ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
‘তিন দিন ধরে পানিবন্দী হয়ে আছি, কেউ সহায়তা দিতে আসেনি। বাড়িঘর পানির নিচে, আমাদের সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।’ সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের তেলিখাল গ্রামের বাসিন্দা হান্নান মিয়া গতকাল রোববার এভাবেই তাঁর দুর্দশার কথা বলছিলেন।
শুধু হান্নান মিয়াই নয়, বন্যাকবলিত সিলেটের অধিকাংশ প্রান্তিক পরিবারের মানুষের একই অবস্থা। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতেও বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের তীব্র সংকট। সেখানে দুর্গত মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। তবে সেনাবাহিনী কিছু কিছু এলাকায় ত্রাণ তৎপরতা চালাচ্ছে।
কোম্পানীগঞ্জের বর্নি গ্রামের বাসিন্দা দিলোয়ার বলেন, ‘পুরো ঘর ডুবে গিয়েছিল, এখন ঘরের ভেতরে কোমরপানি। ঘরের যাবতীয় জিনিস শেষ হয়ে গেছে। টিউবওয়েল পানির নিচে, খাওয়ার পানিও নাই। এত কষ্ট নাই পারতেছি খাইতে না নাইতে (গোসল)।’
গোয়াইনঘাটের পশ্চিম আলীরগাঁওয়ের আবদুল করিমের ঘরবাড়িও পানির নিচে। দুবারের বন্যায় এখন নিঃস্ব তিনি। তাঁর বাড়ির বাথরুমও পানির নিচে। মানুষের চেয়ে বেশি সমস্যা হচ্ছে গরু-বাছুরের।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার আঙ্গুরকান্দি গ্রামের মৃত্যুঞ্জয় দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন দিন ধরে হাইটেক পার্কের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিবার নিয়ে উঠেছি। গত বন্যার চেয়ে এবারের বন্যার পানি ৬ ফুট বেশি হবে।’
সিলেটের বানভাসি মানুষেরা বলছে, কোথাও কোথাও ঘরের চাল পর্যন্ত পানি। সিলেটে ৮০ শতাংশ বাড়িঘর পানিতে প্লাবিত হয়েছে। অনেকে অনিরাপদ জেনেও বাড়ি ও গবাদিপশুর মায়ায় পানিবন্দী হয়েই আছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে এসেও পড়েছেন আরেক ভোগান্তিতে। স্থানের তুলনায় এসব আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষের সংখ্যা বেশি। অনেক জায়গায় গবাদি পশুপাখির সঙ্গে গাদাগাদি করে একই কক্ষে আশ্রয় নেওয়া ব্যক্তিরা গত শনিবার রাত কাটিয়েছেন।
গত শুক্রবার থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকা বন্যায় তলিয়ে যাওয়ার পর সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) ৩২টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার বা পানীয়জলের তীব্র সংকট। সিটি করপোরেশন স্থানীয় কাউন্সিলরদের দেখাশোনার দায়িত্ব দিলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁদের দেখা নেই। শুকনো খাবার সংগ্রহ করতে ব্যর্থ সিসিকও। নগরীতে আশ্রয়কেন্দ্র খুললেও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সেভাবে দেখভাল করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে। নগরীর মীরাবাজারে কিশোরী মোহন স্কুলের আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন যতরপুরের আবদুল গফুর। তিনি জানান, এখানেও খাদ্যসংকট রয়েছে। পানীয়জলের জন্য সিটি করপোরেশনের একটি পানির ট্যাংক রাখা হয়েছে সামনে। তবে খাবার নেই।
নগরীর ৩২টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলার কথা জানালেও সেখানে কী পরিমাণ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে, তা-ও নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি আশ্রয়কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা সিসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ ও পরিবহন শাখা) মো. রুহুল আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এদের দেখাশোনার জন্য স্থানীয় কাউন্সিলরদের বলা হয়েছে। তাঁরা শুকনো খাবার ও পানীয়জলের ব্যবস্থা করছেন।
এদিকে আশ্রয়কেন্দ্রে বিতরণের জন্য সিলেটে কোনো শুকনো খাবার পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সিসিকের প্রকৌশলী রুহুল আলম। তিনি বলেন, শুকনো খাবার সংগ্রহের জন্য নগরীর কালীঘাটের পাইকারি বাজারে লোক পাঠানো হয়েছিল। সেখানকার সব দোকান পানিতে তলিয়ে গেছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বন্যাকবলিত এলাকায় নৌকার তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এতে অসহায় মানুষের কাছে খুব একটা যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমনকি সরকারি ব্যবস্থাপনায় চালু হওয়া আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় খাদ্যসামগ্রী পৌঁছানো যাচ্ছে না।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোশাররফ হোসেন গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘জলযানের সংকটের কারণে বন্যাদুর্গত সব জায়গায় ত্রাণ পৌঁছানো যাচ্ছে না। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। সেনাবাহিনীও ত্রাণ তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে বিশুদ্ধ পানির সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বিপুল পরিমাণে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করছি।’ তিনি জানান, গতকাল সন্ধ্যা থেকে অধিকাংশ মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক সচল হয়েছে। তবে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে পানি না নামলে সেগুলো চালু করা যাবে না।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হীমাংশু লাল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, বালাগঞ্জ, কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পানির নিচে। এতে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ পরিস্থিতি
সিলেট ও সুনামগঞ্জের পাশাপাশি অব্যাহত ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলের কারণে মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের বড় অংশ এখন পানির নিচে। বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এভাবে দেড় লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দী। সরকারি পর্যায়ে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে এখানকার বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে বন্যার পানি ঢুকতে পারে। যদিও শেভরনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র সুরক্ষিত রাখতে তাদের টিম কাজ করছে। গ্যাসক্ষেত্রে পানি ঢুকতে পারবে না বলেই তারা আশা করছে।
‘তিন দিন ধরে পানিবন্দী হয়ে আছি, কেউ সহায়তা দিতে আসেনি। বাড়িঘর পানির নিচে, আমাদের সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।’ সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের তেলিখাল গ্রামের বাসিন্দা হান্নান মিয়া গতকাল রোববার এভাবেই তাঁর দুর্দশার কথা বলছিলেন।
শুধু হান্নান মিয়াই নয়, বন্যাকবলিত সিলেটের অধিকাংশ প্রান্তিক পরিবারের মানুষের একই অবস্থা। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতেও বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের তীব্র সংকট। সেখানে দুর্গত মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। তবে সেনাবাহিনী কিছু কিছু এলাকায় ত্রাণ তৎপরতা চালাচ্ছে।
কোম্পানীগঞ্জের বর্নি গ্রামের বাসিন্দা দিলোয়ার বলেন, ‘পুরো ঘর ডুবে গিয়েছিল, এখন ঘরের ভেতরে কোমরপানি। ঘরের যাবতীয় জিনিস শেষ হয়ে গেছে। টিউবওয়েল পানির নিচে, খাওয়ার পানিও নাই। এত কষ্ট নাই পারতেছি খাইতে না নাইতে (গোসল)।’
গোয়াইনঘাটের পশ্চিম আলীরগাঁওয়ের আবদুল করিমের ঘরবাড়িও পানির নিচে। দুবারের বন্যায় এখন নিঃস্ব তিনি। তাঁর বাড়ির বাথরুমও পানির নিচে। মানুষের চেয়ে বেশি সমস্যা হচ্ছে গরু-বাছুরের।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার আঙ্গুরকান্দি গ্রামের মৃত্যুঞ্জয় দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন দিন ধরে হাইটেক পার্কের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিবার নিয়ে উঠেছি। গত বন্যার চেয়ে এবারের বন্যার পানি ৬ ফুট বেশি হবে।’
সিলেটের বানভাসি মানুষেরা বলছে, কোথাও কোথাও ঘরের চাল পর্যন্ত পানি। সিলেটে ৮০ শতাংশ বাড়িঘর পানিতে প্লাবিত হয়েছে। অনেকে অনিরাপদ জেনেও বাড়ি ও গবাদিপশুর মায়ায় পানিবন্দী হয়েই আছেন। আশ্রয়কেন্দ্রে এসেও পড়েছেন আরেক ভোগান্তিতে। স্থানের তুলনায় এসব আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষের সংখ্যা বেশি। অনেক জায়গায় গবাদি পশুপাখির সঙ্গে গাদাগাদি করে একই কক্ষে আশ্রয় নেওয়া ব্যক্তিরা গত শনিবার রাত কাটিয়েছেন।
গত শুক্রবার থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকা বন্যায় তলিয়ে যাওয়ার পর সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) ৩২টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার বা পানীয়জলের তীব্র সংকট। সিটি করপোরেশন স্থানীয় কাউন্সিলরদের দেখাশোনার দায়িত্ব দিলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁদের দেখা নেই। শুকনো খাবার সংগ্রহ করতে ব্যর্থ সিসিকও। নগরীতে আশ্রয়কেন্দ্র খুললেও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সেভাবে দেখভাল করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে। নগরীর মীরাবাজারে কিশোরী মোহন স্কুলের আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন যতরপুরের আবদুল গফুর। তিনি জানান, এখানেও খাদ্যসংকট রয়েছে। পানীয়জলের জন্য সিটি করপোরেশনের একটি পানির ট্যাংক রাখা হয়েছে সামনে। তবে খাবার নেই।
নগরীর ৩২টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলার কথা জানালেও সেখানে কী পরিমাণ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে, তা-ও নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি আশ্রয়কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা সিসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ ও পরিবহন শাখা) মো. রুহুল আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এদের দেখাশোনার জন্য স্থানীয় কাউন্সিলরদের বলা হয়েছে। তাঁরা শুকনো খাবার ও পানীয়জলের ব্যবস্থা করছেন।
এদিকে আশ্রয়কেন্দ্রে বিতরণের জন্য সিলেটে কোনো শুকনো খাবার পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সিসিকের প্রকৌশলী রুহুল আলম। তিনি বলেন, শুকনো খাবার সংগ্রহের জন্য নগরীর কালীঘাটের পাইকারি বাজারে লোক পাঠানো হয়েছিল। সেখানকার সব দোকান পানিতে তলিয়ে গেছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বন্যাকবলিত এলাকায় নৌকার তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এতে অসহায় মানুষের কাছে খুব একটা যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমনকি সরকারি ব্যবস্থাপনায় চালু হওয়া আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় খাদ্যসামগ্রী পৌঁছানো যাচ্ছে না।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোশাররফ হোসেন গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘জলযানের সংকটের কারণে বন্যাদুর্গত সব জায়গায় ত্রাণ পৌঁছানো যাচ্ছে না। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। সেনাবাহিনীও ত্রাণ তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে বিশুদ্ধ পানির সংকট রয়েছে। এ জন্য আমরা বিপুল পরিমাণে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করছি।’ তিনি জানান, গতকাল সন্ধ্যা থেকে অধিকাংশ মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক সচল হয়েছে। তবে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে পানি না নামলে সেগুলো চালু করা যাবে না।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হীমাংশু লাল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, বালাগঞ্জ, কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পানির নিচে। এতে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ পরিস্থিতি
সিলেট ও সুনামগঞ্জের পাশাপাশি অব্যাহত ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলের কারণে মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের বড় অংশ এখন পানির নিচে। বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এভাবে দেড় লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দী। সরকারি পর্যায়ে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে এখানকার বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে বন্যার পানি ঢুকতে পারে। যদিও শেভরনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র সুরক্ষিত রাখতে তাদের টিম কাজ করছে। গ্যাসক্ষেত্রে পানি ঢুকতে পারবে না বলেই তারা আশা করছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪