জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন করতে আমাদের পক্ষ থেকে যথেষ্ট প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, এই মর্মে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে বলেছি। আমরা কমিশনকে সাতকানিয়ায় সহিংসতার কথা জানিয়েছি। আমরা অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করব। সহিংসতামুক্ত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করব।’
উল্লেখ্য, ৭ ফেব্রুয়ারি সাতকানিয়ার ১৬ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৪ ইউপিতে বিনা ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪