রুবায়েত হোসেন, খুবি
উৎসবমুখর পরিবেশে ক্যাম্পাসে গতকাল ২৫ নভেম্বর উদ্যাপিত হয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।
উদ্বোধন শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হাদী চত্বর থেকে শুরু হয়ে কটকা স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দিয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশ ঘুরে শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবন হয়ে পুনরায় হাদী চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কোনো আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমরা এখন আকাশ ছুঁতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনায় আমরা দেশে-বিদেশে একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনে এগিয়ে নিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্মিলিতভাবে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সমৃদ্ধির এ সম্মুখযাত্রায় বর্তমান ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।’
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন সহউপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, ডিনেরা, ডিসিপ্লিন প্রধানগণ, ছাত্র বিষয়ক পরিচালক, প্রভোস্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এরপর বেলা ১২টায় উপাচার্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সংস্কারকৃত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উদ্বোধন করেন। পরে তিনি হলের সামনে খুলনা সরকারি মহিলা কলেজে বঙ্গবন্ধুর রোপণকৃত নারকেল গাছে উৎপাদিত নারকেল থেকে তৈরি চারা রোপণ করেন। এরপর তিনি খানজাহান আলী হলের সামনে স্মারক বৃক্ষরোপণ করেন।
এ ছাড়া বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও বেলা সাড়ে ১২টায় মন্দিরে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল বিকেল সাড়ে ৩টায় মুক্তমঞ্চে বিভাগ/ডিসিপ্লিনসমূহের গত বছরের অর্জন ও আগামী বছরের পরিকল্পনা উপস্থাপন, বিকেল ৪.২০ মিনিটে বিগত বছরের কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোকে সম্মাননা প্রদান। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে ক্যাম্পাসের মেইন গেট, রাস্তা, শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, ক্যাফেটেরিয়া, একাডেমিক ভবন ও হলসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়।
উৎসবমুখর পরিবেশে ক্যাম্পাসে গতকাল ২৫ নভেম্বর উদ্যাপিত হয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।
উদ্বোধন শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হাদী চত্বর থেকে শুরু হয়ে কটকা স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দিয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশ ঘুরে শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবন হয়ে পুনরায় হাদী চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কোনো আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমরা এখন আকাশ ছুঁতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনায় আমরা দেশে-বিদেশে একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনে এগিয়ে নিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্মিলিতভাবে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সমৃদ্ধির এ সম্মুখযাত্রায় বর্তমান ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।’
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন সহউপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, ডিনেরা, ডিসিপ্লিন প্রধানগণ, ছাত্র বিষয়ক পরিচালক, প্রভোস্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এরপর বেলা ১২টায় উপাচার্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সংস্কারকৃত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উদ্বোধন করেন। পরে তিনি হলের সামনে খুলনা সরকারি মহিলা কলেজে বঙ্গবন্ধুর রোপণকৃত নারকেল গাছে উৎপাদিত নারকেল থেকে তৈরি চারা রোপণ করেন। এরপর তিনি খানজাহান আলী হলের সামনে স্মারক বৃক্ষরোপণ করেন।
এ ছাড়া বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও বেলা সাড়ে ১২টায় মন্দিরে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল বিকেল সাড়ে ৩টায় মুক্তমঞ্চে বিভাগ/ডিসিপ্লিনসমূহের গত বছরের অর্জন ও আগামী বছরের পরিকল্পনা উপস্থাপন, বিকেল ৪.২০ মিনিটে বিগত বছরের কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোকে সম্মাননা প্রদান। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে ক্যাম্পাসের মেইন গেট, রাস্তা, শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবন, উপাচার্যের বাসভবন, ক্যাফেটেরিয়া, একাডেমিক ভবন ও হলসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪