এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
সারা দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে দুই দশকের বেশি পুরোনো ২ হাজার ৪০৭টি মামলা এখনো ঝুলে আছে। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদেশে গত বছরের ২২ জুন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এমন প্রায় পৌনে ৬ হাজার মামলা ওই বছরের ১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তি করে প্রতিবেদন দিতে সংশ্লিষ্ট জেলা আদালতগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছিল। চলতি বছরের মে পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩৭৫টি মামলা।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারা দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে ২০০০ সালের আগের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মিলে অনিষ্পন্ন মামলা ছিল ৫ হাজার ৭৮২টি। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশনা দেয় গত বছরের ২২ জুন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ কমানোর উদ্যোগ নেন।গত বছরের ২৭ জানুয়ারি দেশের আট বিভাগের অধস্তন আদালতের কার্যক্রম তদারকিতে হাইকোর্ট বিভাগের আটজন বিচারপতির নেতৃত্বে আটটি মনিটরিং কমিটি করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওই নির্দেশনায় বলা হয়, এসব কমিটি বিচারাধীন মামলার তথ্য সংগ্রহ করেছে।
সেখানে ২২ বছর ধরে ৫ হাজারের বেশি মামলা বিচারাধীন থাকার তথ্য পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত থাকা মামলা ছাড়া বাকি সব মামলা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়। স্থগিত থাকা মামলার স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের পর তা নিষ্পত্তি করতে বলা হয়।
সূত্র বলেছে, ওই নির্দেশনার পর অক্টোবর পর্যন্ত দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে ১ হাজার ৫৬৩টি পুরোনো মামলা নিষ্পত্তি হয়। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪৩০, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৬৭, ময়মনসিংহ বিভাগে ২০, রংপুর বিভাগে ৮১, সিলেট বিভাগে ২৭, রাজশাহী বিভাগে ২৮৭, খুলনা বিভাগে ৩৪৬ এবং বরিশাল বিভাগে ১০৫টি মামলা ছিল। আর নভেম্বর থেকে গত মে পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ৮১২টি পুরোনো মামলা। এর মধ্যে নভেম্বরে ৭৯৪, ডিসেম্বরে ১১৮, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৩৬, ফেব্রুয়ারিতে ১৭০, মার্চে ১৩৮, এপ্রিলে ৮৬ এবং মে মাসে ২৭০টি মামলা নিষ্পত্তি হয়। এমন পুরোনো আরও ২ হাজার ৪০৭টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ওই নির্দেশনার কারণেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক পুরোনো মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। মনিটরিং কমিটির তদারকি চলছে। আশা করা যায়, বাকি মামলাগুলোও দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।
সারা দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে দুই দশকের বেশি পুরোনো ২ হাজার ৪০৭টি মামলা এখনো ঝুলে আছে। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদেশে গত বছরের ২২ জুন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এমন প্রায় পৌনে ৬ হাজার মামলা ওই বছরের ১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তি করে প্রতিবেদন দিতে সংশ্লিষ্ট জেলা আদালতগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছিল। চলতি বছরের মে পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ৩ হাজার ৩৭৫টি মামলা।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারা দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে ২০০০ সালের আগের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মিলে অনিষ্পন্ন মামলা ছিল ৫ হাজার ৭৮২টি। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশনা দেয় গত বছরের ২২ জুন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ কমানোর উদ্যোগ নেন।গত বছরের ২৭ জানুয়ারি দেশের আট বিভাগের অধস্তন আদালতের কার্যক্রম তদারকিতে হাইকোর্ট বিভাগের আটজন বিচারপতির নেতৃত্বে আটটি মনিটরিং কমিটি করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওই নির্দেশনায় বলা হয়, এসব কমিটি বিচারাধীন মামলার তথ্য সংগ্রহ করেছে।
সেখানে ২২ বছর ধরে ৫ হাজারের বেশি মামলা বিচারাধীন থাকার তথ্য পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত থাকা মামলা ছাড়া বাকি সব মামলা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়। স্থগিত থাকা মামলার স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের পর তা নিষ্পত্তি করতে বলা হয়।
সূত্র বলেছে, ওই নির্দেশনার পর অক্টোবর পর্যন্ত দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে ১ হাজার ৫৬৩টি পুরোনো মামলা নিষ্পত্তি হয়। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪৩০, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৬৭, ময়মনসিংহ বিভাগে ২০, রংপুর বিভাগে ৮১, সিলেট বিভাগে ২৭, রাজশাহী বিভাগে ২৮৭, খুলনা বিভাগে ৩৪৬ এবং বরিশাল বিভাগে ১০৫টি মামলা ছিল। আর নভেম্বর থেকে গত মে পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ৮১২টি পুরোনো মামলা। এর মধ্যে নভেম্বরে ৭৯৪, ডিসেম্বরে ১১৮, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৩৬, ফেব্রুয়ারিতে ১৭০, মার্চে ১৩৮, এপ্রিলে ৮৬ এবং মে মাসে ২৭০টি মামলা নিষ্পত্তি হয়। এমন পুরোনো আরও ২ হাজার ৪০৭টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ওই নির্দেশনার কারণেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক পুরোনো মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। মনিটরিং কমিটির তদারকি চলছে। আশা করা যায়, বাকি মামলাগুলোও দ্রুত নিষ্পত্তি হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪