মো. জাকিরুল ইসলাম, হালুয়াঘাট
হালুয়াঘাট উপজেলার ১০টি ইউপিতে আগামী ১১ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আটটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের ১২ জন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী রয়েছেন। এতে অস্বস্তিতে আছেন দলীয় প্রার্থীরা। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন।
নির্বাচন কার্যালয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিদ্রোহীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য বলা হলেও সাড়া মেলেনি। এ বিষয়ে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া এক প্রার্থী বলেন, ‘বিদ্রোহীরা ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা আওয়ামী লীগকে অবগত করা হয়েছে।’
জানা গেছে, উপজেলার জুগলী ইউপিতে নৌকার প্রার্থী সামাদুল ইসলাম। আর বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন কাজী সফিকুল ইসলাম, রুহুল আমীন কামরুল হাসান। তাঁরা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে ছিলেন। বিলডোরা ইউপিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। এখানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আশরাফ উল আলম ও যুবলীগ নেতা মশিউর রহমান শাহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন।
শাকুয়াই ইউপিতে প্রার্থী হয়েছেন শাহেদ আলী। এখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন পাঁচবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন। নড়াইল ইউপিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দুইবারের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন মানিক।
স্বদেশি ইউপিতে নৌকার প্রার্থী খোরশেদ আলী। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি জিহাদ সিদ্দিকী ইরাদ। ধুরাইল ইউপিতে নৌকার প্রার্থী দুইবারের চেয়ারম্যান মো. ওয়ারিছ উদ্দিন সুমন। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন যুবলীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল বাতেন শেখ সেলিম ও আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম বাদশা।
ধারা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়ের আলম বিপ্লব। বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান খান। গাজিরভিটা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মান্নান। বিদ্রোহী প্রার্থী চারবারের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলুয়ার হোসেন।
বিদ্রোহী প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাকে নৌকা না দেওয়ায় ভোটাররা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে আমি নির্বাচনে রয়েছি।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কবিরুল ইসলাম বেগ বলেন, ‘বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে কয়েকটি স্থানে বিশৃঙ্খলা হয়েছে। প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে জেলা আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।’
নির্বাচন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা জন কেনেথ রিছিল বলেন, ‘১০টি ইউনিয়নে ৫২ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।’
ইউএনও মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা সভা করা হয়েছে। প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করবেন।’
হালুয়াঘাট উপজেলার ১০টি ইউপিতে আগামী ১১ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আটটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের ১২ জন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী রয়েছেন। এতে অস্বস্তিতে আছেন দলীয় প্রার্থীরা। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন।
নির্বাচন কার্যালয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিদ্রোহীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য বলা হলেও সাড়া মেলেনি। এ বিষয়ে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া এক প্রার্থী বলেন, ‘বিদ্রোহীরা ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা আওয়ামী লীগকে অবগত করা হয়েছে।’
জানা গেছে, উপজেলার জুগলী ইউপিতে নৌকার প্রার্থী সামাদুল ইসলাম। আর বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন কাজী সফিকুল ইসলাম, রুহুল আমীন কামরুল হাসান। তাঁরা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে ছিলেন। বিলডোরা ইউপিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। এখানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আশরাফ উল আলম ও যুবলীগ নেতা মশিউর রহমান শাহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন।
শাকুয়াই ইউপিতে প্রার্থী হয়েছেন শাহেদ আলী। এখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন পাঁচবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন। নড়াইল ইউপিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দুইবারের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন মানিক।
স্বদেশি ইউপিতে নৌকার প্রার্থী খোরশেদ আলী। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি জিহাদ সিদ্দিকী ইরাদ। ধুরাইল ইউপিতে নৌকার প্রার্থী দুইবারের চেয়ারম্যান মো. ওয়ারিছ উদ্দিন সুমন। বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন যুবলীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল বাতেন শেখ সেলিম ও আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম বাদশা।
ধারা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান তোফায়ের আলম বিপ্লব। বিদ্রোহী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান খান। গাজিরভিটা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মান্নান। বিদ্রোহী প্রার্থী চারবারের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলুয়ার হোসেন।
বিদ্রোহী প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাকে নৌকা না দেওয়ায় ভোটাররা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে আমি নির্বাচনে রয়েছি।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কবিরুল ইসলাম বেগ বলেন, ‘বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে কয়েকটি স্থানে বিশৃঙ্খলা হয়েছে। প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিতে জেলা আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।’
নির্বাচন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা জন কেনেথ রিছিল বলেন, ‘১০টি ইউনিয়নে ৫২ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।’
ইউএনও মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা সভা করা হয়েছে। প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করবেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪