আজকের পত্রিকা: এমটিবি এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান প্রবৃদ্ধি মূল্যায়ন করুন।
মদন মোহন কর্মকার: এমটিবি ২০১৬ সাল থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে। এ পর্যন্ত এজেন্ট আউটলেট ২০২টি। আমাদের গ্রাহক এক লাখ ছাড়িয়েছে। আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে এটিকে একটি সাব ব্রাঞ্চ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে গ্রাহক এখানে এসে ব্যাংকের পূর্ণ সেবার আমেজটা পেতে পারে। এজন্য আমরা প্রবৃদ্ধির দিকে না তাকিয়ে গুণগত মান বজায় রাখার চেষ্টা করেছি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের আমানত সংগ্রহের পরিস্থিতি কেমন?
মদন মোহন কর্মকার: এ পর্যন্ত প্রায় ৩২৭ কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করেছি। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনে গ্রাম ও শহরের অনুপাত বজায় রেখে আউটলেট অনুমোদন দিয়েছি। এক্ষেত্রে গ্রামের দিকে বেশি ফোকাস করেছি। ব্যাংকিং সেবাটা যেন গ্রাহকের দোরগোড়ায় পৌঁছানো যায় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে ৪৫ শতাংশ নারী আর বাকি ৫৫ শতাংশ পুরুষ গ্রাহক।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে কী কী সেবা পায় গ্রাহক?
মদন মোহন কর্মকার: একজন গ্রাহক যখন এমটিবির এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্ট খোলে, তখন সে আমাদের কোর ব্যাংকিংয়ের সব সেবাই পায়। মানে সে মতিঝিল বা গুলশানের কোনো ব্রাঞ্চে অ্যাকাউন্ট খোলে যেসব সেবা পাবে, ঠিক একই সেবা পাবে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট থেকে। সব ধরনের লেনদেন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে আধুনিক অনলাইন সেবা দিয়ে থাকে এমটিবি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের জন্য কী সুযোগ-সুবিধা রেখেছেন?
মদন মোহন কর্মকার: এজেন্টের দিক থেকে এটা একটা ব্যবসা। তারা আমাদের পক্ষ থেকে একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা পাচ্ছে। এর ফলে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে লেনদেনসহ যেসব ইস্যু রয়েছে, সেগুলোর ব্যাপারে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করা যায়। এছাড়া আমাদের কর্মকর্তা ব্যাংকিং প্রোডাক্ট সম্পর্কে গ্রাহকদের অবহিত করেন। আর্থিকভাবে সক্ষমদের এজেন্ট হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়।
আজকের পত্রিকা: এখানের ঋণদান কর্মসূচিটা কেমন?
মদন মোহন কর্মকার: বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী এজেন্ট সরাসরি ঋণ দিতে পারে না। এজেন্টে যেসব ঋণপ্রস্তাব আসে, সেগুলো আমরা ব্রাঞ্চের মাধ্যমে করে থাকি। এজেন্টের মাধ্যমে ঋণ খুব বেশি না হলেও যেটুকু দিয়েছি, সব নীতিমালা মেনেই দিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের মুনাফা কেমন হচ্ছে?
মদন মোহন কর্মকার: কোনো কোনো ব্যাংক এটাকে লাভের চেয়ে সম্প্রসারণের দিকেই বেশি মনোযোগী। কোনো কোনো ব্যাংক চায় মুনাফা। আমরা মুনাফায় চলে গেছি। এর মাধ্যমে বিরাট একটা গ্রাহক ভিত্তি তৈরি হয়েছে।
মদন মোহন কর্মকার, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং, এমটিবি
আজকের পত্রিকা: এমটিবি এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান প্রবৃদ্ধি মূল্যায়ন করুন।
মদন মোহন কর্মকার: এমটিবি ২০১৬ সাল থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে। এ পর্যন্ত এজেন্ট আউটলেট ২০২টি। আমাদের গ্রাহক এক লাখ ছাড়িয়েছে। আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে এটিকে একটি সাব ব্রাঞ্চ হিসেবে গড়ে তোলা, যাতে গ্রাহক এখানে এসে ব্যাংকের পূর্ণ সেবার আমেজটা পেতে পারে। এজন্য আমরা প্রবৃদ্ধির দিকে না তাকিয়ে গুণগত মান বজায় রাখার চেষ্টা করেছি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের আমানত সংগ্রহের পরিস্থিতি কেমন?
মদন মোহন কর্মকার: এ পর্যন্ত প্রায় ৩২৭ কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করেছি। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনে গ্রাম ও শহরের অনুপাত বজায় রেখে আউটলেট অনুমোদন দিয়েছি। এক্ষেত্রে গ্রামের দিকে বেশি ফোকাস করেছি। ব্যাংকিং সেবাটা যেন গ্রাহকের দোরগোড়ায় পৌঁছানো যায় সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে ৪৫ শতাংশ নারী আর বাকি ৫৫ শতাংশ পুরুষ গ্রাহক।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে কী কী সেবা পায় গ্রাহক?
মদন মোহন কর্মকার: একজন গ্রাহক যখন এমটিবির এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্ট খোলে, তখন সে আমাদের কোর ব্যাংকিংয়ের সব সেবাই পায়। মানে সে মতিঝিল বা গুলশানের কোনো ব্রাঞ্চে অ্যাকাউন্ট খোলে যেসব সেবা পাবে, ঠিক একই সেবা পাবে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট থেকে। সব ধরনের লেনদেন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে আধুনিক অনলাইন সেবা দিয়ে থাকে এমটিবি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের জন্য কী সুযোগ-সুবিধা রেখেছেন?
মদন মোহন কর্মকার: এজেন্টের দিক থেকে এটা একটা ব্যবসা। তারা আমাদের পক্ষ থেকে একজন সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা পাচ্ছে। এর ফলে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে লেনদেনসহ যেসব ইস্যু রয়েছে, সেগুলোর ব্যাপারে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করা যায়। এছাড়া আমাদের কর্মকর্তা ব্যাংকিং প্রোডাক্ট সম্পর্কে গ্রাহকদের অবহিত করেন। আর্থিকভাবে সক্ষমদের এজেন্ট হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়।
আজকের পত্রিকা: এখানের ঋণদান কর্মসূচিটা কেমন?
মদন মোহন কর্মকার: বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী এজেন্ট সরাসরি ঋণ দিতে পারে না। এজেন্টে যেসব ঋণপ্রস্তাব আসে, সেগুলো আমরা ব্রাঞ্চের মাধ্যমে করে থাকি। এজেন্টের মাধ্যমে ঋণ খুব বেশি না হলেও যেটুকু দিয়েছি, সব নীতিমালা মেনেই দিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের মুনাফা কেমন হচ্ছে?
মদন মোহন কর্মকার: কোনো কোনো ব্যাংক এটাকে লাভের চেয়ে সম্প্রসারণের দিকেই বেশি মনোযোগী। কোনো কোনো ব্যাংক চায় মুনাফা। আমরা মুনাফায় চলে গেছি। এর মাধ্যমে বিরাট একটা গ্রাহক ভিত্তি তৈরি হয়েছে।
মদন মোহন কর্মকার, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং, এমটিবি
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪