ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় জেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় উঠে এসেছে সম্ভাব্য তিন প্রার্থীর নাম। এঁরা সবাই আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী। বিএনপি নির্বাচনে না থাকার ঘোষণা দেওয়ায় এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা আলোচনায় নেই।
চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন জেলা পরিষদের বর্তমান প্রশাসক (জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান) ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এবং জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মো. হেলাল উদ্দিন। তবে শেষ পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ইতিমধ্যেই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার আশায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে লবিংসহ ভোটারদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালাচ্ছেন। জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার হলেন জেলার স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। ফলে বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করা শফিকুল আলম থাকতে পারেন প্রতিনিধিদের পছন্দের তালিকায়। অপর সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হেলাল উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিমধ্যেই তিনি ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন। একই ধরনের তৎপরতা দেখা গেছে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকারের মধ্যেও। তবে শেষ পর্যন্ত কে মনোনয়ন পান, বিজয়ের হাসি কে হাসেন—সেটা নিয়েই এখন সরগরম মাঠের আলোচনা।
এদিকে জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিটি উপজেলা থেকে সাধারণ আসনে একজন সদস্য এবং তিনটি উপজেলা মিলিয়ে একটি সংরক্ষিত আসনে সদস্য নির্বাচনের বিধান করায় প্রতিটি উপজেলাতেই সদস্য পদে পাঁচ-ছয়জন করে প্রার্থী মাঠে নেমেছেন। সদস্যপদের প্রার্থীরাও মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ শুরু করেছেন। লবিং করছেন নিজ দলের বিভিন্ন পর্যায়ে।
জানতে চাইলে মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। দল মনোনয়ন দিলে অবশ্যই নির্বাচন করব। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।’আল-মামুন সরকার বলেন, ‘দল যেটা ভালো মনে করে, সেটা করবে। আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে আমি অবশ্যই নির্বাচন করব।’মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক শফিকুল আলম বলেন, ‘এবার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হব। আশা করি সবার সহযোগিতায় আমি আবারও নির্বাচিত হব।’
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১০০টি ইউনিয়ন, ৯টি উপজেলা ও ৫টি পৌরসভায় জনপ্রতিনিধির সংখ্যা ১ হাজার ৩৯৬ জন। তাঁদের মধ্যে ২ জন জনপ্রতিনিধির মৃত্যুতে জেলা পরিষদের নির্বাচনে মোট ভোটার ১ হাজার ৩৯৪টি।
১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় জেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় উঠে এসেছে সম্ভাব্য তিন প্রার্থীর নাম। এঁরা সবাই আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী। বিএনপি নির্বাচনে না থাকার ঘোষণা দেওয়ায় এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা আলোচনায় নেই।
চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন জেলা পরিষদের বর্তমান প্রশাসক (জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান) ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এবং জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মো. হেলাল উদ্দিন। তবে শেষ পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ইতিমধ্যেই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার আশায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে লবিংসহ ভোটারদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা চালাচ্ছেন। জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার হলেন জেলার স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। ফলে বর্তমান জেলা পরিষদের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করা শফিকুল আলম থাকতে পারেন প্রতিনিধিদের পছন্দের তালিকায়। অপর সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হেলাল উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিমধ্যেই তিনি ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন। একই ধরনের তৎপরতা দেখা গেছে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকারের মধ্যেও। তবে শেষ পর্যন্ত কে মনোনয়ন পান, বিজয়ের হাসি কে হাসেন—সেটা নিয়েই এখন সরগরম মাঠের আলোচনা।
এদিকে জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিটি উপজেলা থেকে সাধারণ আসনে একজন সদস্য এবং তিনটি উপজেলা মিলিয়ে একটি সংরক্ষিত আসনে সদস্য নির্বাচনের বিধান করায় প্রতিটি উপজেলাতেই সদস্য পদে পাঁচ-ছয়জন করে প্রার্থী মাঠে নেমেছেন। সদস্যপদের প্রার্থীরাও মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ শুরু করেছেন। লবিং করছেন নিজ দলের বিভিন্ন পর্যায়ে।
জানতে চাইলে মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। দল মনোনয়ন দিলে অবশ্যই নির্বাচন করব। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।’আল-মামুন সরকার বলেন, ‘দল যেটা ভালো মনে করে, সেটা করবে। আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে আমি অবশ্যই নির্বাচন করব।’মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক শফিকুল আলম বলেন, ‘এবার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হব। আশা করি সবার সহযোগিতায় আমি আবারও নির্বাচিত হব।’
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১০০টি ইউনিয়ন, ৯টি উপজেলা ও ৫টি পৌরসভায় জনপ্রতিনিধির সংখ্যা ১ হাজার ৩৯৬ জন। তাঁদের মধ্যে ২ জন জনপ্রতিনিধির মৃত্যুতে জেলা পরিষদের নির্বাচনে মোট ভোটার ১ হাজার ৩৯৪টি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪