মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে অবৈধভাবে কৃষিজমি ভরাট করে ও বনাঞ্চলে গড়ে উঠেছে করাতকল। বনজ ও ফলদ গাছ কেটে গড়ে তোলা হয়েছে ছোট-বড় ৩৪টি করাতকল।
রাজকান্দি রেঞ্জ কার্যালয়ে সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ৩৪টি করাতকল রয়েছে। এর মধ্যে বৈধ ১৫টি, অবৈধ চারটি, উচ্চ আদালতে রিট মামলায় আছে ছয়টি ও স্বত্ব মামলা রয়েছে নয়টির। সম্প্রতি একটি অবৈধ করাতকল চালু করার দায়ে জরিমানা করে সিলগালা করা হয়েছে। এ ছাড়াও রিট মামলা ও স্বত্ব মামলা রয়েছে যে কয়টি করাতকলের, সেগুলোকে আদালতের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কৃষিজমিতে স্থাপন করা হয়েছে করাতকল। রাস্তার পাশে বড় বড় স্তূপ করে রাখা হয়েছে বেশ কিছু কাঠ। এ ছাড়া চা বাগানের পাশে ও ঘনবসতি এলাকায় করাতকল স্থাপন করে অবাধে গাছ চেরাই চলছে।
এসব করাতকলে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত টানা চলে কাঠ চেরাইয়ের কাজ। তবে করাতকলের মালিকেরা দাবি করেছেন, বন বিভাগের অনুমতি নিয়েই তাঁরা গাছ চেরাই করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কাঠ ব্যবসায়ী বলেন, অবৈধ ও মামলা চলা করাতকলগুলো চালু রাখার জন্য মালিকেরা বন বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে আঁতাত করে চলেন। তা না হলে বন বিভাগের কর্মীরা কারখানা বন্ধ করে দেন।
পরিবেশকর্মী আব্দুল আহাদ বলেন, বেশি করাতকল স্থাপনে পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে। বন আইন অনুযায়ী লাইসেন্স ছাড়া করাতকল চালানো যাবে না। কিন্তু বন বিভাগকে খুশি রেখে লাইসেন্স ছাড়া বেশ কিছু করাতকল চলছে। তিনি আরও বলেন, এ উপজেলায় বনাঞ্চল থাকায় করাতকলও বেশি। ফলে চুরির কাঠও চেরাই করা হয়। গত কয়েক বছরে কৃষিজমি ভরাট করে বেশ কয়েকটি নতুন করাতকল স্থাপন করা হয়েছে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনজন করাতকলের মালিক জানান, তাঁরা সব আইন মেনে কারখানা পরিচালনা করছেন।
কমলগঞ্জের রাজকান্দি রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক বছরে বেশ কিছু লাইসেন্সবিহীন করাতকল বন্ধ করা হয়েছে। গত মাসেও একটি করাতকল কারখানায় জরিমানা করে সিলগালা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যাঁদের কাগজপত্র আছে তাঁদের প্রতি বছর নবায়ন করতে হবে। যেসব করাতকলের লাইসেন্স নেই তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. তৌফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অবৈধ করাতকলের বিরুদ্ধে প্রতি মাসে অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা ও সিলগালা করা হয়। মামলা থাকা করাতকলের বিষয়ে আদালতের রায়ের অপেক্ষায় আছি।’ এ কর্মকর্তা আরও বলেন, যেসব করাতকল আইন অমান্য করে চলছে সেগুলোর তালিকা করে জেলা প্রশাসকের সহযোগিতা নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে। বৈধ করাতকলে চোরাই কাঠ চেরাই করা হলে এর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে অবৈধভাবে কৃষিজমি ভরাট করে ও বনাঞ্চলে গড়ে উঠেছে করাতকল। বনজ ও ফলদ গাছ কেটে গড়ে তোলা হয়েছে ছোট-বড় ৩৪টি করাতকল।
রাজকান্দি রেঞ্জ কার্যালয়ে সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ৩৪টি করাতকল রয়েছে। এর মধ্যে বৈধ ১৫টি, অবৈধ চারটি, উচ্চ আদালতে রিট মামলায় আছে ছয়টি ও স্বত্ব মামলা রয়েছে নয়টির। সম্প্রতি একটি অবৈধ করাতকল চালু করার দায়ে জরিমানা করে সিলগালা করা হয়েছে। এ ছাড়াও রিট মামলা ও স্বত্ব মামলা রয়েছে যে কয়টি করাতকলের, সেগুলোকে আদালতের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কৃষিজমিতে স্থাপন করা হয়েছে করাতকল। রাস্তার পাশে বড় বড় স্তূপ করে রাখা হয়েছে বেশ কিছু কাঠ। এ ছাড়া চা বাগানের পাশে ও ঘনবসতি এলাকায় করাতকল স্থাপন করে অবাধে গাছ চেরাই চলছে।
এসব করাতকলে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত টানা চলে কাঠ চেরাইয়ের কাজ। তবে করাতকলের মালিকেরা দাবি করেছেন, বন বিভাগের অনুমতি নিয়েই তাঁরা গাছ চেরাই করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কাঠ ব্যবসায়ী বলেন, অবৈধ ও মামলা চলা করাতকলগুলো চালু রাখার জন্য মালিকেরা বন বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে আঁতাত করে চলেন। তা না হলে বন বিভাগের কর্মীরা কারখানা বন্ধ করে দেন।
পরিবেশকর্মী আব্দুল আহাদ বলেন, বেশি করাতকল স্থাপনে পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে। বন আইন অনুযায়ী লাইসেন্স ছাড়া করাতকল চালানো যাবে না। কিন্তু বন বিভাগকে খুশি রেখে লাইসেন্স ছাড়া বেশ কিছু করাতকল চলছে। তিনি আরও বলেন, এ উপজেলায় বনাঞ্চল থাকায় করাতকলও বেশি। ফলে চুরির কাঠও চেরাই করা হয়। গত কয়েক বছরে কৃষিজমি ভরাট করে বেশ কয়েকটি নতুন করাতকল স্থাপন করা হয়েছে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনজন করাতকলের মালিক জানান, তাঁরা সব আইন মেনে কারখানা পরিচালনা করছেন।
কমলগঞ্জের রাজকান্দি রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক বছরে বেশ কিছু লাইসেন্সবিহীন করাতকল বন্ধ করা হয়েছে। গত মাসেও একটি করাতকল কারখানায় জরিমানা করে সিলগালা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যাঁদের কাগজপত্র আছে তাঁদের প্রতি বছর নবায়ন করতে হবে। যেসব করাতকলের লাইসেন্স নেই তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. তৌফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অবৈধ করাতকলের বিরুদ্ধে প্রতি মাসে অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা ও সিলগালা করা হয়। মামলা থাকা করাতকলের বিষয়ে আদালতের রায়ের অপেক্ষায় আছি।’ এ কর্মকর্তা আরও বলেন, যেসব করাতকল আইন অমান্য করে চলছে সেগুলোর তালিকা করে জেলা প্রশাসকের সহযোগিতা নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে। বৈধ করাতকলে চোরাই কাঠ চেরাই করা হলে এর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪