সিলেট প্রতিনিধি
নগরীতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামত, পুনর্নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্ত বাসা-বাড়ির তালিকা প্রণয়ন ও নগরীকে বন্যামুক্ত রাখতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে উচ্চতর সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতিতে সিলেটের সব দপ্তর-সংস্থা ও অংশীজনদের নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়।
গতকাল রোববার দুপুরে সিটি করপোরেশনের আয়োজনে নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ‘জুম’-এর মাধ্যমে নির্দেশনা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেন, অতিবৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নামা পানিতে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে। দুর্গত মানুষের কল্যাণে সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, সিলেট সিটি করপোরেশন প্রাকৃতিক এই দুর্যোগ পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক, বাড়ি-ঘরের তথ্য সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠালে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বিশেষ করে সুরমা নদী খনন, মহানগরের পুকুর-দিঘি উদ্ধার ও খনন এবং ছড়াগুলোকে শতভাগ উদ্ধার করার নির্দেশনা দেন তিনি। এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মহানগর রক্ষায় স্বল্প, দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নের ওপর জোর দেন তিনি।
সভায় সিলেট মহানগর এলাকার প্লাবিত এলাকার নাগরিকদের ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা ও বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও সভায় আগামী বর্ষাকালে যাতে বন্যার পানি মহানগরে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে প্রস্তাব গৃহীত হয়। এর আওতায় মহানগরের যে সকল এলাকায় নদীর পাড় নিচু সেসব পাড় উঁচু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বন্যা থেকে সিলেট মহানগরকে রক্ষায় সুরমা নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে নদী খননের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের গবেষণা পূর্বক সরকারের নিকট প্রস্তাবনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভায় দ্রুত সময়ের মধ্যে মহানগরের প্লাবিত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক, বাসা-বাড়ির তালিকা প্রণয়ন ও করণীয় বিষয়ক বিস্তারিত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সব কাউন্সিলর, সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আনোয়ার সাদাত, মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মো. আজবাহার আলী, জালালাবাদ গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী শোয়েব আহমেদ মতিন, সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিক আহমদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম, গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রেজাউল বারী তুহিন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপপরিচালক (কলেজ) মো. নূর-এ-আলম, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিদর্শক মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, সিসিকের সচিব ফাহিমা ইয়াসমিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর।
নগরীতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামত, পুনর্নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্ত বাসা-বাড়ির তালিকা প্রণয়ন ও নগরীকে বন্যামুক্ত রাখতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে উচ্চতর সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতিতে সিলেটের সব দপ্তর-সংস্থা ও অংশীজনদের নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়।
গতকাল রোববার দুপুরে সিটি করপোরেশনের আয়োজনে নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ‘জুম’-এর মাধ্যমে নির্দেশনা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেন, অতিবৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নামা পানিতে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে। দুর্গত মানুষের কল্যাণে সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, সিলেট সিটি করপোরেশন প্রাকৃতিক এই দুর্যোগ পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক, বাড়ি-ঘরের তথ্য সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠালে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বিশেষ করে সুরমা নদী খনন, মহানগরের পুকুর-দিঘি উদ্ধার ও খনন এবং ছড়াগুলোকে শতভাগ উদ্ধার করার নির্দেশনা দেন তিনি। এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মহানগর রক্ষায় স্বল্প, দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নের ওপর জোর দেন তিনি।
সভায় সিলেট মহানগর এলাকার প্লাবিত এলাকার নাগরিকদের ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা ও বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও সভায় আগামী বর্ষাকালে যাতে বন্যার পানি মহানগরে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে প্রস্তাব গৃহীত হয়। এর আওতায় মহানগরের যে সকল এলাকায় নদীর পাড় নিচু সেসব পাড় উঁচু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বন্যা থেকে সিলেট মহানগরকে রক্ষায় সুরমা নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে নদী খননের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। এ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের গবেষণা পূর্বক সরকারের নিকট প্রস্তাবনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভায় দ্রুত সময়ের মধ্যে মহানগরের প্লাবিত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক, বাসা-বাড়ির তালিকা প্রণয়ন ও করণীয় বিষয়ক বিস্তারিত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সব কাউন্সিলর, সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আনোয়ার সাদাত, মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) মো. আজবাহার আলী, জালালাবাদ গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী শোয়েব আহমেদ মতিন, সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিক আহমদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম, গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রেজাউল বারী তুহিন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপপরিচালক (কলেজ) মো. নূর-এ-আলম, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের আঞ্চলিক পরিদর্শক মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, সিসিকের সচিব ফাহিমা ইয়াসমিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান খান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪