কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে তাঁর জন্মস্থান কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মানববন্ধন হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টায় উপজেলার বাঁশগ্রাম ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন হয়। মানববন্ধনের আয়োজন করে নিহতের স্বজন, বাল্যবন্ধু ও এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে অংশ নেন বাঁশগ্রাম আলাউদ্দিন আহমেদ ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আলী হোসেন, ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুক আহমেদ, আওয়ামী লীগ নেতা মকবুল হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা রিফাত আহমেদ শাওন, অধ্যাপক ড. সেলিমের সহপাঠী রূপকুমার রায়সহ এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা দাবি করেন, ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করে সুষ্ঠু তদন্ত করা হোক এবং দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক।
এ ছাড়া মানববন্ধনে সেলিম হোসেনের বাবা শুকুর আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি অসহায় ও গরিব মানুষ। অনেক কষ্ট করে ছেলে মানুষ করেছিলাম। আমার সব শেষ। আমি এখন নিঃস্ব। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো খোঁজ খবর নেয়নি। আমি মামলা করব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
মানববন্ধনে সেলিম হোসেনের দুলাভাই ও আওয়ামী লীগ নেতা মকবুল হোসেন বলেন, ‘সেলিমের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর স্ত্রীকেও মুখ না খোলার জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘লাশ দাফনের দিন কুয়েটের এক শিক্ষক ও কিছু শিক্ষার্থী এসেছিল। তাঁরা তাড়াহুড়া করে লাশ দাফন করেছে।’
বাঁশগ্রাম আলাউদ্দিন আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সহাকরী অধ্যাপক আলী হোসেন বলেন, ‘সেলিম অত্যন্ত মেধাবী ও বিনয়ী ছিলেন। তাঁকে মানসিকভাবে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী এর সুষ্ঠু বিচার করবেন।’
সেলিমের বন্ধু বাঁশগ্রাম বহুমুখী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক রুপকুমার বলেন, ‘সেলিম ছোটবেলা থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ছিল। তার এই অকাল মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের সহধর্মিণী রিক্তাকে (সুমাইয়া) মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি ফোন কলটি রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, কুমারখালীর বাঁশগ্রামের শুকুর আলীর ছেলে ২০১০ সালে কুয়েটে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি লালন শাহ হলের প্রাধ্যক্ষের দায়িত্বেও ছিলেন। গত মঙ্গলবার বেলা তিনটার দিকে ক্যাম্পাসে তিনি মারা যান। এবং গত বুধবার সকালে গ্রামের বাড়ি বাঁশগ্রামে তাঁকে দাফন করা হয়।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে তাঁর জন্মস্থান কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মানববন্ধন হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টায় উপজেলার বাঁশগ্রাম ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন হয়। মানববন্ধনের আয়োজন করে নিহতের স্বজন, বাল্যবন্ধু ও এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে অংশ নেন বাঁশগ্রাম আলাউদ্দিন আহমেদ ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আলী হোসেন, ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুক আহমেদ, আওয়ামী লীগ নেতা মকবুল হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা রিফাত আহমেদ শাওন, অধ্যাপক ড. সেলিমের সহপাঠী রূপকুমার রায়সহ এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা দাবি করেন, ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করে সুষ্ঠু তদন্ত করা হোক এবং দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক।
এ ছাড়া মানববন্ধনে সেলিম হোসেনের বাবা শুকুর আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি অসহায় ও গরিব মানুষ। অনেক কষ্ট করে ছেলে মানুষ করেছিলাম। আমার সব শেষ। আমি এখন নিঃস্ব। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো খোঁজ খবর নেয়নি। আমি মামলা করব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
মানববন্ধনে সেলিম হোসেনের দুলাভাই ও আওয়ামী লীগ নেতা মকবুল হোসেন বলেন, ‘সেলিমের মৃত্যু কোনো স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর স্ত্রীকেও মুখ না খোলার জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘লাশ দাফনের দিন কুয়েটের এক শিক্ষক ও কিছু শিক্ষার্থী এসেছিল। তাঁরা তাড়াহুড়া করে লাশ দাফন করেছে।’
বাঁশগ্রাম আলাউদ্দিন আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সহাকরী অধ্যাপক আলী হোসেন বলেন, ‘সেলিম অত্যন্ত মেধাবী ও বিনয়ী ছিলেন। তাঁকে মানসিকভাবে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী এর সুষ্ঠু বিচার করবেন।’
সেলিমের বন্ধু বাঁশগ্রাম বহুমুখী বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক রুপকুমার বলেন, ‘সেলিম ছোটবেলা থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ছিল। তার এই অকাল মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের সহধর্মিণী রিক্তাকে (সুমাইয়া) মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি ফোন কলটি রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, কুমারখালীর বাঁশগ্রামের শুকুর আলীর ছেলে ২০১০ সালে কুয়েটে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি লালন শাহ হলের প্রাধ্যক্ষের দায়িত্বেও ছিলেন। গত মঙ্গলবার বেলা তিনটার দিকে ক্যাম্পাসে তিনি মারা যান। এবং গত বুধবার সকালে গ্রামের বাড়ি বাঁশগ্রামে তাঁকে দাফন করা হয়।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫