বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে আমনের ভরা মৌসুমে অনুমোদিত ডিলারদের কাছে গিয়ে সার পাচ্ছেন না কৃষকেরা। এমতাবস্থায় দালালদের কাছ থেকে দ্বিগুণ দামে সার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। নিয়মিত বাজার নজরদারির অভাবে ব্যবসায়ীরা অসৎ পন্থা অবলম্বনের সুযোগ পাচ্ছেন বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে তদারকি নিয়মিত করা হচ্ছে বলে দাবি প্রশাসনের।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যোবায়ের হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু অসাধু ডিলার বাইরে থেকে সার নিয়ে এসে বেশি দামে বিক্রির চেষ্টা করছেন। আমরা নিয়মিত বাজারে অভিযান পরিচালনা করছি। এর মধ্যে কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জরিমানার আওতায় আনা হয়েছে। অন্যদের সতর্ক করা হয়েছে। নিয়ম ভাঙলে তাঁদেরও শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় মোট ৩৩ জন সারের ডিলার রয়েছেন। এর মধ্যে ৮ ইউনিয়নে ৮ জন বিসিআইসি সার ডিলার এবং অন্য ২৫ জন বিএডিসি সার ডিলার আছেন। মোট সার বরাদ্দ আছে টিএসপি ১৫৮, এমওপি ২৯৪ ও এমপি ১০৪ মেট্রিক টন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগ অনুমোদিত ডিলারের নিজস্ব দোকান কিংবা গুদাম নেই। তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা করেন ভাড়া দোকানে বা গুদামে। অনেকেই আবার বছরের পর বছর লাইসেন্স নবায়ন করে অন্যত্র ভাড়া দিয়ে দেন। দীর্ঘদিন ধরে এমনটা চলে এলেও দেখার কেউ নেই।
এ ছাড়া সরকার-নির্ধারিত মূল্যে বাজারে ইউরিয়া ও টিএসপি সার প্রতি বস্তা ১ হাজার ১০০ টাকা, ডিএপি ৮০০ টাকা এবং এমওপি ৭৫০ টাকায় বিক্রির কথা থাকলেও অসাধু ব্যবসায়ীরা কৃষকদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে দেড় থেকে দ্বিগুণ দামে এসব সার বিক্রি করেন।
বড়বাড়ী ইউনিয়নের রূপগঞ্জ গ্রামের কৃষক আবু সুফিয়ান বলেন, ‘৭৫০ টাকার এমওপি সার কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। তা-ও আবার রসিদ ছাড়া। রসিদ চাইলে সেখানে সরকার-নির্ধারিত মূল্যই লেখা থাকে। প্রতি বস্তায় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা অতিরিক্ত নিলেও কৃষকেরা অসহায়।’
আমজানখোর ইউনিয়নের সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘ভোক্তা অধিকারের অভিযানের আগে হরিণমারী বাজারে এমওপি (পটাশ) সার ১ হাজার ৪০০ টাকা করে বিক্রি হয়।’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারসংকট যেন আমন চাষাবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি না করে, সেদিকে লক্ষ রেখে আমরা পুরো টিম মাঠে কাজ করছি। ডিলারদের সার গুদামে ঢুকতে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে প্রতিনিধি উপস্থিত রেখে সেগুলো কৃষকদের মাঝে সরকার-নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে।’
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে আমনের ভরা মৌসুমে অনুমোদিত ডিলারদের কাছে গিয়ে সার পাচ্ছেন না কৃষকেরা। এমতাবস্থায় দালালদের কাছ থেকে দ্বিগুণ দামে সার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। নিয়মিত বাজার নজরদারির অভাবে ব্যবসায়ীরা অসৎ পন্থা অবলম্বনের সুযোগ পাচ্ছেন বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে তদারকি নিয়মিত করা হচ্ছে বলে দাবি প্রশাসনের।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যোবায়ের হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু অসাধু ডিলার বাইরে থেকে সার নিয়ে এসে বেশি দামে বিক্রির চেষ্টা করছেন। আমরা নিয়মিত বাজারে অভিযান পরিচালনা করছি। এর মধ্যে কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জরিমানার আওতায় আনা হয়েছে। অন্যদের সতর্ক করা হয়েছে। নিয়ম ভাঙলে তাঁদেরও শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় মোট ৩৩ জন সারের ডিলার রয়েছেন। এর মধ্যে ৮ ইউনিয়নে ৮ জন বিসিআইসি সার ডিলার এবং অন্য ২৫ জন বিএডিসি সার ডিলার আছেন। মোট সার বরাদ্দ আছে টিএসপি ১৫৮, এমওপি ২৯৪ ও এমপি ১০৪ মেট্রিক টন। অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগ অনুমোদিত ডিলারের নিজস্ব দোকান কিংবা গুদাম নেই। তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা করেন ভাড়া দোকানে বা গুদামে। অনেকেই আবার বছরের পর বছর লাইসেন্স নবায়ন করে অন্যত্র ভাড়া দিয়ে দেন। দীর্ঘদিন ধরে এমনটা চলে এলেও দেখার কেউ নেই।
এ ছাড়া সরকার-নির্ধারিত মূল্যে বাজারে ইউরিয়া ও টিএসপি সার প্রতি বস্তা ১ হাজার ১০০ টাকা, ডিএপি ৮০০ টাকা এবং এমওপি ৭৫০ টাকায় বিক্রির কথা থাকলেও অসাধু ব্যবসায়ীরা কৃষকদের অসহায়ত্বকে পুঁজি করে দেড় থেকে দ্বিগুণ দামে এসব সার বিক্রি করেন।
বড়বাড়ী ইউনিয়নের রূপগঞ্জ গ্রামের কৃষক আবু সুফিয়ান বলেন, ‘৭৫০ টাকার এমওপি সার কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকায়। তা-ও আবার রসিদ ছাড়া। রসিদ চাইলে সেখানে সরকার-নির্ধারিত মূল্যই লেখা থাকে। প্রতি বস্তায় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা অতিরিক্ত নিলেও কৃষকেরা অসহায়।’
আমজানখোর ইউনিয়নের সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘ভোক্তা অধিকারের অভিযানের আগে হরিণমারী বাজারে এমওপি (পটাশ) সার ১ হাজার ৪০০ টাকা করে বিক্রি হয়।’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারসংকট যেন আমন চাষাবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি না করে, সেদিকে লক্ষ রেখে আমরা পুরো টিম মাঠে কাজ করছি। ডিলারদের সার গুদামে ঢুকতে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে প্রতিনিধি উপস্থিত রেখে সেগুলো কৃষকদের মাঝে সরকার-নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪