বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার পৌর শহর ও উপজেলার গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার। উপজেলায় দুই শতাধিক গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির দোকান রয়েছে। এর মধ্যে তিন-চারটি দোকানের বিক্রির অনুমোদন রয়েছে। বাকিরা সরকারি আইন ও নীতিমালার তোয়াক্কা না করে, শুধু ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন। স্থানীয় সচেতন বাসিন্দারা বলছেন, এভাবে যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি শুধু বেআইনিই নয়, ঝুঁকিও। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবাধে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে, যেকোনো মুহূর্তে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জানা গেছে, গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করতে হলে একজন ব্যবসায়ীকে সরকারি বিধিমোতাবেক কমপক্ষে পাকা মেঝেসহ আধাপাকা ঘর, অগ্নিনির্বাপণ সক্ষমতা-সংক্রান্ত ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স, মজবুত ও ঝুঁকিমুক্ত সংরক্ষণাগার থাকতে হবে। একজন ব্যবসায়ী ওই সব শর্ত পূরণ করলেই এলপি গ্যাস বিক্রির নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
বিয়ানীবাজার পৌরশহর ও উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুদির দোকান, পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিনের দোকান, ওয়েল্ডিংয়ের দোকান, আবাসিক ভবন, লাকড়ির দোকান, চায়ের দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশসহ জনবহুল এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানেও গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। অধিকাংশ গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র, নেই মজবুত ও ঝুঁকিমুক্ত সংরক্ষণাগার। কিছু দোকানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র ঝোলানো থাকলেও দোকানিরা জানেন না এর ব্যবহার। অবাধে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারির নিয়ম থাকলেও, কখনো কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়নি বিয়ানীবাজারে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নজরদারি না থাকার কারণেই যত্রতত্র চলছে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি।
বৈরাগীবাজারের রুহেল আহমদ বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কোনো কাগজপত্র আমার নেই। কয়েক বছর ধরে আমার মুদিদোকানে গ্যাসের সিলিন্ডার বিক্রি করছি। কিন্তু কেউ নিষেধ করেনি। আর গ্যাস সিলিন্ডার তো আমাদের কোথাও গিয়ে আনতে হয় না। গ্যাস কোম্পানিগুলোর গাড়ি দোকানে এসে ডেলিভারি দিয়ে যায়।’
বিয়ানীবাজার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা মহররম আলী বলেন, এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার চাইলেই কেউ বিক্রি করতে পারেন না। যাঁরা অনুমোদন ছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন, স্থানীয় প্রশাসনের উচিত তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিক নূর বলেন, ‘আমরা শিগগির অভিযানে বের হব। অবৈধভাবে যাঁরা গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিয়ানীবাজার পৌর শহর ও উপজেলার গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার। উপজেলায় দুই শতাধিক গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির দোকান রয়েছে। এর মধ্যে তিন-চারটি দোকানের বিক্রির অনুমোদন রয়েছে। বাকিরা সরকারি আইন ও নীতিমালার তোয়াক্কা না করে, শুধু ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন। স্থানীয় সচেতন বাসিন্দারা বলছেন, এভাবে যত্রতত্র গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি শুধু বেআইনিই নয়, ঝুঁকিও। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবাধে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে, যেকোনো মুহূর্তে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
জানা গেছে, গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা করতে হলে একজন ব্যবসায়ীকে সরকারি বিধিমোতাবেক কমপক্ষে পাকা মেঝেসহ আধাপাকা ঘর, অগ্নিনির্বাপণ সক্ষমতা-সংক্রান্ত ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স, মজবুত ও ঝুঁকিমুক্ত সংরক্ষণাগার থাকতে হবে। একজন ব্যবসায়ী ওই সব শর্ত পূরণ করলেই এলপি গ্যাস বিক্রির নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
বিয়ানীবাজার পৌরশহর ও উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুদির দোকান, পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিনের দোকান, ওয়েল্ডিংয়ের দোকান, আবাসিক ভবন, লাকড়ির দোকান, চায়ের দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশসহ জনবহুল এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানেও গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। অধিকাংশ গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র, নেই মজবুত ও ঝুঁকিমুক্ত সংরক্ষণাগার। কিছু দোকানে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র ঝোলানো থাকলেও দোকানিরা জানেন না এর ব্যবহার। অবাধে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারির নিয়ম থাকলেও, কখনো কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়নি বিয়ানীবাজারে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নজরদারি না থাকার কারণেই যত্রতত্র চলছে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি।
বৈরাগীবাজারের রুহেল আহমদ বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির কোনো কাগজপত্র আমার নেই। কয়েক বছর ধরে আমার মুদিদোকানে গ্যাসের সিলিন্ডার বিক্রি করছি। কিন্তু কেউ নিষেধ করেনি। আর গ্যাস সিলিন্ডার তো আমাদের কোথাও গিয়ে আনতে হয় না। গ্যাস কোম্পানিগুলোর গাড়ি দোকানে এসে ডেলিভারি দিয়ে যায়।’
বিয়ানীবাজার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা মহররম আলী বলেন, এলপিজি গ্যাসের সিলিন্ডার চাইলেই কেউ বিক্রি করতে পারেন না। যাঁরা অনুমোদন ছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন, স্থানীয় প্রশাসনের উচিত তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিক নূর বলেন, ‘আমরা শিগগির অভিযানে বের হব। অবৈধভাবে যাঁরা গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪