মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বোরো চাষে পর্যাপ্ত সেচ ও পানির ব্যবস্থা থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা। তবে কিছু এলাকায় আগাম বোরো চাষ করায় সেসব খেতে ধান কালো রং ধারণ করেছে। এমন অবস্থায় ভালো ফলনের সম্ভাবনার পাশাপাশি উৎকণ্ঠায় রয়েছেন চাষিরা।
কৃষকেরা জানান, যাঁরা আগাম বোরো ধানের চারা রোপণ করেছেন তাঁদের ফসল কালো রং ধারণ করেছে। ধানে মাজরা পোকা দেখা দিয়েছে। পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করার জন্য কীটনাশক স্প্রে করছেন তাঁরা। এদিকে সেচে খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক কৃষক পর্যাপ্ত পরিমাণে বোরো চাষ করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ মৌসুমে উপজেলায় ৪ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লাখ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে চলতি মৌসুমে লাখ মাত্র ছাড়িয়ে গেছে। কিছু এলাকায় এখনো বোরো ধানের আবাদ কারা হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আলীনগর ইউনিয়নের কৃষক শাহিন মিয়া বলেন, ‘আমি দুই একর জমিতে বোরো চাষ করেছি। কয়েক দিন আগে পোকা আক্রমণ করেছিল, কৃষি ঘর থেকে কীটনাশক স্প্রে করার পর পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা পেয়েছে। তেলের দাম বাড়ায় সেচে অনেক খরচ বেড়ে গেছে।’
উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কৃষক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রায় দুই একর জমিতে বোরো চাষ করেছি। একর প্রতি সেচ খরচ ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকা হচ্ছে।’ পোকার আক্রমণ ও রোগ বালাই যদি না আসে তা হলে ধানের ফলন ভালো হবে বলে আশা করছেন এই কৃষক।
পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘কেওলার হাওরে বোরো ধানের চারা রোপণ করা প্রায় শেষের দিকে। মৌসুমের শুরুতে নদীতে পানি বাড়ার কারণে হাওরে চারা রোপণ করতে আমাদের কিছু বিলম্ব হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ১ একর জমিতে বোরোধান চাষ করেছি। বারী বৃষ্টি, আগাম বন্য ও পোকায় আক্রমণ না করলে আশা করছি আমাদের বোরোধান ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান জানান, বোরো চাষে কৃষকদের নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিতে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে উপজেলায় আমাদের লাখ মাত্র ছাড়িয়ে গেছে, মাঠের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইউনিয়ন ভিত্তিক কাজ করছে আমাদের টিম। তবে তাঁরা পোকার আক্রমণের খবর পাননি বলে জানান।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বোরো চাষে পর্যাপ্ত সেচ ও পানির ব্যবস্থা থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা। তবে কিছু এলাকায় আগাম বোরো চাষ করায় সেসব খেতে ধান কালো রং ধারণ করেছে। এমন অবস্থায় ভালো ফলনের সম্ভাবনার পাশাপাশি উৎকণ্ঠায় রয়েছেন চাষিরা।
কৃষকেরা জানান, যাঁরা আগাম বোরো ধানের চারা রোপণ করেছেন তাঁদের ফসল কালো রং ধারণ করেছে। ধানে মাজরা পোকা দেখা দিয়েছে। পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করার জন্য কীটনাশক স্প্রে করছেন তাঁরা। এদিকে সেচে খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক কৃষক পর্যাপ্ত পরিমাণে বোরো চাষ করতে পারেননি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ মৌসুমে উপজেলায় ৪ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লাখ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে চলতি মৌসুমে লাখ মাত্র ছাড়িয়ে গেছে। কিছু এলাকায় এখনো বোরো ধানের আবাদ কারা হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আলীনগর ইউনিয়নের কৃষক শাহিন মিয়া বলেন, ‘আমি দুই একর জমিতে বোরো চাষ করেছি। কয়েক দিন আগে পোকা আক্রমণ করেছিল, কৃষি ঘর থেকে কীটনাশক স্প্রে করার পর পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা পেয়েছে। তেলের দাম বাড়ায় সেচে অনেক খরচ বেড়ে গেছে।’
উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কৃষক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রায় দুই একর জমিতে বোরো চাষ করেছি। একর প্রতি সেচ খরচ ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকা হচ্ছে।’ পোকার আক্রমণ ও রোগ বালাই যদি না আসে তা হলে ধানের ফলন ভালো হবে বলে আশা করছেন এই কৃষক।
পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘কেওলার হাওরে বোরো ধানের চারা রোপণ করা প্রায় শেষের দিকে। মৌসুমের শুরুতে নদীতে পানি বাড়ার কারণে হাওরে চারা রোপণ করতে আমাদের কিছু বিলম্ব হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ১ একর জমিতে বোরোধান চাষ করেছি। বারী বৃষ্টি, আগাম বন্য ও পোকায় আক্রমণ না করলে আশা করছি আমাদের বোরোধান ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান জানান, বোরো চাষে কৃষকদের নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিতে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে উপজেলায় আমাদের লাখ মাত্র ছাড়িয়ে গেছে, মাঠের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইউনিয়ন ভিত্তিক কাজ করছে আমাদের টিম। তবে তাঁরা পোকার আক্রমণের খবর পাননি বলে জানান।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪