সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস ছিল ১১ জুন থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষও জানিয়েছিল, ১০ জুনের পর থেকে ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেট অঞ্চলের কিছু নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। তাই হয়েছে, ১১ জুন থেকে সিলেটে বেড়েছে বৃষ্টিপাত। সিলেট অঞ্চলের কয়েকটি নদীর পানিও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জে সুরমা ও জাদুকাটা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করেছে। ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। পাশাপাশি সুরমা, ধলাই ও লোভা নদীর পানি দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে জেলার সব নদ-নদীর পানি আবারও বেড়েছে। এদিকে আগে থেকে নদ-নদী পানিতে ভরাট থাকায় চলমান এই বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে আবার বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সিলেটে।
সিলেট আবহাওয়া অফিস বলছে, একদিন পর বর্ষাকাল শুরু। তাই বর্ষাকাল শুরুর পর থেকে বৃষ্টিপাত আরও বাড়বে। আগামী ২১ জুন পর্যন্ত এই হারেই সিলেটে বৃষ্টিপাত চলমান থাকবে। ১৭ ও ১৮ জুন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এর চেয়ে আরও বেশি বাড়বে বলে জানিয়েছে সিলেট আবহাওয়া অফিস।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেল তিনটায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ছিল ১১.৯৫ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২.৭৫ সেন্টিমিটার। সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি বিকেল তিনটায় ছিল ১০.২২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১০.৮০ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে গত রোববার বিকেল তিনটায় ছিল ১২.৮৫ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৫.৪০ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ১১.০২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৩.০৫ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেরপুর পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ৭.৪৩ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৮.৫৫ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ৯.৫০ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৯.৪৫ সেন্টিমিটার। এ ছাড়া লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানিও বেড়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, সিলেটে গত রোববার সকাল ছয়টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত ৫৬.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ৭৪.৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেট কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা বলেন, ‘চলমান বৃষ্টি আর উজানের ঢলে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে। বর্ষাকালের আগেই আমাদের নদ-নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির পানি ধারণ করতে পারবে না নদ-নদী। তার ওপর উজানের ঢল চলমান থাকলে সিলেট অঞ্চলের কিছু নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী বলেন, এখন বর্ষাকাল, বৃষ্টি হওয়াটা স্বাভাবিক। সিলেটে আগামী ২১ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টিপাত থাকবে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস ছিল ১১ জুন থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষও জানিয়েছিল, ১০ জুনের পর থেকে ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেট অঞ্চলের কিছু নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। তাই হয়েছে, ১১ জুন থেকে সিলেটে বেড়েছে বৃষ্টিপাত। সিলেট অঞ্চলের কয়েকটি নদীর পানিও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জে সুরমা ও জাদুকাটা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করেছে। ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। পাশাপাশি সুরমা, ধলাই ও লোভা নদীর পানি দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে জেলার সব নদ-নদীর পানি আবারও বেড়েছে। এদিকে আগে থেকে নদ-নদী পানিতে ভরাট থাকায় চলমান এই বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে আবার বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সিলেটে।
সিলেট আবহাওয়া অফিস বলছে, একদিন পর বর্ষাকাল শুরু। তাই বর্ষাকাল শুরুর পর থেকে বৃষ্টিপাত আরও বাড়বে। আগামী ২১ জুন পর্যন্ত এই হারেই সিলেটে বৃষ্টিপাত চলমান থাকবে। ১৭ ও ১৮ জুন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এর চেয়ে আরও বেশি বাড়বে বলে জানিয়েছে সিলেট আবহাওয়া অফিস।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেল তিনটায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ছিল ১১.৯৫ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২.৭৫ সেন্টিমিটার। সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি বিকেল তিনটায় ছিল ১০.২২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১০.৮০ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে গত রোববার বিকেল তিনটায় ছিল ১২.৮৫ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৫.৪০ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ১১.০২ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১৩.০৫ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেরপুর পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ৭.৪৩ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৮.৫৫ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিকেল তিনটায় ছিল ৯.৫০ সেন্টিমিটার। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৯.৪৫ সেন্টিমিটার। এ ছাড়া লোভা, সারি ও ধলাই নদীর পানিও বেড়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, সিলেটে গত রোববার সকাল ছয়টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত ৫৬.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ৭৪.৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেট কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা বলেন, ‘চলমান বৃষ্টি আর উজানের ঢলে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে। বর্ষাকালের আগেই আমাদের নদ-নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির পানি ধারণ করতে পারবে না নদ-নদী। তার ওপর উজানের ঢল চলমান থাকলে সিলেট অঞ্চলের কিছু নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ সাঈদ আহমদ চৌধুরী বলেন, এখন বর্ষাকাল, বৃষ্টি হওয়াটা স্বাভাবিক। সিলেটে আগামী ২১ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টিপাত থাকবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪