জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
নীলফামারীতে এবার পরিযায়ী পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠেনি নীলসাগর। বিগত বছরগুলোতে পরিযায়ী পাখিকে উত্ত্যক্ত এবং খাবার সংকটের কারণে এমনটি হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। তবে পাখিদের নির্বিঘ্নে নীলসাগরে থাকার পরিবেশ তৈরিতে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, শীতের শুরু থেকে নীলসাগরসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে পরিযায়ী পাখি এসেছে। এবারে নীলসাগরের ভেতরে মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার কোথাও অতিথি পাখি যেন কেউ শিকার করতে না পারে, সে জন্য প্রশাসনের পক্ষে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তিনি জানান, নীলসাগরের সীমানাপ্রাচীরসহ দর্শনার্থীদের আকর্ষণ বাড়াতে একটি প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, জেলা শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা মৌজায় ৫৩ দশমিক ৬০ একর জমিতে নীলসাগর। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা এ দিঘি ঘিরে রয়েছে বহু উপাখ্যান ও রূপকথা। কথিত আছে, তৎকালীন বিরাট রাজা নামের এক রাজার বসবাস ছিল এখানে। তাঁর বিপুলসংখ্যক গবাদিপশু ছিল। এসব পশুকে গোসল ও পানি খাওয়ানোর জন্য একটি দিঘি খনন করেন। রাজার নামানুসারে দিঘির নামকরণ করা হয় বিরাট দিঘি। কালের বিবর্তনে বিরাট দিঘি বিন্নাদীঘি নাম ধারণ করে।
নীলফামারীর নামানুসারে ১৯৯৮ সালে এ দিঘির নামকরণ করা হয় নীলসাগর। প্রতিবছরের শীত মৌসুমে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে হাজারো অতিথি পাখির আগমন ঘটে এখানে। এ সময় পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে নীলসাগর। পাখির কিচিরমিচির আর পানিতে ডানা ঝাপটানোর শব্দ নীরব নিথর গ্রামের নির্জনতা ভেঙে দেয়। সবুজ বৃক্ষরাজিতে চারদিক শোভিত এই নীলসাগর অতিথি পাখির নৈসর্গিক সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে তোলে। এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগমন ঘটে অনেক দর্শনার্থীর।
স্বেচ্ছাসেবী আলমগীর হোসেন জানান, প্রতিবছরের মতো এবার পরিযায়ী পাখি তেমন আসেনি। সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গিয়ে দীর্ঘ এক যুগ ধরে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে দিঘিটি। এ পথ দিয়ে স্থানীয় লোকজন ইচ্ছেমতো ঢুকে পড়ে দিঘিতে গোসলসহ হইহুল্লোড় করে। এতে পাখিগুলো বিরক্ত হয়।
নীলফামারীতে এবার পরিযায়ী পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠেনি নীলসাগর। বিগত বছরগুলোতে পরিযায়ী পাখিকে উত্ত্যক্ত এবং খাবার সংকটের কারণে এমনটি হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। তবে পাখিদের নির্বিঘ্নে নীলসাগরে থাকার পরিবেশ তৈরিতে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, শীতের শুরু থেকে নীলসাগরসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে পরিযায়ী পাখি এসেছে। এবারে নীলসাগরের ভেতরে মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার কোথাও অতিথি পাখি যেন কেউ শিকার করতে না পারে, সে জন্য প্রশাসনের পক্ষে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তিনি জানান, নীলসাগরের সীমানাপ্রাচীরসহ দর্শনার্থীদের আকর্ষণ বাড়াতে একটি প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, জেলা শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা মৌজায় ৫৩ দশমিক ৬০ একর জমিতে নীলসাগর। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা এ দিঘি ঘিরে রয়েছে বহু উপাখ্যান ও রূপকথা। কথিত আছে, তৎকালীন বিরাট রাজা নামের এক রাজার বসবাস ছিল এখানে। তাঁর বিপুলসংখ্যক গবাদিপশু ছিল। এসব পশুকে গোসল ও পানি খাওয়ানোর জন্য একটি দিঘি খনন করেন। রাজার নামানুসারে দিঘির নামকরণ করা হয় বিরাট দিঘি। কালের বিবর্তনে বিরাট দিঘি বিন্নাদীঘি নাম ধারণ করে।
নীলফামারীর নামানুসারে ১৯৯৮ সালে এ দিঘির নামকরণ করা হয় নীলসাগর। প্রতিবছরের শীত মৌসুমে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে হাজারো অতিথি পাখির আগমন ঘটে এখানে। এ সময় পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে ওঠে নীলসাগর। পাখির কিচিরমিচির আর পানিতে ডানা ঝাপটানোর শব্দ নীরব নিথর গ্রামের নির্জনতা ভেঙে দেয়। সবুজ বৃক্ষরাজিতে চারদিক শোভিত এই নীলসাগর অতিথি পাখির নৈসর্গিক সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে তোলে। এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগমন ঘটে অনেক দর্শনার্থীর।
স্বেচ্ছাসেবী আলমগীর হোসেন জানান, প্রতিবছরের মতো এবার পরিযায়ী পাখি তেমন আসেনি। সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গিয়ে দীর্ঘ এক যুগ ধরে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে দিঘিটি। এ পথ দিয়ে স্থানীয় লোকজন ইচ্ছেমতো ঢুকে পড়ে দিঘিতে গোসলসহ হইহুল্লোড় করে। এতে পাখিগুলো বিরক্ত হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪