রাহুল শর্মা, ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গবেষণার জন্য অর্থের অপর্যাপ্ততা কাটাতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি অংশ চায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের এই অংশ গবেষণা খাতে বরাদ্দের জন্য একটি নীতিমালা করতে ইউজিসি সুপারিশ করতে যাচ্ছে।সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন সুপারিশ থাকছে। শিগগির প্রতিবেদনটি রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রমতে, ইউজিসির ৪৯তম বার্ষিক প্রতিবেদনে ১৫টি সুপারিশ থাকছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো– বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগে খ্যাতনামা শিক্ষকদের সমন্বয়ে পুল গঠন; অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য এনডাউমেন্ট তহবিল গঠন করে শিক্ষাঋণ দেওয়া, ভর্তির ক্ষেত্রে জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র কমিশন গঠন, একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান তৈরি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং চালু করা, ভূমির পরিমাণ যৌক্তিক হারে নির্ধারণ এবং ইউজিসির জনবল বাড়ানো।
ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর জানান, শিগগির বার্ষিক প্রতিবেদনটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করা হবে। সুপারিশগুলোর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য এনডাউমেন্ট তহবিল গঠন, গবেষণায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ প্রদান, উপাচার্য নিয়োগে পুল গঠন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
জানা গেছে, ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি সুপারিশই গবেষণাসংক্রান্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশটি হলো গবেষণা খাতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের নির্দিষ্ট অংশ বরাদ্দ রাখা। এ বিষয়ে ইউজিসি বলছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে
গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ শিক্ষা, উদ্ভাবন ও গবেষণায় বিনিয়োগের বিধান রেখে নীতিমালা কিংবা বিধিমালা প্রণয়ন করা যেতে পারে। এ ছাড়া গবেষণায় ব্যয় নিশ্চিত করা, শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব কমানোর উদ্যোগ নেওয়া এবং গবেষণা আর্কাইভ প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করছে ইউজিসি।
দেশের ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউজিসির জন্য ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৬২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে গবেষণায় বরাদ্দ ছিল মাত্র ১৭৪ কোটি টাকা।
অন্তত পাঁচজন শিক্ষক গবেষণা নিয়ে ইউজিসির সুপারিশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তাঁদেরই একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান এস এম ইমরান হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষক প্রতিবছর গবেষণা খাতে মাত্র ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ পান, যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। গবেষণা খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ালে এবং প্রকল্পভিত্তিক অর্থ বরাদ্দ করলে মানসম্মত গবেষণা করা সম্ভব।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান বলেন, গবেষণা খাতে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে বরাদ্দ দেওয়া হয়, তা খুবই অপ্রতুল। টাকার অভাবে অনেক সময় গবেষণা শেষ করা যায় না। এ রকম নানা কারণে অনেক শিক্ষক গবেষণায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
গবেষণায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি অংশ দেওয়ার সুপারিশকে সাধুবাদ জানান পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি রুবানা হক। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির (শিল্পপ্রতিষ্ঠান) একটি সংযোগ থাকা প্রয়োজন। এতে ইন্ডাস্ট্রি ও বিশ্ববিদ্যালয় উভয়ই উপকৃত হবে।’
ইউজিসি মানসম্মত প্রকাশনায় বিশেষ আর্থিক প্রণোদনারও সুপারিশ করছে। ইউজিসির মতে, পাঠদান ও গবেষণাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে শিক্ষক নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে মানসম্মত প্রকাশনার বিকল্প নেই। প্রকাশনায় শিক্ষকদের উৎসাহিত করার জন্য বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা বা সহায়তা দেওয়া যেতে পারে। গবেষণার পাশাপাশি চৌর্যবৃত্তি ঠেকাতেও নীতিমালা করার সুপারিশ রাখছে ইউজিসি। এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউজিসি বলছে, চৌর্যবৃত্তি নিয়ে কোনো নীতিমালা না থাকায় গবেষণাপত্রে চুরির বিষয়টি সংজ্ঞায়িত করা যাচ্ছে না। তাই চৌর্যবৃত্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা প্রয়োজন। এ ছাড়া শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা সংস্থা গঠন করারও সুপারিশ করছে ইউজিসি। প্রস্তাবিত সংস্থাগুলো হলো কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল, ইউনিভার্সিটি টিচার্স ট্রেনিং একাডেমি, সেন্ট্রাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি, ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল।
ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘সংখ্যার বিচারে আমাদের উচ্চশিক্ষায় অর্জন অনেক। কিন্তু গুণগত শিক্ষায় আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে। শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষার প্রাসঙ্গিকতা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রতিফলন ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আমি মনে করি, ইউজিসির সুপারিশগুলো যৌক্তিক।’
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গবেষণার জন্য অর্থের অপর্যাপ্ততা কাটাতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি অংশ চায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের এই অংশ গবেষণা খাতে বরাদ্দের জন্য একটি নীতিমালা করতে ইউজিসি সুপারিশ করতে যাচ্ছে।সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন সুপারিশ থাকছে। শিগগির প্রতিবেদনটি রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রমতে, ইউজিসির ৪৯তম বার্ষিক প্রতিবেদনে ১৫টি সুপারিশ থাকছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো– বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগে খ্যাতনামা শিক্ষকদের সমন্বয়ে পুল গঠন; অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য এনডাউমেন্ট তহবিল গঠন করে শিক্ষাঋণ দেওয়া, ভর্তির ক্ষেত্রে জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র কমিশন গঠন, একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান তৈরি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং চালু করা, ভূমির পরিমাণ যৌক্তিক হারে নির্ধারণ এবং ইউজিসির জনবল বাড়ানো।
ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর জানান, শিগগির বার্ষিক প্রতিবেদনটি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করা হবে। সুপারিশগুলোর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য এনডাউমেন্ট তহবিল গঠন, গবেষণায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ প্রদান, উপাচার্য নিয়োগে পুল গঠন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
জানা গেছে, ইউজিসির বার্ষিক প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি সুপারিশই গবেষণাসংক্রান্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশটি হলো গবেষণা খাতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের নির্দিষ্ট অংশ বরাদ্দ রাখা। এ বিষয়ে ইউজিসি বলছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে
গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ শিক্ষা, উদ্ভাবন ও গবেষণায় বিনিয়োগের বিধান রেখে নীতিমালা কিংবা বিধিমালা প্রণয়ন করা যেতে পারে। এ ছাড়া গবেষণায় ব্যয় নিশ্চিত করা, শিক্ষকদের প্রশাসনিক দায়িত্ব কমানোর উদ্যোগ নেওয়া এবং গবেষণা আর্কাইভ প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করছে ইউজিসি।
দেশের ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউজিসির জন্য ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৬২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে গবেষণায় বরাদ্দ ছিল মাত্র ১৭৪ কোটি টাকা।
অন্তত পাঁচজন শিক্ষক গবেষণা নিয়ে ইউজিসির সুপারিশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তাঁদেরই একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান এস এম ইমরান হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষক প্রতিবছর গবেষণা খাতে মাত্র ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ পান, যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। গবেষণা খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ালে এবং প্রকল্পভিত্তিক অর্থ বরাদ্দ করলে মানসম্মত গবেষণা করা সম্ভব।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান বলেন, গবেষণা খাতে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে বরাদ্দ দেওয়া হয়, তা খুবই অপ্রতুল। টাকার অভাবে অনেক সময় গবেষণা শেষ করা যায় না। এ রকম নানা কারণে অনেক শিক্ষক গবেষণায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
গবেষণায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আয়ের একটি অংশ দেওয়ার সুপারিশকে সাধুবাদ জানান পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি রুবানা হক। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির (শিল্পপ্রতিষ্ঠান) একটি সংযোগ থাকা প্রয়োজন। এতে ইন্ডাস্ট্রি ও বিশ্ববিদ্যালয় উভয়ই উপকৃত হবে।’
ইউজিসি মানসম্মত প্রকাশনায় বিশেষ আর্থিক প্রণোদনারও সুপারিশ করছে। ইউজিসির মতে, পাঠদান ও গবেষণাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে শিক্ষক নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে মানসম্মত প্রকাশনার বিকল্প নেই। প্রকাশনায় শিক্ষকদের উৎসাহিত করার জন্য বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা বা সহায়তা দেওয়া যেতে পারে। গবেষণার পাশাপাশি চৌর্যবৃত্তি ঠেকাতেও নীতিমালা করার সুপারিশ রাখছে ইউজিসি। এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউজিসি বলছে, চৌর্যবৃত্তি নিয়ে কোনো নীতিমালা না থাকায় গবেষণাপত্রে চুরির বিষয়টি সংজ্ঞায়িত করা যাচ্ছে না। তাই চৌর্যবৃত্তির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা প্রয়োজন। এ ছাড়া শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করতে চারটি আলাদা সংস্থা গঠন করারও সুপারিশ করছে ইউজিসি। প্রস্তাবিত সংস্থাগুলো হলো কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল, ইউনিভার্সিটি টিচার্স ট্রেনিং একাডেমি, সেন্ট্রাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি, ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল।
ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘সংখ্যার বিচারে আমাদের উচ্চশিক্ষায় অর্জন অনেক। কিন্তু গুণগত শিক্ষায় আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে। শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষার প্রাসঙ্গিকতা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রতিফলন ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আমি মনে করি, ইউজিসির সুপারিশগুলো যৌক্তিক।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪