দৌলতপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে একটি খালে দুই বছর ধরে একপাশ ভেঙে পড়ে আছে ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটি। সেই সঙ্গে বন্যায় সেতুর দুই পাশের সংযোগ সড়কের মাটিও স্রোতে ভেসে গেছে।
এতে দুর্ভোগে পড়েছে সেতু দিয়ে চলাচলকারী কয়েকটি গ্রামের মানুষ। সারা বছর তাদের নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। যানবাহন নিয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের।
দৌলতপুর সদর চক মিরপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর খালেক মাস্টারের বাড়ির সামনের খালে ২০১৮ সালে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতুটি ভেঙে পড়ায় দৌলতপুর, চক হরিচরণ, রামচন্দ্রপুর, খলসি ও জিয়নপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের ১০ হাজারের বেশি মানুষকে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা সদর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে নির্মিত ভাঙা সেতুটি মেরামত হয়নি আজও। এতে সেতু দিয়ে চলাচলকারী মানুষকে যানবাহন নিয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে অন্য সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৬৫ টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করে মেসার্স এল রহমান নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। দৌলতপুর প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সেতুটির নির্মাণ তত্ত্বাবধান করে। ২০১৮ সালে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হলে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু এর দুই বছরের মাথায় ২০২০ সালের বন্যায় সেতুর উত্তর পাশের ওয়াল দেবে ভেঙে যায় সেতুটি। এরপর দুই বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙা সেতুটি সংস্কার বা নতুন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
চক হরিচরণ গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন বলেন, অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই
সেতুটি ভেঙে পড়ে। সেতু ভাঙার পর থেকে দুই বছর ধরে স্থানীয়রা দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
দ্রুত সেতুটি সংস্কার অথবা নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
চক মিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘খালের আয়তনের তুলনায় সেতুর দৈর্ঘ্য অনেক কম ছিল। তা ছাড়া ঠিকাদার আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতার নিজের লোক হওয়ায় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। পরে পানির স্রোতে মাটি ধসে সেতুটি ভেঙে পড়ে।
সেতু ভাঙার পর আমি একাধিকবার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় (পিআইও) এবং এলজিইডি কার্যালয়ে জানিয়েছি। তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।’ খালের ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
পিআইও কর্মকর্তা মো. মোমিনুর রহমান বলেন, ‘২০২০ সালের বন্যায় খালে পানির প্রবল স্রোতে সেতুর নিচে এবং দুই পাশের মাটি সরে যাওয়ায় এমনটি হয়েছে। আগে সেতুটি ৪০ ফুট লম্বা ছিল, এখন খালের দূরত্ব বেড়ে যাওয়ায় বড় সেতু নির্মাণ করতে হবে। ৪০ ফুটের বড় সেতু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় পড়ে না। আমি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা নতুন সেতুর ব্যবস্থা করবে।’
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে একটি খালে দুই বছর ধরে একপাশ ভেঙে পড়ে আছে ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটি। সেই সঙ্গে বন্যায় সেতুর দুই পাশের সংযোগ সড়কের মাটিও স্রোতে ভেসে গেছে।
এতে দুর্ভোগে পড়েছে সেতু দিয়ে চলাচলকারী কয়েকটি গ্রামের মানুষ। সারা বছর তাদের নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। যানবাহন নিয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের।
দৌলতপুর সদর চক মিরপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর খালেক মাস্টারের বাড়ির সামনের খালে ২০১৮ সালে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। সেতুটি ভেঙে পড়ায় দৌলতপুর, চক হরিচরণ, রামচন্দ্রপুর, খলসি ও জিয়নপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের ১০ হাজারের বেশি মানুষকে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। উপজেলা সদর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে নির্মিত ভাঙা সেতুটি মেরামত হয়নি আজও। এতে সেতু দিয়ে চলাচলকারী মানুষকে যানবাহন নিয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে অন্য সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৬৫ টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করে মেসার্স এল রহমান নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। দৌলতপুর প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সেতুটির নির্মাণ তত্ত্বাবধান করে। ২০১৮ সালে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হলে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু এর দুই বছরের মাথায় ২০২০ সালের বন্যায় সেতুর উত্তর পাশের ওয়াল দেবে ভেঙে যায় সেতুটি। এরপর দুই বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙা সেতুটি সংস্কার বা নতুন সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
চক হরিচরণ গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন বলেন, অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই
সেতুটি ভেঙে পড়ে। সেতু ভাঙার পর থেকে দুই বছর ধরে স্থানীয়রা দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
দ্রুত সেতুটি সংস্কার অথবা নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
চক মিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘খালের আয়তনের তুলনায় সেতুর দৈর্ঘ্য অনেক কম ছিল। তা ছাড়া ঠিকাদার আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতার নিজের লোক হওয়ায় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। পরে পানির স্রোতে মাটি ধসে সেতুটি ভেঙে পড়ে।
সেতু ভাঙার পর আমি একাধিকবার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় (পিআইও) এবং এলজিইডি কার্যালয়ে জানিয়েছি। তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।’ খালের ওপর দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
পিআইও কর্মকর্তা মো. মোমিনুর রহমান বলেন, ‘২০২০ সালের বন্যায় খালে পানির প্রবল স্রোতে সেতুর নিচে এবং দুই পাশের মাটি সরে যাওয়ায় এমনটি হয়েছে। আগে সেতুটি ৪০ ফুট লম্বা ছিল, এখন খালের দূরত্ব বেড়ে যাওয়ায় বড় সেতু নির্মাণ করতে হবে। ৪০ ফুটের বড় সেতু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় পড়ে না। আমি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা নতুন সেতুর ব্যবস্থা করবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫