এস এস শোহান, বাগেরহাট
অপার সম্ভাবনার পদ্মা সেতু নিয়ে স্বপ্ন বুনছে দেশবাসী। স্বপ্ন দেখছে দুই বিশ্ব ঐতিহ্যের জেলা বাগেরহাটেরে মানুষও। সেতু উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে বাগেরহাটের পর্যটনশিল্পে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে। অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এই খাতে।
সেতু চালুর ফলে দিনে দিনে ঘুরে যাওয়ার সুবিধা সৃষ্টি হওয়ায় দর্শনার্থী বৃদ্ধি পাবে এ অঞ্চলে। সংশ্লিষ্টদের মতে, জেলার সরকারি-বেসরকারি পর্যটন খাতের আয় বৃদ্ধি পাবে কয়েক গুণ।
সুন্দরবন ট্যুরিস্ট ক্লাবের শেখ শাকির হোসেন বলেন, বাগেরহাটে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য যাতায়াতের প্রধান ব্যবস্থা সড়কপথ। আর এই পথে সহজ যোগাযোগব্যবস্থা না থাকায় দর্শনার্থীদের দুর্ভোগে পড়তে হতো। তবে পদ্মা সেতু চালুর মধ্য দিয়ে সেই চিরচেনা রূপ একেবারেই পাল্টে যাবে। ঘুরে দাঁড়াবে সম্ভাবনাময় বাগেরহাটের পর্যটন শিল্প।
স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড ও ফটোগ্রাফার সোহেল হোসেন বলেন, পদ্মা সেতু হলে দর্শনার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে। দর্শনার্থী বাড়লে গাইডের প্রয়োজনীয়তাও বাড়বে। ফলে অনেকের কর্মসংস্থান হবে।
বাগেরহাট প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কাস্টোডিয়ান মো. যায়েদ বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে দর্শনার্থীর সংখ্যা ধারণার চেয়েও বেশি হবে। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ষাটগম্বুজ মসজিদের সামনের বিশ্রামাগারের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি মসজিদসংলগ্ন ঘোড়া দিঘিকে নান্দনিক করতে ওয়াক-ওয়ে তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আগত পর্যটকদের সুবিধার্থে পর্যটন করপোরেশনের অর্থায়নে ১২ কোটি ৭৭ লাখ ৬ হাজার টাকা ব্যয়ে খানজাহান আলী (র.)-এর মাজার মোড়ে একটি তিন তারকা মানের হোটেল নির্মাণের কাজ চলছে।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে দর্শনার্থীর সংখ্যা কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি সুন্দরবনকে আরও বেশি পর্যটনবান্ধব করে গড়ে তুলতে সুন্দরবনের আলীবান্ধা ও আন্ধারমানিক; দুটি পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে।
জেলা প্রশাসক মো. আজিজুর রহমান বলেন, বাগেরহাটে অসংখ্য দর্শনীয় স্থাপনা রয়েছে। এসবের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি যাতায়েত ব্যবস্থা উন্নত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর হাত ধরে বাগেরহাটের পর্যটনশিল্প বিকশিত হবে। এই খাতে ব্যাপক আর্থিক উন্নতি ঘটবে।
অপার সম্ভাবনার পদ্মা সেতু নিয়ে স্বপ্ন বুনছে দেশবাসী। স্বপ্ন দেখছে দুই বিশ্ব ঐতিহ্যের জেলা বাগেরহাটেরে মানুষও। সেতু উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে বাগেরহাটের পর্যটনশিল্পে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে। অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এই খাতে।
সেতু চালুর ফলে দিনে দিনে ঘুরে যাওয়ার সুবিধা সৃষ্টি হওয়ায় দর্শনার্থী বৃদ্ধি পাবে এ অঞ্চলে। সংশ্লিষ্টদের মতে, জেলার সরকারি-বেসরকারি পর্যটন খাতের আয় বৃদ্ধি পাবে কয়েক গুণ।
সুন্দরবন ট্যুরিস্ট ক্লাবের শেখ শাকির হোসেন বলেন, বাগেরহাটে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য যাতায়াতের প্রধান ব্যবস্থা সড়কপথ। আর এই পথে সহজ যোগাযোগব্যবস্থা না থাকায় দর্শনার্থীদের দুর্ভোগে পড়তে হতো। তবে পদ্মা সেতু চালুর মধ্য দিয়ে সেই চিরচেনা রূপ একেবারেই পাল্টে যাবে। ঘুরে দাঁড়াবে সম্ভাবনাময় বাগেরহাটের পর্যটন শিল্প।
স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড ও ফটোগ্রাফার সোহেল হোসেন বলেন, পদ্মা সেতু হলে দর্শনার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে। দর্শনার্থী বাড়লে গাইডের প্রয়োজনীয়তাও বাড়বে। ফলে অনেকের কর্মসংস্থান হবে।
বাগেরহাট প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কাস্টোডিয়ান মো. যায়েদ বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে দর্শনার্থীর সংখ্যা ধারণার চেয়েও বেশি হবে। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ষাটগম্বুজ মসজিদের সামনের বিশ্রামাগারের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি মসজিদসংলগ্ন ঘোড়া দিঘিকে নান্দনিক করতে ওয়াক-ওয়ে তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আগত পর্যটকদের সুবিধার্থে পর্যটন করপোরেশনের অর্থায়নে ১২ কোটি ৭৭ লাখ ৬ হাজার টাকা ব্যয়ে খানজাহান আলী (র.)-এর মাজার মোড়ে একটি তিন তারকা মানের হোটেল নির্মাণের কাজ চলছে।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, পদ্মা সেতুর ফলে দর্শনার্থীর সংখ্যা কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি সুন্দরবনকে আরও বেশি পর্যটনবান্ধব করে গড়ে তুলতে সুন্দরবনের আলীবান্ধা ও আন্ধারমানিক; দুটি পর্যটনকেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে।
জেলা প্রশাসক মো. আজিজুর রহমান বলেন, বাগেরহাটে অসংখ্য দর্শনীয় স্থাপনা রয়েছে। এসবের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি যাতায়েত ব্যবস্থা উন্নত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর হাত ধরে বাগেরহাটের পর্যটনশিল্প বিকশিত হবে। এই খাতে ব্যাপক আর্থিক উন্নতি ঘটবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪