ধনবাড়ী প্রতিনিধি
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধনবাড়ী উপজেলায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। এতে কৃষকের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। ধানের পাশাপাশি খড়ও বিক্রি হচ্ছে মোটা দামে। সব মিলিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন এলাকার ধানচাষিরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারিভাবে দেওয়া হয়েছে নানা প্রণোদনা। পাশাপাশি দেওয়া হচ্ছে পরামর্শ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকেরা ইতিমধ্যে তাঁদের উৎপাদিত ধান কাটতে শুরু করেছেন। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তাঁরা ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত। উপজেলার নিম্নাঞ্চল মুশুদ্দি, বলিভদ্র, বীরতারা ও পাইস্কাতেও হয়েছে ধানের বাম্পার ফলন। বেশির ভাগ জমিতেই চাষ করা হয়েছে উন্নত জাতের ধান। বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয়েছে ২২ থেকে ২৫ মণ।
এদিকে গবাদিপশু পালন বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে খড়ের দাম। প্রতি বিঘার খড় বিক্রি হচ্ছে সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকায়। এ ছাড়া দুই ফসলি জমিতে আগাম জাতের ধান চাষ করায় একই জমিতে সবজি চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন চাষি।
বীরতারা এলাকার কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গেই জমিতে নানা জাতের শাকসবজি লাগিয়েছি। প্রতিদিনই তা বাজারে বিক্রি করে অতিরিক্ত রোজগারও হচ্ছে।’
কৃষক মিজানুর রহমান শিবলী বলেন, ‘আমি আমার দুই ফসলির জমিকে তিন ফসলিতে রূপান্তর করেছি। এই পদ্ধতি এখন উপজেলায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রোপা আমনের পরপরই জমি প্রস্তুত করে বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করা হচ্ছে। যেন বোরো আবাদ বিঘ্ন না হয়।’
কয়ড়া এলাকার কৃষক আবু বকর বলেন, ‘এ বছর আমি তিন বিঘা জমিতে উন্নত জাতের ধান চাষ করেছি। ফলনও খুবই ভালো হয়েছে। বাজারে প্রতি মণ ধান ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর খড় বিঘাপ্রতি সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মাঠে গিয়ে কৃষকদের নানা ধরনের সেবা দিচ্ছি। এবার ধানের ভালো ফলন হয়েছে। কৃষকদের সরকারিভাবে প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতাও করা হচ্ছে।’
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধনবাড়ী উপজেলায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। এতে কৃষকের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। ধানের পাশাপাশি খড়ও বিক্রি হচ্ছে মোটা দামে। সব মিলিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন এলাকার ধানচাষিরা।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার ৯ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারিভাবে দেওয়া হয়েছে নানা প্রণোদনা। পাশাপাশি দেওয়া হচ্ছে পরামর্শ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকেরা ইতিমধ্যে তাঁদের উৎপাদিত ধান কাটতে শুরু করেছেন। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তাঁরা ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত। উপজেলার নিম্নাঞ্চল মুশুদ্দি, বলিভদ্র, বীরতারা ও পাইস্কাতেও হয়েছে ধানের বাম্পার ফলন। বেশির ভাগ জমিতেই চাষ করা হয়েছে উন্নত জাতের ধান। বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয়েছে ২২ থেকে ২৫ মণ।
এদিকে গবাদিপশু পালন বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে খড়ের দাম। প্রতি বিঘার খড় বিক্রি হচ্ছে সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকায়। এ ছাড়া দুই ফসলি জমিতে আগাম জাতের ধান চাষ করায় একই জমিতে সবজি চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন চাষি।
বীরতারা এলাকার কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গেই জমিতে নানা জাতের শাকসবজি লাগিয়েছি। প্রতিদিনই তা বাজারে বিক্রি করে অতিরিক্ত রোজগারও হচ্ছে।’
কৃষক মিজানুর রহমান শিবলী বলেন, ‘আমি আমার দুই ফসলির জমিকে তিন ফসলিতে রূপান্তর করেছি। এই পদ্ধতি এখন উপজেলায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রোপা আমনের পরপরই জমি প্রস্তুত করে বিভিন্ন জাতের সবজি চাষ করা হচ্ছে। যেন বোরো আবাদ বিঘ্ন না হয়।’
কয়ড়া এলাকার কৃষক আবু বকর বলেন, ‘এ বছর আমি তিন বিঘা জমিতে উন্নত জাতের ধান চাষ করেছি। ফলনও খুবই ভালো হয়েছে। বাজারে প্রতি মণ ধান ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর খড় বিঘাপ্রতি সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মাঠে গিয়ে কৃষকদের নানা ধরনের সেবা দিচ্ছি। এবার ধানের ভালো ফলন হয়েছে। কৃষকদের সরকারিভাবে প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতাও করা হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪