নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে গত চার দিনে তিনজনের মৃত্যু হলো। আর ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৯১ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট ১৬৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন, জুলাই মাসের ৩১ দিনে ২ হাজার ৬৬৫ জন এবং চলতি মাসের চার দিনে ৩২০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে গত বুধবার সকাল আটটা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে ৯১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৬৭ জন ও বাইরে ২৪ জন। আগের দিন মোট ভর্তি হয়েছিল ৭৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৫৯ জন এবং বাইরে ১৮ জন।
গতকাল দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেয় ৩৪৮ জন। তাদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ২৬৩ জন এবং বাইরে ৮৫ জন চিকিৎসা নেয়। আগের দিন চিকিৎসা নেয় ৩৩৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ভর্তি ছিল ২৫৮ জন এবং বাইরে ৭৫ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসের চার দিনে তিনজনের মৃত্যু হলো। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ৪ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী ভর্তি হয় ২ হাজার ৯৮০ জন। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৬১৯ জন। ঢাকায় ভর্তি ২ হাজার ৪৮৭ জনের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ২২০ জন। ঢাকার বাইরে মোট ভর্তি হয় ৪৯৩ জন। তাদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩৯৯ জন। চলতি বছর গতকাল পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। তাদের মধ্যে জুলাইয়ে মারা যায় ৯ জন, জুনে একজন এবং চলতি মাসে তিনজন।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। চার দিন ধরে দিনে গড়ে ৮০ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, চলতি মাস ও আগামী সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বাড়বে।
এর আগে ২০১৯ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করে। ওই বছর এক লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। মারা যান ১৪৮ জন। করোনা মাহামারির মধ্যে ২০২০ সালে ডেঙ্গু তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে কিছুটা উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি করে ডেঙ্গু।
দেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে গত চার দিনে তিনজনের মৃত্যু হলো। আর ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৯১ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট ১৬৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন, জুলাই মাসের ৩১ দিনে ২ হাজার ৬৬৫ জন এবং চলতি মাসের চার দিনে ৩২০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে গত বুধবার সকাল আটটা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে ৯১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৬৭ জন ও বাইরে ২৪ জন। আগের দিন মোট ভর্তি হয়েছিল ৭৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৫৯ জন এবং বাইরে ১৮ জন।
গতকাল দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেয় ৩৪৮ জন। তাদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ২৬৩ জন এবং বাইরে ৮৫ জন চিকিৎসা নেয়। আগের দিন চিকিৎসা নেয় ৩৩৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ভর্তি ছিল ২৫৮ জন এবং বাইরে ৭৫ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসের চার দিনে তিনজনের মৃত্যু হলো। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল ৪ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী ভর্তি হয় ২ হাজার ৯৮০ জন। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ৬১৯ জন। ঢাকায় ভর্তি ২ হাজার ৪৮৭ জনের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ২ হাজার ২২০ জন। ঢাকার বাইরে মোট ভর্তি হয় ৪৯৩ জন। তাদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩৯৯ জন। চলতি বছর গতকাল পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। তাদের মধ্যে জুলাইয়ে মারা যায় ৯ জন, জুনে একজন এবং চলতি মাসে তিনজন।
কীটতত্ত্ববিদদের ধারণা, ডেঙ্গুর প্রকোপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে। চার দিন ধরে দিনে গড়ে ৮০ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এতে বোঝা যাচ্ছে, চলতি মাস ও আগামী সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বাড়বে।
এর আগে ২০১৯ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করে। ওই বছর এক লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। মারা যান ১৪৮ জন। করোনা মাহামারির মধ্যে ২০২০ সালে ডেঙ্গু তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে কিছুটা উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি করে ডেঙ্গু।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪