কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর
যশোর-চুকনগর সড়কের মাঝে বিভিন্ন প্রজাতির বড় বড় গাছ রেখেই চলছে প্রশস্তকরণের কাজ। ৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়ক প্রশস্ত করার কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। কিন্তু ওই গাছ অপসারণ না করেই পিচ ঢালাই দেওয়ায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি দেখছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই যশোর জেলা পরিষদের ওই গাছ রেখে সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চালছে।
এদিকে, জেলা পরিষদ গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করলেও ঠিকাদারেরা অংশগ্রহণ না করায় পুনরায় সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করেছেন। সড়কের গাছ অপসারণ না করায় নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
যশোর সড়ক ও জনপদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরের রাজারহাট থেকে চুকনগর পর্যন্ত এ সড়কটির দৈর্ঘ্য ৩৮ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার। সড়কটি যশোর সদরের রাজারহাট থেকে জেলার মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা হয়ে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চুকনগরে গিয়ে মিশেছে। সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের আমদানি পণ্য নিয়ে ট্রাক, ঢাকাগামী বিভিন্ন পরিবহন ও অন্যান্য শত শত যানবাহন এ সড়ক দিয়ে বিভিন্ন জেলায় চলাচল করে।
গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কের সংস্কার ও প্রশস্তকরণের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৬৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ কাজের শেষ সময়সীমা ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর। ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারায় ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই গাছ রেখেই সড়কের কাজ চলমান রাখা হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সড়কের মধ্যে বড় বড় মেহগনি গাছ রেখেই সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চলমান থাকায় বিভিন্ন সময়ে দুর্ঘটনা লেগেই আছে। রাতে চলাচলকারী মানুষের জন্য সড়কের ওই গাছ বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার মধ্যকুল গ্রামের শাহীনুর রহমান বলেন, ‘সড়কের মধ্যে গাছ থাকায় রাতে চলাচলের সময় দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। রাতের অন্ধকারে গাছ ঠিকমতো দেখা না যাওয়ায় রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন গাছে ধাক্কা দিচ্ছে।’
আব্দুল কাদের নামের এক ট্রাকচালক বলেন, ‘রাস্তায় থাকা বড় বড় মেহগনি গাছের কারণে ঝুঁকি নিয়েই গাড়ি চালাতে হচ্ছে।’
কেশবপুর উপজেলা নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘দ্রুত সড়ক থেকে এসব গাছ অপসারণ না করলে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির শঙ্কা রয়েছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যশোর-চুকনগর সড়কটি ১০ দশমিক ৩ মিটার প্রশস্ত করা হচ্ছে। সড়কের মধ্যে থাকা গাছগুলো জেলা পরিষদের। সড়ক থেকে গাছ অপসারণের জন্য জেলা পরিষদ দরপত্র আহ্বান করেছেন বলে জানিয়েছেন।’
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও ঠিকাদারেরা অংশগ্রহণ না করায় পুনরায় দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি অচিরেই এ সমস্যার সমাধান হবে।’
যশোর-চুকনগর সড়কের মাঝে বিভিন্ন প্রজাতির বড় বড় গাছ রেখেই চলছে প্রশস্তকরণের কাজ। ৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়ক প্রশস্ত করার কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। কিন্তু ওই গাছ অপসারণ না করেই পিচ ঢালাই দেওয়ায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি দেখছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, সড়ক ও জনপদ বিভাগ (সওজ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই যশোর জেলা পরিষদের ওই গাছ রেখে সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চালছে।
এদিকে, জেলা পরিষদ গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করলেও ঠিকাদারেরা অংশগ্রহণ না করায় পুনরায় সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করেছেন। সড়কের গাছ অপসারণ না করায় নাগরিক সমাজসহ বিভিন্ন মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
যশোর সড়ক ও জনপদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরের রাজারহাট থেকে চুকনগর পর্যন্ত এ সড়কটির দৈর্ঘ্য ৩৮ দশমিক ২৬৫ কিলোমিটার। সড়কটি যশোর সদরের রাজারহাট থেকে জেলার মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা হয়ে খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চুকনগরে গিয়ে মিশেছে। সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের আমদানি পণ্য নিয়ে ট্রাক, ঢাকাগামী বিভিন্ন পরিবহন ও অন্যান্য শত শত যানবাহন এ সড়ক দিয়ে বিভিন্ন জেলায় চলাচল করে।
গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কের সংস্কার ও প্রশস্তকরণের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৬৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ কাজের শেষ সময়সীমা ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর। ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারায় ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতেই গাছ রেখেই সড়কের কাজ চলমান রাখা হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সড়কের মধ্যে বড় বড় মেহগনি গাছ রেখেই সড়ক সংস্কার ও প্রশস্তকরণের কাজ চলমান থাকায় বিভিন্ন সময়ে দুর্ঘটনা লেগেই আছে। রাতে চলাচলকারী মানুষের জন্য সড়কের ওই গাছ বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার মধ্যকুল গ্রামের শাহীনুর রহমান বলেন, ‘সড়কের মধ্যে গাছ থাকায় রাতে চলাচলের সময় দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। রাতের অন্ধকারে গাছ ঠিকমতো দেখা না যাওয়ায় রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন গাছে ধাক্কা দিচ্ছে।’
আব্দুল কাদের নামের এক ট্রাকচালক বলেন, ‘রাস্তায় থাকা বড় বড় মেহগনি গাছের কারণে ঝুঁকি নিয়েই গাড়ি চালাতে হচ্ছে।’
কেশবপুর উপজেলা নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘দ্রুত সড়ক থেকে এসব গাছ অপসারণ না করলে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির শঙ্কা রয়েছে।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগ যশোরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘যশোর-চুকনগর সড়কটি ১০ দশমিক ৩ মিটার প্রশস্ত করা হচ্ছে। সড়কের মধ্যে থাকা গাছগুলো জেলা পরিষদের। সড়ক থেকে গাছ অপসারণের জন্য জেলা পরিষদ দরপত্র আহ্বান করেছেন বলে জানিয়েছেন।’
যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ-উজ-জামান বলেন, ‘সড়কের ওই গাছ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও ঠিকাদারেরা অংশগ্রহণ না করায় পুনরায় দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি অচিরেই এ সমস্যার সমাধান হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪