কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার কয়রা উপজেলায় তরমুজ চাষ হয়েছে মাঠের পর মাঠ। মাটি ফুঁড়ে গজিয়েছে তিন-চার পাতার তরমুজের চারা। এসব সবুজ চারায় স্বপ্ন বুনছেন চাষিরা। ভালো ফলনের আশায় তরমুজের চারা পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
গত বুধবার আমাদী ইউনিয়নের চণ্ডীপুর বিলে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ সারি সারি তরমুজ খেত। এসব মাঠে মাটি ফুটে বের হয়েছে তিন-চার পাতার তরমুজ চারা। বেশির ভাগ মাঠে চারা গজিয়েছে। কোথাও আবার চারা বাড়তে শুরু করেছে। পানি ও সার দেওয়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা।
গত বছর তরমুজ চাষে ভালো লাভ হওয়ায় প্রথমবারের মতো তরমুজ চাষ করছেন রণজিৎ বিশ্বাস। চণ্ডীপুর বিলে নিজের দুই বিঘা জমিসহ এক বিঘা লিজ নিয়ে তিনি শুরু করেছেন তরমুজ চাষ। তরমুজ খেতে কাজ করার সময় কথা হয় রণজিৎ বিশ্বাসের সঙ্গে।
এ সময় রণজিৎ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই বিঘা জমিসহ তিন বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। নয় হাজার তিন শত টাকা দিয়ে পাকিজা ও সুপার ড্রাগন জাতের বীজ কিনে দুই বিঘায় পাকিজা এবং এক বিঘায় সুপার ড্রাগনের বীজ চাষ করেছি। সব বীজ থেকেই চারা গজিয়েছে। এ বছর আবহাওয়া তরমুজ চাষের অনুকূলে রয়েছে। আশা করছি বাম্পার ফলন হবে।’
একই বিলের তরমুজ চাষি ধ্রুব মণ্ডল বলেন, গত বছর পাঁচ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছিলাম। পাঁচ বিঘায় প্রায় এক লাখ নব্বই হাজার টাকা লাভ হয়েছিল। এ বছর পাঁচ বিঘা প্রতি বিঘায় পাঁচ হাজার টাকা হারিতে নিয়ে ১১ বিঘায় তরমুজ চাষ করেছি। এ বছরও ফলন ভালো হবে আশা করছি।’
আরেক চাষি সনজয় ঢালী বলেন, ‘গত বছর সাড়ে তিন বিঘা তরমুজ চাষ করে এক লাখ চল্লিশ হাজার টাকা লাভ হয়েছিল। এ বছর আরও বেশি লাভের আশায় সঞ্চয়ের ৩০ হাজার টাকাসহ সমিতি থেকে ৭০ হাজার টাকা ঋণ এবং মাসে হাজারে ৫০ টাকা হারে সুদে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ১১ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। আশা করছি ঋণ শোধ করেও লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর উপজেলার ৮৫০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। গত বছর কৃষকেরা তরমুজ চাষে লাভবান হয়েছিলেন। যার ফলে এ বছর উপজেলায় গতবারের তুলনায় বেশি জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে এ বছরও উৎপাদন অনেক ভালো হবে।’
খুলনার কয়রা উপজেলায় তরমুজ চাষ হয়েছে মাঠের পর মাঠ। মাটি ফুঁড়ে গজিয়েছে তিন-চার পাতার তরমুজের চারা। এসব সবুজ চারায় স্বপ্ন বুনছেন চাষিরা। ভালো ফলনের আশায় তরমুজের চারা পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
গত বুধবার আমাদী ইউনিয়নের চণ্ডীপুর বিলে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ সারি সারি তরমুজ খেত। এসব মাঠে মাটি ফুটে বের হয়েছে তিন-চার পাতার তরমুজ চারা। বেশির ভাগ মাঠে চারা গজিয়েছে। কোথাও আবার চারা বাড়তে শুরু করেছে। পানি ও সার দেওয়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা।
গত বছর তরমুজ চাষে ভালো লাভ হওয়ায় প্রথমবারের মতো তরমুজ চাষ করছেন রণজিৎ বিশ্বাস। চণ্ডীপুর বিলে নিজের দুই বিঘা জমিসহ এক বিঘা লিজ নিয়ে তিনি শুরু করেছেন তরমুজ চাষ। তরমুজ খেতে কাজ করার সময় কথা হয় রণজিৎ বিশ্বাসের সঙ্গে।
এ সময় রণজিৎ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার দুই বিঘা জমিসহ তিন বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। নয় হাজার তিন শত টাকা দিয়ে পাকিজা ও সুপার ড্রাগন জাতের বীজ কিনে দুই বিঘায় পাকিজা এবং এক বিঘায় সুপার ড্রাগনের বীজ চাষ করেছি। সব বীজ থেকেই চারা গজিয়েছে। এ বছর আবহাওয়া তরমুজ চাষের অনুকূলে রয়েছে। আশা করছি বাম্পার ফলন হবে।’
একই বিলের তরমুজ চাষি ধ্রুব মণ্ডল বলেন, গত বছর পাঁচ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছিলাম। পাঁচ বিঘায় প্রায় এক লাখ নব্বই হাজার টাকা লাভ হয়েছিল। এ বছর পাঁচ বিঘা প্রতি বিঘায় পাঁচ হাজার টাকা হারিতে নিয়ে ১১ বিঘায় তরমুজ চাষ করেছি। এ বছরও ফলন ভালো হবে আশা করছি।’
আরেক চাষি সনজয় ঢালী বলেন, ‘গত বছর সাড়ে তিন বিঘা তরমুজ চাষ করে এক লাখ চল্লিশ হাজার টাকা লাভ হয়েছিল। এ বছর আরও বেশি লাভের আশায় সঞ্চয়ের ৩০ হাজার টাকাসহ সমিতি থেকে ৭০ হাজার টাকা ঋণ এবং মাসে হাজারে ৫০ টাকা হারে সুদে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ১১ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। আশা করছি ঋণ শোধ করেও লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর উপজেলার ৮৫০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। গত বছর কৃষকেরা তরমুজ চাষে লাভবান হয়েছিলেন। যার ফলে এ বছর উপজেলায় গতবারের তুলনায় বেশি জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত অনুকূলে থাকলে এ বছরও উৎপাদন অনেক ভালো হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪