জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
নীলফামারীর তিস্তার বুকে জেগে ওঠা চরে চলছে নানা জাতের ফসলের চাষাবাদ। পানি ও সময় কম লাগায় কৃষকেরা ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন। এ বছর অনুকূল আবহাওয়া ও পোকার আক্রমণ না থাকায় ভুট্টার ভালো ফলনের আশা করছেন তাঁরা। এতে এখানকার কৃষি অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এক নতুন মাত্রা, বদলে দিয়েছে মানুষের জীবন-জীবিকা।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, জেলার ডিমলায় দুই হাজার ৯৪৫ হেক্টর ও জলঢাকায় ৩২৮ হেক্টর জমি চরবেষ্টিত। ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী, খালিশা চাপানী, টেপাখড়িবাড়ী, পূর্ব ছাতনাই, গোলমুন্ডা, ডাউয়াবাড়ী ও শোলমারী ইউনিয়নে তিস্তার ছোটবড় প্রায় ২৩টি জেগে ওঠা চরে ভুট্টার চাষ হচ্ছে। জেলায় গত বছর ২৩ হাজার ৪৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়। চলতি বছর ভুট্টা চাষের জমির পরিমাণ আরও প্রায় দুই হাজার হেক্টর বেড়েছে। প্রতি বছর তামাক চাষ ছেড়ে দিয়ে ভুট্টা চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, মাঠের পর মাঠ সবুজের সমারোহ। কৃষকেরা কাজে ব্যস্ত। সবুজ পাতায় স্বপ্ন বুনছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে কোথাও কোথাও গাছে ফুল আসা শুরু হয়েছে। কোথাও তরতাজা হয়ে গাছ বেরিয়ে আসছে।
একই এলাকার আরেক কৃষক সমসের আলী বলেন, আমাদের এই চর এলাকায় এক সময় বোরো ধান আবাদ করতাম, বর্তমানে বোরো ধান বাদ দিয়ে আমরা ভুট্টা চাষ করছি। আমি চার বিঘা জায়গায় ভুট্টা লাগাইছি, আমার ৩৫-৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান বলেন, ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মানুষেরা আগে ধান আবাদ করতেন, এখন তাঁরা ভুট্টার আবাদের দিকে ঝুঁকছেন। এই ঝোঁকার পেছনে কারণ হলো, ভুট্টার আবাদে কৃষকেরা সাশ্রয় পাচ্ছেন। ধান আবাদ করলে চরের মধ্যে পানির বেশি খরচ হতো। কিন্তু ভুট্টায় সে খরচটা হচ্ছে না, আবার কৃষকেরা লাভবান বেশি হচ্ছেন।
ডিমলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, এ উপজেলায় ৯টি চর রয়েছে। চরগুলো এক সময় পতিত অবস্থায় থাকত। বর্তমানে আমাদের এলাকার কৃষকেরা সচেতন ও কৃষি উপকরণ সহজলভ্য হওয়ায় ভুট্টা চাষ অনেকাংশে বেড়েছে। আমি মনে করি, এ বছরে ভুট্টা যে অবস্থা এখানে ভালো ফলন পাবে কৃষক। করবেন বলে আশা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, পুষ্টিসমৃদ্ধ ভুট্টা লাভজনক ফসল হওয়ায় কৃষকেরা এ আবাদে ঝুঁকছেন। কৃষি বিভাগ তাদের নানাভাবে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিক তাঁদের পাশে রয়েছেন।
নীলফামারীর তিস্তার বুকে জেগে ওঠা চরে চলছে নানা জাতের ফসলের চাষাবাদ। পানি ও সময় কম লাগায় কৃষকেরা ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন। এ বছর অনুকূল আবহাওয়া ও পোকার আক্রমণ না থাকায় ভুট্টার ভালো ফলনের আশা করছেন তাঁরা। এতে এখানকার কৃষি অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এক নতুন মাত্রা, বদলে দিয়েছে মানুষের জীবন-জীবিকা।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, জেলার ডিমলায় দুই হাজার ৯৪৫ হেক্টর ও জলঢাকায় ৩২৮ হেক্টর জমি চরবেষ্টিত। ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী, খালিশা চাপানী, টেপাখড়িবাড়ী, পূর্ব ছাতনাই, গোলমুন্ডা, ডাউয়াবাড়ী ও শোলমারী ইউনিয়নে তিস্তার ছোটবড় প্রায় ২৩টি জেগে ওঠা চরে ভুট্টার চাষ হচ্ছে। জেলায় গত বছর ২৩ হাজার ৪৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়। চলতি বছর ভুট্টা চাষের জমির পরিমাণ আরও প্রায় দুই হাজার হেক্টর বেড়েছে। প্রতি বছর তামাক চাষ ছেড়ে দিয়ে ভুট্টা চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, মাঠের পর মাঠ সবুজের সমারোহ। কৃষকেরা কাজে ব্যস্ত। সবুজ পাতায় স্বপ্ন বুনছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে কোথাও কোথাও গাছে ফুল আসা শুরু হয়েছে। কোথাও তরতাজা হয়ে গাছ বেরিয়ে আসছে।
একই এলাকার আরেক কৃষক সমসের আলী বলেন, আমাদের এই চর এলাকায় এক সময় বোরো ধান আবাদ করতাম, বর্তমানে বোরো ধান বাদ দিয়ে আমরা ভুট্টা চাষ করছি। আমি চার বিঘা জায়গায় ভুট্টা লাগাইছি, আমার ৩৫-৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান বলেন, ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মানুষেরা আগে ধান আবাদ করতেন, এখন তাঁরা ভুট্টার আবাদের দিকে ঝুঁকছেন। এই ঝোঁকার পেছনে কারণ হলো, ভুট্টার আবাদে কৃষকেরা সাশ্রয় পাচ্ছেন। ধান আবাদ করলে চরের মধ্যে পানির বেশি খরচ হতো। কিন্তু ভুট্টায় সে খরচটা হচ্ছে না, আবার কৃষকেরা লাভবান বেশি হচ্ছেন।
ডিমলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী বলেন, এ উপজেলায় ৯টি চর রয়েছে। চরগুলো এক সময় পতিত অবস্থায় থাকত। বর্তমানে আমাদের এলাকার কৃষকেরা সচেতন ও কৃষি উপকরণ সহজলভ্য হওয়ায় ভুট্টা চাষ অনেকাংশে বেড়েছে। আমি মনে করি, এ বছরে ভুট্টা যে অবস্থা এখানে ভালো ফলন পাবে কৃষক। করবেন বলে আশা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, পুষ্টিসমৃদ্ধ ভুট্টা লাভজনক ফসল হওয়ায় কৃষকেরা এ আবাদে ঝুঁকছেন। কৃষি বিভাগ তাদের নানাভাবে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। মাঠকর্মীরা সার্বক্ষণিক তাঁদের পাশে রয়েছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪