ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
উজানের ঢল ও বর্ষণে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করছেন ভাঙনে দিশেহারা লোকজন।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ির তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্র নদের কোলঘেঁষা উপজেলার উড়িয়া, গজারিয়া, ফুলছড়ি, ফজলুপুর ও এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল ইতিমধ্যে প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে ভাঙন।
নতুন করে ভাঙনে ফুলছড়ি ইউনিয়নের পিপুলিয়া, বাগবাড়ী, দেলুয়াবাড়ী, উড়িয়া ইউনিয়নের বানিয়াপাড়া ও মধ্য উড়িয়া গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার বসতভিটা হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উড়িয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গিয়ে দেখা যায়, নদীভাঙনের শিকার লোকজন যেটুকু সম্বল রক্ষা করতে পেরেছেন তাই নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে নৌকায় করে বাঁধে আসছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় চারটি নৌকায় করে ওই গ্রামের ১৫টি পরিবার বাঁধে এসেছেন।
আব্দুস সাত্তার (৫০) নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, এভাবে নদীভাঙন কোনো দিন দেখেননি তিনি। ছেলেমেয়ে, গবাদিপশু আর কিছু আসবাবপত্র ছাড়া সব নদীতে চলে গেছে। এখানে আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু ছেলেমেয়েদের কী খাওয়াবেন, তা তিনি জানেন না।
বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াজেদ মিয়া বলেন, ‘আমার বাড়ির আঙিনায় তিনটি পরিবারকে তাৎক্ষণিক আশ্রয় দিয়েছি। তাদের শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করলে ভালো হতো।’
গতকাল শনিবার ফুলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, ‘গত তিন দিনে পিপুলিয়া, বাগবাড়ী ও দেলুয়াবাড়ী গ্রামের ১১৫টি পরিবার ভাঙনের শিকার হয়ে বাস্তুহারা হয়েছে। ভাঙনের শিকার লোকজনের কথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, বন্যা ও নদীভাঙনের শিকার লোকজনের শুকনো খাবারের জন্য বরাদ্দ পাওয়া গেছে। ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তালিকা চাওয়া হয়েছে। দ্রুতই ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে।
উজানের ঢল ও বর্ষণে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করছেন ভাঙনে দিশেহারা লোকজন।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ির তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্র নদের কোলঘেঁষা উপজেলার উড়িয়া, গজারিয়া, ফুলছড়ি, ফজলুপুর ও এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল ইতিমধ্যে প্লাবিত হয়েছে। পানি বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে ভাঙন।
নতুন করে ভাঙনে ফুলছড়ি ইউনিয়নের পিপুলিয়া, বাগবাড়ী, দেলুয়াবাড়ী, উড়িয়া ইউনিয়নের বানিয়াপাড়া ও মধ্য উড়িয়া গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার বসতভিটা হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছে।
সরেজমিন উড়িয়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গিয়ে দেখা যায়, নদীভাঙনের শিকার লোকজন যেটুকু সম্বল রক্ষা করতে পেরেছেন তাই নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে নৌকায় করে বাঁধে আসছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় চারটি নৌকায় করে ওই গ্রামের ১৫টি পরিবার বাঁধে এসেছেন।
আব্দুস সাত্তার (৫০) নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, এভাবে নদীভাঙন কোনো দিন দেখেননি তিনি। ছেলেমেয়ে, গবাদিপশু আর কিছু আসবাবপত্র ছাড়া সব নদীতে চলে গেছে। এখানে আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু ছেলেমেয়েদের কী খাওয়াবেন, তা তিনি জানেন না।
বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াজেদ মিয়া বলেন, ‘আমার বাড়ির আঙিনায় তিনটি পরিবারকে তাৎক্ষণিক আশ্রয় দিয়েছি। তাদের শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করলে ভালো হতো।’
গতকাল শনিবার ফুলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজহারুল হান্নান বলেন, ‘গত তিন দিনে পিপুলিয়া, বাগবাড়ী ও দেলুয়াবাড়ী গ্রামের ১১৫টি পরিবার ভাঙনের শিকার হয়ে বাস্তুহারা হয়েছে। ভাঙনের শিকার লোকজনের কথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, বন্যা ও নদীভাঙনের শিকার লোকজনের শুকনো খাবারের জন্য বরাদ্দ পাওয়া গেছে। ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তালিকা চাওয়া হয়েছে। দ্রুতই ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪