হারুনুর রশিদ, রায়পুরা
নরসিংদীর রায়পুরায় ৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক নেই। সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় অভিভাবকেরা। অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছে, সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ২৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ১৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৫৭টি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য আছে। দুর্গম চরাঞ্চলের ৬টি ইউনিয়নে ৫১টির মধ্যে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই। এ ছাড়া সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে ১১৬টি। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে আছেন ১ জন। উচ্চমান সহকারী ও অফিস সহায়কের পদটিও শূন্য রয়েছে।
মির্জারচর কান্দাপাড়া, চরমধুয়া, ভিড়মধুয়া, মাঝেরচর, সাধুনগরসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ঘুরে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের অভাবে চূড়ান্তভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। কয়েকজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সহকারী শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে নিয়মিত অংশ নিতে পারেন না। এতে বাকি শিক্ষকদের ওপর চাপ পড়ছে এবং কোনোমতে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। কয়েকজন অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলেও একই অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বাশগাঁড়ি ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. নুরুদ্দিন মিয়া বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে ২০০৬ সাল থেকে প্রধান শিক্ষকের পদটি শূন্য রয়েছে। তা ছাড়া ৬ জন শিক্ষকের মধ্যে মাত্র তিনজন শিক্ষক কর্মরত আছেন। এর মধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করায় অনেক সময় আমাকে অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। এতে বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম চালাতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।’
উপজেলা প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অনেক বছর ধরে সহকারী থেকে প্রধান শিক্ষক পদে কোনো পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। তাই এমন সংকট দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়পুরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘৫৭টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে আমাদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।’
নরসিংদীর রায়পুরায় ৫৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক নেই। সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় অভিভাবকেরা। অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছে, সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ২৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ১৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৫৭টি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য আছে। দুর্গম চরাঞ্চলের ৬টি ইউনিয়নে ৫১টির মধ্যে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই। এ ছাড়া সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে ১১৬টি। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে আছেন ১ জন। উচ্চমান সহকারী ও অফিস সহায়কের পদটিও শূন্য রয়েছে।
মির্জারচর কান্দাপাড়া, চরমধুয়া, ভিড়মধুয়া, মাঝেরচর, সাধুনগরসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ঘুরে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের অভাবে চূড়ান্তভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। কয়েকজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সহকারী শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে নিয়মিত অংশ নিতে পারেন না। এতে বাকি শিক্ষকদের ওপর চাপ পড়ছে এবং কোনোমতে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। কয়েকজন অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলেও একই অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বাশগাঁড়ি ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. নুরুদ্দিন মিয়া বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে ২০০৬ সাল থেকে প্রধান শিক্ষকের পদটি শূন্য রয়েছে। তা ছাড়া ৬ জন শিক্ষকের মধ্যে মাত্র তিনজন শিক্ষক কর্মরত আছেন। এর মধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করায় অনেক সময় আমাকে অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। এতে বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম চালাতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।’
উপজেলা প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অনেক বছর ধরে সহকারী থেকে প্রধান শিক্ষক পদে কোনো পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। তাই এমন সংকট দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়পুরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘৫৭টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে আমাদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪